শিরোনাম :
Logo রেজিস্ট্রারের কাছে অভিযোগ দিতে যেয়ে হেনস্তার শিকার জবি শিক্ষার্থী Logo ইবিতে রিপোর্টার্স ইউনিটির কমিটিতে নতুন নেতৃত্ব Logo অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমি জিরো টলারেন্স ;বেরোবি উপাচার্য Logo কুয়েট ভিসির পদত্যাগের দাবিতে পাবিপ্রবিতে ইনকিলাব মঞ্চের মানববন্ধন Logo খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি নির্বাচন ২০২৫ এর কমিশন গঠন ও তফসিল ঘোষণা Logo কুয়েট ভিসির পদত্যাগের দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের অনশন Logo কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশন—ইবি শিক্ষার্থীদের একাত্মতা Logo জাবিতে “সংগ্রামের শত রঙ” নামে জুলাই-বিপ্লবের আলোকচিত্র প্রদর্শনী Logo শ্রীবরদীতে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সহায়তায় ছাত্রদল Logo আমরণ অনশনে বসেছেন হাবিপ্রবি শিক্ষার্থী কুয়েট ভিসির পদত্যাগের দাবি

এম এ হান্নান ফিরোজের বিরুদ্ধে মামলা চলবে !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৭:০৯:৪৮ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২ মে ২০১৭
  • ৭৪১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

ছাত্রলীগের প্রাক্তন সভাপতি এনামুল হক শামীম হত্যাচেষ্টা ঘটনায় স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ড. এম এ হান্নান ফিরোজের মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে দেওয়া হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেছেন চেম্বার আদালত। এর ফলে ড. এম এ হান্নান ফিরোজের বিরুদ্ধে নিম্ন আদালতে মামলা চলতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর আদালত এ আদেশ দেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাসুদ হাসান চৌধুরী পরাগ। এম এ হান্নান ফিরোজের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট শ. ম রেজাউল করিম।

ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাসুদ হাসান চৌধুরী পরাগ বলেন, আগামী ১৮ মে আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে বিষয়টি আবার শুনানির জন্য কার্যতালিকায় আসবে।
এর আগে গত ১৩ এপ্রিল বিচারপতি কামরুল ইসলাম সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ ড. এম এ হান্নান ফিরোজ মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেন এবং পাশাপাশি রুল জারি করেন।

পরে হাইকোর্টের এই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।
মঙ্গলবার সেই আবেদনের শুনানি নিয়ে চেম্বার আদালত হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে দেন।

২০১৪ সালের ১৯ জুন সকালে ধানমন্ডির বাসা থেকে বের হয়ে নিজ অফিসে যাওয়ার সময় ইবনে সিনা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে মোটরসাইকেলে আসা দুর্বৃত্তরা গাড়িতে বসা শামীমকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এ ঘটনার পরদিন ২০ জুন রাতে ধানমন্ডি থানায় একটি মামলা দায়ের করেন আহত শামীমের চাচা নাসির উদ্দিন। এতে অজ্ঞাত পরিচয় তিনজনকে আসামি করা হয়। পরবর্তীতে এই মামলায় রাজধানীর পল্টনের প্রীতম হোটেলের সামনে থেকে রানাকে, শেরেবাংলা নগর এলাকা থেকে মিঠুকে ও নিউ ইস্কাটন এলাকা থেকে নূরে আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আসামিদের তথ্যের ভিত্তিতে ড. এম এ হান্নান ফিরোজকে গ্রেপ্তর করা হয়।

নিম্ন আদালতে মামলাটি এখন সাক্ষ্যগ্রহণ পর্যায়ে রয়েছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

রেজিস্ট্রারের কাছে অভিযোগ দিতে যেয়ে হেনস্তার শিকার জবি শিক্ষার্থী

এম এ হান্নান ফিরোজের বিরুদ্ধে মামলা চলবে !

আপডেট সময় : ০৭:০৯:৪৮ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২ মে ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

ছাত্রলীগের প্রাক্তন সভাপতি এনামুল হক শামীম হত্যাচেষ্টা ঘটনায় স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ড. এম এ হান্নান ফিরোজের মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে দেওয়া হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেছেন চেম্বার আদালত। এর ফলে ড. এম এ হান্নান ফিরোজের বিরুদ্ধে নিম্ন আদালতে মামলা চলতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর আদালত এ আদেশ দেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাসুদ হাসান চৌধুরী পরাগ। এম এ হান্নান ফিরোজের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট শ. ম রেজাউল করিম।

ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাসুদ হাসান চৌধুরী পরাগ বলেন, আগামী ১৮ মে আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে বিষয়টি আবার শুনানির জন্য কার্যতালিকায় আসবে।
এর আগে গত ১৩ এপ্রিল বিচারপতি কামরুল ইসলাম সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ ড. এম এ হান্নান ফিরোজ মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেন এবং পাশাপাশি রুল জারি করেন।

পরে হাইকোর্টের এই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।
মঙ্গলবার সেই আবেদনের শুনানি নিয়ে চেম্বার আদালত হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে দেন।

২০১৪ সালের ১৯ জুন সকালে ধানমন্ডির বাসা থেকে বের হয়ে নিজ অফিসে যাওয়ার সময় ইবনে সিনা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে মোটরসাইকেলে আসা দুর্বৃত্তরা গাড়িতে বসা শামীমকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এ ঘটনার পরদিন ২০ জুন রাতে ধানমন্ডি থানায় একটি মামলা দায়ের করেন আহত শামীমের চাচা নাসির উদ্দিন। এতে অজ্ঞাত পরিচয় তিনজনকে আসামি করা হয়। পরবর্তীতে এই মামলায় রাজধানীর পল্টনের প্রীতম হোটেলের সামনে থেকে রানাকে, শেরেবাংলা নগর এলাকা থেকে মিঠুকে ও নিউ ইস্কাটন এলাকা থেকে নূরে আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আসামিদের তথ্যের ভিত্তিতে ড. এম এ হান্নান ফিরোজকে গ্রেপ্তর করা হয়।

নিম্ন আদালতে মামলাটি এখন সাক্ষ্যগ্রহণ পর্যায়ে রয়েছে।