শিরোনাম :
Logo সদ্য নির্বাচিত বোদা উপজেলা বিএনপির সভাপতিকে শোকজ Logo রেজিস্ট্রারের কাছে অভিযোগ দিতে যেয়ে হেনস্তার শিকার জবি শিক্ষার্থী Logo ইবিতে রিপোর্টার্স ইউনিটির কমিটিতে নতুন নেতৃত্ব Logo অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমি জিরো টলারেন্স ;বেরোবি উপাচার্য Logo কুয়েট ভিসির পদত্যাগের দাবিতে পাবিপ্রবিতে ইনকিলাব মঞ্চের মানববন্ধন Logo খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি নির্বাচন ২০২৫ এর কমিশন গঠন ও তফসিল ঘোষণা Logo কুয়েট ভিসির পদত্যাগের দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের অনশন Logo কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশন—ইবি শিক্ষার্থীদের একাত্মতা Logo জাবিতে “সংগ্রামের শত রঙ” নামে জুলাই-বিপ্লবের আলোকচিত্র প্রদর্শনী Logo শ্রীবরদীতে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সহায়তায় ছাত্রদল

মামলা জটিলতার কারনে পল্টুন সহ বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত ঝালকাঠি খাদ্য গুদাম !

  • আপডেট সময় : ১১:৩৭:৫৩ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ৩ জানুয়ারি ২০১৮
  • ৭৪০ বার পড়া হয়েছে
রিপোর্ট: ইমাম বিমান

ঝালকাঠির খাদ্য গুদাম দীর্ঘদিন থেকে বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত নদীতে নিজস্ব পল্টুন না থাকায় বার্জ থেকে ঝুঁকি নিয়ে মালামাল উঠানামা, ভিতরে যানবহন চলাচলের সম্পূর্ন অনুপযোগী রাস্তা, শ্রমিক সংকট, শ্রমিকের মজুরি বৃদ্ধি না করা, দীর্ঘদিন টেন্ডার না হওয়ায় সামান্য রেটে ঠিকাদারের মালামাল সরবরাহসহ বিভিন্ন কারনে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে কতৃপক্ষের দাবী মামলা জটিলতার কারনে বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত জেলা খাদ্য গুদাম।
জানাযায়, ১৯৮৬ সনের পর থেকে গুদামের ভিতরের সড়ক গুলো ভেঙ্গে গেছেযা দিয়ে গুদাম থেকে হাজার হাজার টন চাল ও গম ট্রাকে লোড করা কঠিন হয়ে পরেছেএ দূরাবস্থার কারনে ট্রাক বা কোন যানবহন ভিতরে প্রবেশ করতে না চাওয়ায় ঠিকাদারকে গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত ভাড়া সড়কের উন্নয়নে কর্তৃপক্ষের কোন মাথাব্যাথা নেই বলে ঠিকাদারদের অভিযোগ
একই ভাবে ঝালকাঠি খাদ্য গুদামের মালামাল উঠানামায় অদ্যবধি নির্মান করা হয়নি কোন পল্টুন বা জেটিতাই প্রতিদিন মাল বহনকারি বার্জের সাথে বাঁশ দিয়ে ঝুঁকিপূর্ন সাকো তৈরী করার পর ঠিকাদার শ্রমিকদের মাধ্যমে গুদামে মালামাল উঠাচ্ছেএছারাও গুদাম থেকে উপজেলাসহ বিভিন্ন গুদামের মালামাল কাগজপত্র বিহীন ট্রলারে পাঠানোর অভিযোগ রয়েছে কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে এতে ঠিকাদাররা আপত্তি জানালেও তাদের মাল উঠাতে বাধ্য করা হচ্ছে গত ৬ ডিসেম্বর ঝালকাঠি খাদ্য গুদামে গিয়ে দেখা যায় পালবাড়ি নদীতে চাল নেয়ার অপেক্ষায় মা বাবার দোয়া নামের একটি ট্রলারট্রলারের চালক মো. শহিদ খান জানান, আমি রাজাপুর উপজেলা গোডাউনের চাল নিতে এসেছিকিন্তু আমার কোন কাগজপত্র না থাকায় ঠিকাদার মজিদ হাওলাদারের প্রতিনিধি আলম সর্দার মাল উঠাতে রাজি হচ্ছেনাএভাবে অবৈধ ট্রলারে চাল উঠিয়ে দেয়ার পর তা নিয়ে চালক উধাও হলে বা কোন দূর্ঘটনায় পরলে দায়ভার কে নিবে এমন প্রশ্নের জবাবে কর্তৃপক্ষ বলছে এর দায় ঠিকাদারের

একই দিন মংলা থেকে চাল ভর্তি বার্জের সুকানি রাজিব ও মাষ্টার মেহেদী হাসান জানান, এখানে পল্টুন না থাকায় কিভাবে গুদামে উঠাবো তাই ভাবছিগত ৪ ডিসেম্বর রাতে এসে এ অবস্থায় কোন উপায় না পেয়ে ঠিকাদারের স্বরণাপন্ন হই ঠিকাদার বাঁশ ও সিড়ি যোগাড় করে ঝুকিপূর্ন সাঁকো তৈরী করার পর শ্রমিকরা গুদামে মাল উঠতে শুরু করেআর এখানে পল্টুন না হওয়া পর্যন্ত আসবনা বলে বার্জের মাষ্টার ও সুকনি জানায়

এদিকে ঝালকাঠি খাদ্য গুদামের ভিতরে বাইরে এ দূরাবস্তার কারনে বাড়তি খরচ হওয়ায় ঠিকাদারদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছেএছাড়াও শ্রমিক সংকটের কারনে পল্টুন না থাকায় বার্জ থেকে মালামাল উঠাতে নামাতেও বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে ঠিকাদারদেরঠিকাদার সূত্রে জানাযায়, ঝালকাঠি চেম্বার অব কমার্সের মালামাল নামাতে টন প্রতি ১৮০ টাকা, বরগুনা খাদ্য গুদামে টন প্রতি ৩৮০ টাকা, বেতাগী ২৮০ টাকা, বামনা ২৯০ টাকা হলেও ঝালকাঠি, আমুয়া ও নলছিটি ঠিকাদারদের টন প্রতি খরচ দেয়া হচ্ছে মাত্র ৩০ টাকাঠিকাদারদের অভিযোগ আমুয়া গুদাম থেকে ঠেলাগাড়িতে দেড় কিলোমিটার দূরে গিয়ে মালামাল লোড করতে হয়
একই ভাবে নলছিটি ষ্টিমার ঘাট থেকে ভ্যানে বা টমটমে অনেক দূরে গুদামে মালামাল নিয়ে উঠতে হচ্ছে২০০৭ সনের টেন্ডারে এ রেট নির্ধারন করা হয়এ প্রসঙ্গে খাদ্য গুদামের বরিশাল বিভাগীয় সড়ক পরিবহন ঠিকাদার এবং আমুয়া গুদাম শ্রমিক হ্যান্ডেলিং ঠিকাদার আবুল বাশার বলেন, কর্তৃপক্ষ আজ পর্যন্ত নতুন টেন্ডার আহ্বান না করে এই পুরানো রেটে ঝালকাঠির মালামাল সরবরাহ করতে ঠিকাদারদের অপূরনীয় ক্ষতি হচ্ছেতাছাড়া আগের তুলনায় কাজ না থাকায় শ্রমিকরা এখানে কাজ ছেড়ে অন্য পেশায় চলে যেতে বাধ্য হয়েছেআমাদের ৬শ টাকায় শ্রমিক নিয়ে মাল সরবরাহ করতে হচ্ছে
এভাবে কাজ করা সম্ভব না হলেও লাইসেন্স কালো তালিকা ভূক্ত হবার ভয়ে কাজ করতে হচ্ছে বলে নলছিটি ও রাজাপুরের ঠিকাদার শামসুল হক জানান

এ প্রসঙ্গে ঝালকাঠি জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের দায়িত্বপ্রাপ্ত নাজমুল হোসেন জানান, ঝালকাঠি খাদ্য গুদামের ভিতরের অচল সড়কসহ পল্টুন স্থাপন না করায় দূর্ভোগের শেষ নেইএ নিয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখেছিকিন্তু বাজেট পাচ্ছিনা মালামাল উঠানোর নতুন রেট বৃদ্ধির জন্য টেন্ডার আহ্বান করা যাচ্ছেনা মামলা জটিলতার কারনেকাগজপত্র বিহিন ট্রলারে সরকারি খাদ্য গুদামের মালামাল পাঠানোর দায় আমাদের আছে তবে ঠিকাদারের বেশি অপরদিকে বরিশাল আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক রেজা মো. মহসীন জানান, আইবিসিসি ও আইআরটিসি ঠিকাদারদের সাথে চুক্তিবদ্ধ হওয়ায় ৫২ টাকা দরে কাজ করানো হয়েছে সে ক্ষেত্রে বিভাগীয় ঠিকাদারদের মাধ্যমে সেই কাজ করানোর সুযোগ নেইবিভাগীয় ঠিকাদাররা ১-১৫ কিলোমিটার ২০ টাকা দরে কাজ করলে সরকারি অপচয় কম হতো কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন এখন এটা সম্ভব নয়।

 

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সদ্য নির্বাচিত বোদা উপজেলা বিএনপির সভাপতিকে শোকজ

মামলা জটিলতার কারনে পল্টুন সহ বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত ঝালকাঠি খাদ্য গুদাম !

আপডেট সময় : ১১:৩৭:৫৩ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ৩ জানুয়ারি ২০১৮
রিপোর্ট: ইমাম বিমান

ঝালকাঠির খাদ্য গুদাম দীর্ঘদিন থেকে বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত নদীতে নিজস্ব পল্টুন না থাকায় বার্জ থেকে ঝুঁকি নিয়ে মালামাল উঠানামা, ভিতরে যানবহন চলাচলের সম্পূর্ন অনুপযোগী রাস্তা, শ্রমিক সংকট, শ্রমিকের মজুরি বৃদ্ধি না করা, দীর্ঘদিন টেন্ডার না হওয়ায় সামান্য রেটে ঠিকাদারের মালামাল সরবরাহসহ বিভিন্ন কারনে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে কতৃপক্ষের দাবী মামলা জটিলতার কারনে বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত জেলা খাদ্য গুদাম।
জানাযায়, ১৯৮৬ সনের পর থেকে গুদামের ভিতরের সড়ক গুলো ভেঙ্গে গেছেযা দিয়ে গুদাম থেকে হাজার হাজার টন চাল ও গম ট্রাকে লোড করা কঠিন হয়ে পরেছেএ দূরাবস্থার কারনে ট্রাক বা কোন যানবহন ভিতরে প্রবেশ করতে না চাওয়ায় ঠিকাদারকে গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত ভাড়া সড়কের উন্নয়নে কর্তৃপক্ষের কোন মাথাব্যাথা নেই বলে ঠিকাদারদের অভিযোগ
একই ভাবে ঝালকাঠি খাদ্য গুদামের মালামাল উঠানামায় অদ্যবধি নির্মান করা হয়নি কোন পল্টুন বা জেটিতাই প্রতিদিন মাল বহনকারি বার্জের সাথে বাঁশ দিয়ে ঝুঁকিপূর্ন সাকো তৈরী করার পর ঠিকাদার শ্রমিকদের মাধ্যমে গুদামে মালামাল উঠাচ্ছেএছারাও গুদাম থেকে উপজেলাসহ বিভিন্ন গুদামের মালামাল কাগজপত্র বিহীন ট্রলারে পাঠানোর অভিযোগ রয়েছে কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে এতে ঠিকাদাররা আপত্তি জানালেও তাদের মাল উঠাতে বাধ্য করা হচ্ছে গত ৬ ডিসেম্বর ঝালকাঠি খাদ্য গুদামে গিয়ে দেখা যায় পালবাড়ি নদীতে চাল নেয়ার অপেক্ষায় মা বাবার দোয়া নামের একটি ট্রলারট্রলারের চালক মো. শহিদ খান জানান, আমি রাজাপুর উপজেলা গোডাউনের চাল নিতে এসেছিকিন্তু আমার কোন কাগজপত্র না থাকায় ঠিকাদার মজিদ হাওলাদারের প্রতিনিধি আলম সর্দার মাল উঠাতে রাজি হচ্ছেনাএভাবে অবৈধ ট্রলারে চাল উঠিয়ে দেয়ার পর তা নিয়ে চালক উধাও হলে বা কোন দূর্ঘটনায় পরলে দায়ভার কে নিবে এমন প্রশ্নের জবাবে কর্তৃপক্ষ বলছে এর দায় ঠিকাদারের

একই দিন মংলা থেকে চাল ভর্তি বার্জের সুকানি রাজিব ও মাষ্টার মেহেদী হাসান জানান, এখানে পল্টুন না থাকায় কিভাবে গুদামে উঠাবো তাই ভাবছিগত ৪ ডিসেম্বর রাতে এসে এ অবস্থায় কোন উপায় না পেয়ে ঠিকাদারের স্বরণাপন্ন হই ঠিকাদার বাঁশ ও সিড়ি যোগাড় করে ঝুকিপূর্ন সাঁকো তৈরী করার পর শ্রমিকরা গুদামে মাল উঠতে শুরু করেআর এখানে পল্টুন না হওয়া পর্যন্ত আসবনা বলে বার্জের মাষ্টার ও সুকনি জানায়

এদিকে ঝালকাঠি খাদ্য গুদামের ভিতরে বাইরে এ দূরাবস্তার কারনে বাড়তি খরচ হওয়ায় ঠিকাদারদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছেএছাড়াও শ্রমিক সংকটের কারনে পল্টুন না থাকায় বার্জ থেকে মালামাল উঠাতে নামাতেও বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে ঠিকাদারদেরঠিকাদার সূত্রে জানাযায়, ঝালকাঠি চেম্বার অব কমার্সের মালামাল নামাতে টন প্রতি ১৮০ টাকা, বরগুনা খাদ্য গুদামে টন প্রতি ৩৮০ টাকা, বেতাগী ২৮০ টাকা, বামনা ২৯০ টাকা হলেও ঝালকাঠি, আমুয়া ও নলছিটি ঠিকাদারদের টন প্রতি খরচ দেয়া হচ্ছে মাত্র ৩০ টাকাঠিকাদারদের অভিযোগ আমুয়া গুদাম থেকে ঠেলাগাড়িতে দেড় কিলোমিটার দূরে গিয়ে মালামাল লোড করতে হয়
একই ভাবে নলছিটি ষ্টিমার ঘাট থেকে ভ্যানে বা টমটমে অনেক দূরে গুদামে মালামাল নিয়ে উঠতে হচ্ছে২০০৭ সনের টেন্ডারে এ রেট নির্ধারন করা হয়এ প্রসঙ্গে খাদ্য গুদামের বরিশাল বিভাগীয় সড়ক পরিবহন ঠিকাদার এবং আমুয়া গুদাম শ্রমিক হ্যান্ডেলিং ঠিকাদার আবুল বাশার বলেন, কর্তৃপক্ষ আজ পর্যন্ত নতুন টেন্ডার আহ্বান না করে এই পুরানো রেটে ঝালকাঠির মালামাল সরবরাহ করতে ঠিকাদারদের অপূরনীয় ক্ষতি হচ্ছেতাছাড়া আগের তুলনায় কাজ না থাকায় শ্রমিকরা এখানে কাজ ছেড়ে অন্য পেশায় চলে যেতে বাধ্য হয়েছেআমাদের ৬শ টাকায় শ্রমিক নিয়ে মাল সরবরাহ করতে হচ্ছে
এভাবে কাজ করা সম্ভব না হলেও লাইসেন্স কালো তালিকা ভূক্ত হবার ভয়ে কাজ করতে হচ্ছে বলে নলছিটি ও রাজাপুরের ঠিকাদার শামসুল হক জানান

এ প্রসঙ্গে ঝালকাঠি জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের দায়িত্বপ্রাপ্ত নাজমুল হোসেন জানান, ঝালকাঠি খাদ্য গুদামের ভিতরের অচল সড়কসহ পল্টুন স্থাপন না করায় দূর্ভোগের শেষ নেইএ নিয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখেছিকিন্তু বাজেট পাচ্ছিনা মালামাল উঠানোর নতুন রেট বৃদ্ধির জন্য টেন্ডার আহ্বান করা যাচ্ছেনা মামলা জটিলতার কারনেকাগজপত্র বিহিন ট্রলারে সরকারি খাদ্য গুদামের মালামাল পাঠানোর দায় আমাদের আছে তবে ঠিকাদারের বেশি অপরদিকে বরিশাল আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক রেজা মো. মহসীন জানান, আইবিসিসি ও আইআরটিসি ঠিকাদারদের সাথে চুক্তিবদ্ধ হওয়ায় ৫২ টাকা দরে কাজ করানো হয়েছে সে ক্ষেত্রে বিভাগীয় ঠিকাদারদের মাধ্যমে সেই কাজ করানোর সুযোগ নেইবিভাগীয় ঠিকাদাররা ১-১৫ কিলোমিটার ২০ টাকা দরে কাজ করলে সরকারি অপচয় কম হতো কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন এখন এটা সম্ভব নয়।