আমেরিকায় বন্ধ টিকটক; সরিয়ে নেওয়া হলো অ্যাপল ও প্লে স্টোর থেকে

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৮:২৩:০৬ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫
  • ৭৮৬ বার পড়া হয়েছে

টেক ডেস্ক:

আমেরিকায় বড় ধাক্কা খেলো চীনের প্রতিষ্ঠান টিকটক
রবিবার সকাল থেকে আমেরিকায় বন্ধ হয়ে গেল এই সোশাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি। পূর্বে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল এই অ্যাপের ব্যাপারে এবার তা কার্যকর করল মার্কিন প্রশাসন। অ্যাপল এবং গুগলের প্লে স্টোর থেকে অ্যাপটি সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

আমেরিকা টিকটক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৭ কোটি ছুঁইছুঁই। এদিন সকাল থেকেই ব্যবহারকারীদের মোবাইলে অ্যাপটি কালো হয়ে যায়। সঙ্গে এই প্ল্যাটফর্ম থেকে ইউজারদের একটি মেসেজও পাঠানো হয়। তাতে লেখা ছিল, “দুর্ভাগ্যবশত আপনি এখন টিকটক অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবেন না।”

সফর্টওয়্যার বন্ধ হওয়ার মতো এতো বড় বিপত্তি সত্ত্বেও আশার আলো দেখছে টিকটকের শীর্ষকর্তারা। কারণ নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ নেওয়ার পর সোশাল মিডিয়াগুলির উপর নিয়ন্ত্রণ কিছুটা কমিয়ে আনত পারেন। টিকটক ব্যবহারে আরও ৯০ দিন ছাড়পত্র দিতে পারে ট্রাম্পের প্রশাসন।

প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালে আমেরিকায় টিকটক পুরোপুরি নিষিদ্ধ করার জন্য আইন পাশ করেছে সে দেশের আদালত। বলা হয়েছিল, জাতীয় নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই এই আইন পাশ করানো হয়। কিন্তু এই নিয়মকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল সংস্থাটি। কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখে আদালত। ফলে রবিবার সকাল থেকেই আমেরিকা জুড়ে নিষ্ক্রিয় হল এই ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

আমেরিকায় বন্ধ টিকটক; সরিয়ে নেওয়া হলো অ্যাপল ও প্লে স্টোর থেকে

আপডেট সময় : ০৮:২৩:০৬ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫

টেক ডেস্ক:

আমেরিকায় বড় ধাক্কা খেলো চীনের প্রতিষ্ঠান টিকটক
রবিবার সকাল থেকে আমেরিকায় বন্ধ হয়ে গেল এই সোশাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি। পূর্বে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল এই অ্যাপের ব্যাপারে এবার তা কার্যকর করল মার্কিন প্রশাসন। অ্যাপল এবং গুগলের প্লে স্টোর থেকে অ্যাপটি সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

আমেরিকা টিকটক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৭ কোটি ছুঁইছুঁই। এদিন সকাল থেকেই ব্যবহারকারীদের মোবাইলে অ্যাপটি কালো হয়ে যায়। সঙ্গে এই প্ল্যাটফর্ম থেকে ইউজারদের একটি মেসেজও পাঠানো হয়। তাতে লেখা ছিল, “দুর্ভাগ্যবশত আপনি এখন টিকটক অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবেন না।”

সফর্টওয়্যার বন্ধ হওয়ার মতো এতো বড় বিপত্তি সত্ত্বেও আশার আলো দেখছে টিকটকের শীর্ষকর্তারা। কারণ নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ নেওয়ার পর সোশাল মিডিয়াগুলির উপর নিয়ন্ত্রণ কিছুটা কমিয়ে আনত পারেন। টিকটক ব্যবহারে আরও ৯০ দিন ছাড়পত্র দিতে পারে ট্রাম্পের প্রশাসন।

প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালে আমেরিকায় টিকটক পুরোপুরি নিষিদ্ধ করার জন্য আইন পাশ করেছে সে দেশের আদালত। বলা হয়েছিল, জাতীয় নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই এই আইন পাশ করানো হয়। কিন্তু এই নিয়মকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল সংস্থাটি। কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখে আদালত। ফলে রবিবার সকাল থেকেই আমেরিকা জুড়ে নিষ্ক্রিয় হল এই ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম।