শিরোনাম :
Logo ২ নং কয়রার নলপাড়া শ্রী শ্রী সার্বজনীন শ্যামাকালী পূজা পরিদর্শন ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করলেন খুলনা জেলা বিএনপির সদস্য এম এ হাসান Logo বুটেক্সে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা! Logo চাঁদপুরে জাতীয় পরিসংখ্যান দিবসে আলোচনা সভা Logo বিজয়ী সংগঠন এখন শত শত নারীদের উপার্জন করার পথ তৈরি করে দিচ্ছেন- ফাউন্ডার তানিয়া ইশতিয়াক খান Logo দুই মেয়ের পর আবারো মেয়ের জন্ম… কলারোয়ায় ৫ দিনের শিশু কন্যাকে খালে ফেলে হত্যা, মা গ্রেপ্তার Logo পলাশবাড়ীতে শিক্ষকদের মানববন্ধন ও র‍্যালী। Logo গাজা চুক্তি লঙ্ঘন করলে হামাসকে ‘নির্মূল’ করা হবে : ট্রাম্প Logo এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া ভাতা ১৫ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত সরকারের Logo নির্বাচনে এআই অপব্যবহার রোধে কেন্দ্রীয়ভাবে সেল গঠন হবে : সিইসি Logo ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে শ্রীশ্রী শ্যামা পূজা ও শুভ দীপাবলি উৎসব

আজই পদত্যাগ করতে পারেন ট্রুডো

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ১০:২৩:১১ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ৬ জানুয়ারি ২০২৫
  • ৭৮১ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো তাঁর নিজ দল লিবারেল পার্টির সভাপতির পদ থেকে আজ সোমবার পদত্যাগের ঘোষণা দিতে পারেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তিনটি সূত্রের বরাতে এমনটি জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেইল।

গ্লোব অ্যান্ড মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়, ট্রুডো কবে পদত্যাগের ঘোষণা দিতে পারেন, সে বিষয়ে তারা নিশ্চিত নন। তবে বুধবার একটি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় ককাস বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। তার আগেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাতে পারেন প্রধানমন্ত্রী।

এদিকে কানাডার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে তাৎক্ষনিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায় নি।

পদত্যাগের ঘোষণার পর ট্রুডো তৎক্ষণাৎ গদি ছেড়ে দেবেন নাকি নতুন প্রধানমন্ত্রী মনোনীত হওয়ার আগ পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবেন, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। সূত্রের বরাত দিয়ে দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেইল জানায়, লিবারেল পার্টির অন্তর্বর্তীকালীন নেতা ও কানাডার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিতে অর্থমন্ত্রী ডোমিনিক লেব্লাংক আগ্রহী কিনা সে বিষয়ে তাঁর সঙ্গে আলোচনা করেছেন ট্রুডো। তবে লেব্লাংক নিজেই নির্বাচনে অংশ নিলে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা যাবে না।

২০১৩ সালে গভীর সংকটে থাকা লিবারেল পার্টির ত্রাণকর্তা হিসেবে হাল ধরেছিলেন ট্রুডো। সেবার দেশটির ইতিহাসে প্রথমবারের মতো পার্লামেন্টের হাউজ অব কমন্সে তারা তৃতীয় অবস্থানে নেমে আসে।

ট্রুডোর পদত্যাগে লিবারেল পার্টি একটি স্থায়ী নেতৃত্বহীনতার মধ্যে পড়তে পারে। সাম্প্রতিক জনমত জরিপে দেখা গেছে, আসন্ন নির্বাচনে কনজারভেটিভ পার্টির কাছে বড় ব্যবধানে পরাজিত হতে পারে লিবারেলরা।

ওদিকে, ২০ জানুয়ারি মার্কিন প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নিতে যাচ্ছে ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার প্রশাসনের সঙ্গে তালমিলিয়ে চলার জন্য সব দেশ কমবেশি চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এমন সময় ট্রুডোর পদত্যাগে কানাডায় নতুন সরকার নির্বাচনের জন্য দ্রুত ভোটের আয়োজনের দাবি জোরালো হয়ে উঠতে পারে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

২ নং কয়রার নলপাড়া শ্রী শ্রী সার্বজনীন শ্যামাকালী পূজা পরিদর্শন ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করলেন খুলনা জেলা বিএনপির সদস্য এম এ হাসান

আজই পদত্যাগ করতে পারেন ট্রুডো

আপডেট সময় : ১০:২৩:১১ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ৬ জানুয়ারি ২০২৫

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো তাঁর নিজ দল লিবারেল পার্টির সভাপতির পদ থেকে আজ সোমবার পদত্যাগের ঘোষণা দিতে পারেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তিনটি সূত্রের বরাতে এমনটি জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেইল।

গ্লোব অ্যান্ড মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়, ট্রুডো কবে পদত্যাগের ঘোষণা দিতে পারেন, সে বিষয়ে তারা নিশ্চিত নন। তবে বুধবার একটি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় ককাস বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। তার আগেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাতে পারেন প্রধানমন্ত্রী।

এদিকে কানাডার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে তাৎক্ষনিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায় নি।

পদত্যাগের ঘোষণার পর ট্রুডো তৎক্ষণাৎ গদি ছেড়ে দেবেন নাকি নতুন প্রধানমন্ত্রী মনোনীত হওয়ার আগ পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবেন, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। সূত্রের বরাত দিয়ে দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেইল জানায়, লিবারেল পার্টির অন্তর্বর্তীকালীন নেতা ও কানাডার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিতে অর্থমন্ত্রী ডোমিনিক লেব্লাংক আগ্রহী কিনা সে বিষয়ে তাঁর সঙ্গে আলোচনা করেছেন ট্রুডো। তবে লেব্লাংক নিজেই নির্বাচনে অংশ নিলে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা যাবে না।

২০১৩ সালে গভীর সংকটে থাকা লিবারেল পার্টির ত্রাণকর্তা হিসেবে হাল ধরেছিলেন ট্রুডো। সেবার দেশটির ইতিহাসে প্রথমবারের মতো পার্লামেন্টের হাউজ অব কমন্সে তারা তৃতীয় অবস্থানে নেমে আসে।

ট্রুডোর পদত্যাগে লিবারেল পার্টি একটি স্থায়ী নেতৃত্বহীনতার মধ্যে পড়তে পারে। সাম্প্রতিক জনমত জরিপে দেখা গেছে, আসন্ন নির্বাচনে কনজারভেটিভ পার্টির কাছে বড় ব্যবধানে পরাজিত হতে পারে লিবারেলরা।

ওদিকে, ২০ জানুয়ারি মার্কিন প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নিতে যাচ্ছে ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার প্রশাসনের সঙ্গে তালমিলিয়ে চলার জন্য সব দেশ কমবেশি চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এমন সময় ট্রুডোর পদত্যাগে কানাডায় নতুন সরকার নির্বাচনের জন্য দ্রুত ভোটের আয়োজনের দাবি জোরালো হয়ে উঠতে পারে।