শিরোনাম :

মেহেরপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলায় এক জনের ১৪ বছর কারাদন্ড

  • Nil Kontho
  • আপডেট সময় : ০৫:১৯:০৩ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৩ জানুয়ারি ২০১৮
  • ৭৪৭ বার পড়া হয়েছে

মেহেরপুর প্রতিনিধি: মেহেরপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলায় খাইরুল ইসলাম নামের এক ব্যাক্তির ১৪ বছর সশ্রম কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। একই সাথে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। গতকাল সোমবার দুপুরে মেহেরপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল আদলতের বিচারক মোহাঃ গাজী রহমান এ আদেশ দেন। দন্ডিত খাইরুল ইসলাম সদর উপজেলার উজলপুর গ্রামের আসাদুল হকের ছেলে।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ৬ জুন সুবিদপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণীর ছাত্রী ও একই গ্রামের লুৎফর রহমানের মেয়ে রুমিয়া খাতুনকে অপহরণ করেন খাইরুল ইসলাম। এই ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে তার নামে সদর থানায় একটি মামলা করা হয়।মামলায় তদন্ত শেষে আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন। আদালতের বিচারক সাক্ষীদের সাক্ষ্য ও নথিপত্র পর্যালোচনা করে তার বিরুদ্ধ আদেশ দেন। মামলায় ৭জন তাদের সাক্ষ্য প্রদান করেন। মামলায় রাষ্ট্র পক্ষে পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) পল্লব ভট্রাচার্য এবং আসামি পক্ষে মিয়াজান আলী আইনজীবীর দায়িত্ব পালন করেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

জীবননগরে সাবেক সেনা সদস্যের স্ত্রীকে নিয়ে পালালেন বিএনপি নেতা

মেহেরপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলায় এক জনের ১৪ বছর কারাদন্ড

আপডেট সময় : ০৫:১৯:০৩ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৩ জানুয়ারি ২০১৮

মেহেরপুর প্রতিনিধি: মেহেরপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলায় খাইরুল ইসলাম নামের এক ব্যাক্তির ১৪ বছর সশ্রম কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। একই সাথে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। গতকাল সোমবার দুপুরে মেহেরপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল আদলতের বিচারক মোহাঃ গাজী রহমান এ আদেশ দেন। দন্ডিত খাইরুল ইসলাম সদর উপজেলার উজলপুর গ্রামের আসাদুল হকের ছেলে।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ৬ জুন সুবিদপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণীর ছাত্রী ও একই গ্রামের লুৎফর রহমানের মেয়ে রুমিয়া খাতুনকে অপহরণ করেন খাইরুল ইসলাম। এই ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে তার নামে সদর থানায় একটি মামলা করা হয়।মামলায় তদন্ত শেষে আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন। আদালতের বিচারক সাক্ষীদের সাক্ষ্য ও নথিপত্র পর্যালোচনা করে তার বিরুদ্ধ আদেশ দেন। মামলায় ৭জন তাদের সাক্ষ্য প্রদান করেন। মামলায় রাষ্ট্র পক্ষে পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) পল্লব ভট্রাচার্য এবং আসামি পক্ষে মিয়াজান আলী আইনজীবীর দায়িত্ব পালন করেন।