শিরোনাম :
Logo ভেড়ামারায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার Logo বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা সন্দেহে ভারতে আটক ৪৪৮ জন Logo ফ্রান্সে ভয়াবহ দাবানল, আহত শতাধিক মানুষ Logo জমি বিরোধকে কেন্দ্র করে যুবককে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা Logo বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অনিয়ম, ৬০ হাজার টাকা জরিমানা Logo দিনমজুরি করেও স্বপ্ন দেখেছে আইনজীবী হওয়ার, পাঁচ বিশ্ববিদ্যালয় চান্স পেয়ে আইন বিভাগে ভর্তি হলেও পড়ালেখার ভবিষ্যৎ টাকার অভাবে অনিশ্চিৎ Logo কুবিতে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপনের দায়িত্বে বঙ্গবন্ধু পরিষদের নেতাকর্মীরা! Logo মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থার ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা Logo সুপারস্টার ডি এ তায়েব অফিসিয়াল ফ্যান ক্লাবের আয়োজনে ঈদ পুনর্মিলনী” শিশু শিল্পী টুনটুনির জন্মদিন উদযাপন Logo রাবিতে ডাইনিং সংকটসহ ৫ দফা দাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের

যেসব লক্ষণে বুঝবেন শরীরে ভিটামিন ডি-র অভাব

  • নীলকন্ঠ অনলাইন নীলকন্ঠ অনলাইন
  • আপডেট সময় : ১১:৩২:৪১ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫
  • ৭১৯ বার পড়া হয়েছে
হাড়ের বৃদ্ধি এবং সুস্থতার জন্য ভিটামিন ডি প্রয়োজন। যদি ত্বক পর্যাপ্ত সূর্যালোক না পায়, তবে শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব দেখা দিতে পারে। এছাড়া ডায়েটে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার  পর্যাপ্ত পরিমাণে না রাখলেও ভুগতে পারেন ভিটামিন ডি এর ঘাটতিতে। আবার নির্দিষ্ট অসুখেও কারণেও শরীরের এটি শোষণ করার ক্ষমতা কমে যেতে পারে। কারণ যাই হোক, ভিটামিন ডি কমে গেলে কিছু লক্ষণে সেটা প্রকাশ পায়। জেনে নিন লক্ষণগুলো কী কী। 

১। ভিটামিন ডি কমে গেলে ভীষণ ক্লান্ত লাগে। যদিও ক্লান্ত লাগার অনেক কারণই থাকতে পারে। তবে এর মধ্যে একটি হতে পারে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি।

২। হাড় এবং জয়েন্টে ব্যথা ভিটামিন ডি কমে যাওয়ার অন্যতম লক্ষণ। ভিটামিন ডি শরীরকে ক্যালসিয়াম শোষণ করতে সহায়তা করে। ভিটামিনটির অভাবে তাই দুর্বল হয়ে পড়ে হাড়।

৩। ভিটামিন ডি এর অভাব পেশী ব্যথার কারণ হতে পারে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘস্থায়ী ব্যথায় আক্রান্ত ৭১ শতাংশ লোকের ভিটামিন ডি প্রয়োজনের তুলনায় কম।

৪। ভিটামিন ডি এর অভাবজনিত কারণে হাড় ক্ষয় হয়ে যেতে পারে। ভিটামিন ডি যৌগগুলোর উৎপাদন বাড়ায় যা ক্ষত নিরাময় প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে নতুন ত্বক গঠনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

৫। অপর্যাপ্ত ভিটামিন ডি এর কারণে দেরিতে ক্ষত নিরাময় হতে পারে।

৬। বিষণ্ণতা বা হঠাৎ মেজাজ পরিবর্তন হওয়ার কারণ হতে পারে অপর্যাপ্ত ভিটামিন ডি। ভিটামিন ডি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এতে শরীরের নিজস্ব প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী হয় ও ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া থেকে আমাদের বাঁচাতে সাহায্য করে। ভিটামিন ডি সরাসরি কোষের সাথে যোগাযোগ করে যেগুলো সংক্রমণ মোকাবেলার জন্য কাজ করে। এই ভিটামিনের অভাব হলে তাই ঘন ঘন অসুস্থ হয়ে পড়ার প্রবণতা দেখা দিতে পারে।

কোন কোন খাবারে পাবেন ভিটামিন ডি
কিছু মাছ, মাছের যকৃতের তেল, ডিমের কুসুম, দুগ্ধজাত খাবার এবং কমলার রসে মেলে ভিটামিন ডি। এছাড়া মাশরুম কিংবা ওটসেও পাওয়া যায় ভিটামিনটি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ভেড়ামারায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার

যেসব লক্ষণে বুঝবেন শরীরে ভিটামিন ডি-র অভাব

আপডেট সময় : ১১:৩২:৪১ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫
হাড়ের বৃদ্ধি এবং সুস্থতার জন্য ভিটামিন ডি প্রয়োজন। যদি ত্বক পর্যাপ্ত সূর্যালোক না পায়, তবে শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব দেখা দিতে পারে। এছাড়া ডায়েটে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার  পর্যাপ্ত পরিমাণে না রাখলেও ভুগতে পারেন ভিটামিন ডি এর ঘাটতিতে। আবার নির্দিষ্ট অসুখেও কারণেও শরীরের এটি শোষণ করার ক্ষমতা কমে যেতে পারে। কারণ যাই হোক, ভিটামিন ডি কমে গেলে কিছু লক্ষণে সেটা প্রকাশ পায়। জেনে নিন লক্ষণগুলো কী কী। 

১। ভিটামিন ডি কমে গেলে ভীষণ ক্লান্ত লাগে। যদিও ক্লান্ত লাগার অনেক কারণই থাকতে পারে। তবে এর মধ্যে একটি হতে পারে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি।

২। হাড় এবং জয়েন্টে ব্যথা ভিটামিন ডি কমে যাওয়ার অন্যতম লক্ষণ। ভিটামিন ডি শরীরকে ক্যালসিয়াম শোষণ করতে সহায়তা করে। ভিটামিনটির অভাবে তাই দুর্বল হয়ে পড়ে হাড়।

৩। ভিটামিন ডি এর অভাব পেশী ব্যথার কারণ হতে পারে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘস্থায়ী ব্যথায় আক্রান্ত ৭১ শতাংশ লোকের ভিটামিন ডি প্রয়োজনের তুলনায় কম।

৪। ভিটামিন ডি এর অভাবজনিত কারণে হাড় ক্ষয় হয়ে যেতে পারে। ভিটামিন ডি যৌগগুলোর উৎপাদন বাড়ায় যা ক্ষত নিরাময় প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে নতুন ত্বক গঠনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

৫। অপর্যাপ্ত ভিটামিন ডি এর কারণে দেরিতে ক্ষত নিরাময় হতে পারে।

৬। বিষণ্ণতা বা হঠাৎ মেজাজ পরিবর্তন হওয়ার কারণ হতে পারে অপর্যাপ্ত ভিটামিন ডি। ভিটামিন ডি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এতে শরীরের নিজস্ব প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী হয় ও ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া থেকে আমাদের বাঁচাতে সাহায্য করে। ভিটামিন ডি সরাসরি কোষের সাথে যোগাযোগ করে যেগুলো সংক্রমণ মোকাবেলার জন্য কাজ করে। এই ভিটামিনের অভাব হলে তাই ঘন ঘন অসুস্থ হয়ে পড়ার প্রবণতা দেখা দিতে পারে।

কোন কোন খাবারে পাবেন ভিটামিন ডি
কিছু মাছ, মাছের যকৃতের তেল, ডিমের কুসুম, দুগ্ধজাত খাবার এবং কমলার রসে মেলে ভিটামিন ডি। এছাড়া মাশরুম কিংবা ওটসেও পাওয়া যায় ভিটামিনটি।