লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে মাকে হত্যার দায়ে ছেলের ফাঁসি

  • Nil Kontho
  • আপডেট সময় : ০৫:২১:৫৪ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১১ জুলাই ২০১৭
  • ৭৩৪ বার পড়া হয়েছে

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি ঃ-  লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে মা খায়রুন নেছাকে হত্যার দায়ে ছেলে হারুন অর রশিদকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছে আদালত। (আজ) মঙ্গলবার সকালে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. সাইদুর রহমান গাজী এ রায় দেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০০৫ সালের ১৭ জুলাই রাতে কমলনগর উপজেলার চরমার্টিন এলাকায় পারিবারিক কলহের জের ধরে মা খায়রুন নেছাকে কুপিয়ে হত্যা করে তার ছেলে হারুন অর রশিদ। পরে মায়ের লাশ টয়লেটের মধ্যে গুম করে রাখে সে। বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর এলাকাবাসী হারুনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। পরে জিজ্ঞাসাবাদে তার স্বীকারোক্তি মোতাবেক লাশ উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় নিহতের মেয়ে মিনারা বেগম বাদী হয়ে ঘটনার পর দিন ১৮ জুলাই রামগতি থানায় তার ভাই হারুনকে আসামী করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। একই বছরে ২৯ সেপ্টেম্বর হারুনকে অভিযুক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করে পুলিশ। আদালত ১৩ জন স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্য গ্রহণ শেষে তার ফাঁসির আদেশ দেন।

লক্ষ্মীপুর জজকোর্টের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মোঃ আবুল কালাম  রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

ট্যাগস :

লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে মাকে হত্যার দায়ে ছেলের ফাঁসি

আপডেট সময় : ০৫:২১:৫৪ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১১ জুলাই ২০১৭

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি ঃ-  লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে মা খায়রুন নেছাকে হত্যার দায়ে ছেলে হারুন অর রশিদকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছে আদালত। (আজ) মঙ্গলবার সকালে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. সাইদুর রহমান গাজী এ রায় দেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০০৫ সালের ১৭ জুলাই রাতে কমলনগর উপজেলার চরমার্টিন এলাকায় পারিবারিক কলহের জের ধরে মা খায়রুন নেছাকে কুপিয়ে হত্যা করে তার ছেলে হারুন অর রশিদ। পরে মায়ের লাশ টয়লেটের মধ্যে গুম করে রাখে সে। বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর এলাকাবাসী হারুনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। পরে জিজ্ঞাসাবাদে তার স্বীকারোক্তি মোতাবেক লাশ উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় নিহতের মেয়ে মিনারা বেগম বাদী হয়ে ঘটনার পর দিন ১৮ জুলাই রামগতি থানায় তার ভাই হারুনকে আসামী করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। একই বছরে ২৯ সেপ্টেম্বর হারুনকে অভিযুক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করে পুলিশ। আদালত ১৩ জন স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্য গ্রহণ শেষে তার ফাঁসির আদেশ দেন।

লক্ষ্মীপুর জজকোর্টের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মোঃ আবুল কালাম  রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।