শিরোনাম :
Logo কর্মস্থলে অনুপস্থিত কর্মচারীকে বেতনসিটে উপস্থিতি দেখিয়ে বেতন বিল তৈরির অভিযোগ যবিপ্রবি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে Logo কেটিএমের নতুন বাইক ভারতের বাজারে আসবে কাল! Logo আপনারেই কিন্তু রিপেয়ার করে দিব, নির্বাহী প্রকৌশলীকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে আসছে নতুন রাজনৈতিক দল, নাম নির্ধারণ Logo জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে ইসরায়েল এমন অপকর্মের সাহস পেত না: মির্জা আব্বাস Logo মঙ্গল শোভাযাত্রা হিন্দুদের জন্মাষ্টমীর ধর্মাচার: হেফাজত Logo ছিনতাইকারীর কবলে বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া শিক্ষার্থী Logo চট্টগ্রাম বোর্ডে এসএসসির বাংলা পরীক্ষায় অনুপস্থিত ১১৭৩ জন Logo যথাসময়ে নামাজ পড়ার পুরস্কার Logo ইসলামের দৃষ্টিতে চুপ থাকা

মায়ের মৃতদেহের সঙ্গে তিন দিন !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:০৩:৪০ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • ৭৬০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

মায়ের মৃতদেহের সঙ্গে তিন দিন কাটালেন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলে। পশ্চিমবঙ্গের দুর্গাপুরে বিধাননগর এলাকার রবীন্দ্রপল্লীর ভাড়া বাড়িতে মা সানন্দা নন্দীর (৭২) সঙ্গে থাকতেন ছোট ছেলে ইন্দ্রদীপ নন্দী (৩৫)।
সানন্দা নন্দীর বড় ছেলে ইন্দ্রনীল (৪০) কাছেই অন্য একটি বাড়িতে থাকতেন। ইন্দ্রদীপ মায়ের মৃত্যুর খবর বড় ভাইকেও জানায়নি।

ইন্দ্রনীলের দাবি, মায়ের সঙ্গে তার শেষ দেখা হয়েছিল গত রবিবার। তখনও পর্যন্ত সানন্দা নন্দী সুস্থ ছিলেন বলেই জানিয়েছেন তিনি।

পঁচা গন্ধের অতিষ্ঠ হয়ে প্রতিবেশীরা সানন্দা দেবীর মৃতদেহ দেখতে পান। শুক্রবার রাতে সানন্দার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। জিজ্ঞাসাবাদে ইন্দ্রদীপ নন্দী জানায়, আমি ভাত-ডাল রান্না করে মাকে দিয়েছিলাম। কিন্তু সে খায়নি। আমার সঙ্গে কথাও বলেনি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কর্মস্থলে অনুপস্থিত কর্মচারীকে বেতনসিটে উপস্থিতি দেখিয়ে বেতন বিল তৈরির অভিযোগ যবিপ্রবি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে

মায়ের মৃতদেহের সঙ্গে তিন দিন !

আপডেট সময় : ১২:০৩:৪০ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

মায়ের মৃতদেহের সঙ্গে তিন দিন কাটালেন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলে। পশ্চিমবঙ্গের দুর্গাপুরে বিধাননগর এলাকার রবীন্দ্রপল্লীর ভাড়া বাড়িতে মা সানন্দা নন্দীর (৭২) সঙ্গে থাকতেন ছোট ছেলে ইন্দ্রদীপ নন্দী (৩৫)।
সানন্দা নন্দীর বড় ছেলে ইন্দ্রনীল (৪০) কাছেই অন্য একটি বাড়িতে থাকতেন। ইন্দ্রদীপ মায়ের মৃত্যুর খবর বড় ভাইকেও জানায়নি।

ইন্দ্রনীলের দাবি, মায়ের সঙ্গে তার শেষ দেখা হয়েছিল গত রবিবার। তখনও পর্যন্ত সানন্দা নন্দী সুস্থ ছিলেন বলেই জানিয়েছেন তিনি।

পঁচা গন্ধের অতিষ্ঠ হয়ে প্রতিবেশীরা সানন্দা দেবীর মৃতদেহ দেখতে পান। শুক্রবার রাতে সানন্দার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। জিজ্ঞাসাবাদে ইন্দ্রদীপ নন্দী জানায়, আমি ভাত-ডাল রান্না করে মাকে দিয়েছিলাম। কিন্তু সে খায়নি। আমার সঙ্গে কথাও বলেনি।