সোমবার | ১ ডিসেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo নোবিপ্রবির আধুনিকায়নে ৩৩৪ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন Logo পর্যটক সেন্টমার্টিন পৌঁছলে ফুল দিয়ে পর্যটকদের বরণ Logo খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা, বীরগঞ্জ উপজেলায় অসহায়দের মাঝে খাবার বিতরণ Logo চাঁদপুরে যোগদানের প্রথম দিনেই সাংবাদিকদের সাথে নবাগত পুলিশ সুপারের মতবিনিময় Logo সদরপুরে গার্ডিয়ান এর এরিয়া অফিস উদ্ভোধন অনুষ্ঠানে ১০ লাখ টাকার মৃত্যু দাবী চেক বিতরণ। Logo ৪৫তম বিসিএস-এ ক্যাডার বুটেক্সের ১৩ শিক্ষার্থী Logo হাবিপ্রবিতে মশার উপদ্রবে উদ্বিগ্ন শিক্ষার্থীরা, ভ্রুক্ষেপ নেই প্রশাসনের Logo জবিস্থ চুয়াডাঙ্গা ছাত্রকল্যাণের নেতৃত্বে সজিব ও তরিকুল Logo মেডিকেল বোর্ডের দেওয়া চিকিৎসা খালেদা জিয়া গ্রহণ করতে পারছেন : ডা. জাহিদ Logo কচুয়ায় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেন গণঅধিকার পরিষদ নেতা এনায়েত হাসিব

লাল মরিচে লাল বগুড়ার চাষিরা !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৫:৪০:৫৮ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৬ মার্চ ২০১৭
  • ৮০৪ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

আবহাওয়া অনুকূল থাকায় বগুড়ায় এবার মরিচের ফলন ভাল হয়েছে। আর ভাল দাম পেয়ে খুশি এ অঞ্চলেরা চাষিরা।
এ বছর পূর্ব বগুড়া গাবতলী, সোনাতলা, সারিয়াকান্দি এবং ধুনটে মরিচ চাষ বেড়েছে। আর ভাল  ফলন হয়েছে সোনাতলা, সারিয়াকান্দি ও ধুনটে যমুনা নদীর চরাঞ্চলে। এ  সব মরিচ শুকিয়ে বিক্রি করে ভাল দাম পাচ্ছেন চাষিরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, বগুড়ায় এবার মরিচ চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৭ হাজার ৫৮০ হেক্টর। তবে চাষ হয়েছে ৭ হাজার হেক্টরে। ফলনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল প্রতি হেক্টরে ১ দশমিক ৫৮ মেট্রিকটন। আর ফলন হয়েছে প্রতি হেক্টরে ২ মেট্রিকটন। বগুড়া অন্যতম মরিচ উৎপাদনকারী এলাকা হিসেবে পরিচিত যমুনা চরাঞ্চলে এবার মরিচের ভাল ফলন হয়েছে।

সারিয়াকান্দি উপজেলার চর চালুয়াবাড়ির বাসিন্দা আবু সায়েম মণ্ডল জানান, গত বছর প্রায় দুই বিঘা জমিতে মরিচ উৎপাদন হয়েছিল প্রায় ১৮ মণ। এবার একই পরিমাণ জমিতে প্রায় ২০ মণ মরিচ উৎপাদন হবে।

গাবতলী উপজেলার জালশুকা গ্রামের ফজলুল করিম এ বছর ১ হেক্টর জমিতে মরিচ চাষ করেছেন। তার ধারণা উৎপাদন হবে প্রায় আড়াই মেট্রিকটন।
ফজলুল করিম জানান, গত বছর তিনি প্রতি কেজি শুকনা মরিচ বিক্রি করেছেন ১০৫ টাকায়। আর এবার এখনই মরিচের কেজি ১১৮ টাকা।

বগুড়া কৃষি অধিদপ্তরের উপপরিচালক প্রতুল চন্দ্র সরকার রাইজিংবিডিকে জানান, অনুকূল আবহাওয়ায় বগুড়ার সব এলাকাতেই মরিচের উৎপাদন বেড়েছে। আর এ অঞ্চলের মরিচের মানও অনেক ভাল। এবার মরিচ চাষিরা ভাল দাম  পাচ্ছেন।

ট্যাগস :

নোবিপ্রবির আধুনিকায়নে ৩৩৪ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন

লাল মরিচে লাল বগুড়ার চাষিরা !

আপডেট সময় : ০৫:৪০:৫৮ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৬ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

আবহাওয়া অনুকূল থাকায় বগুড়ায় এবার মরিচের ফলন ভাল হয়েছে। আর ভাল দাম পেয়ে খুশি এ অঞ্চলেরা চাষিরা।
এ বছর পূর্ব বগুড়া গাবতলী, সোনাতলা, সারিয়াকান্দি এবং ধুনটে মরিচ চাষ বেড়েছে। আর ভাল  ফলন হয়েছে সোনাতলা, সারিয়াকান্দি ও ধুনটে যমুনা নদীর চরাঞ্চলে। এ  সব মরিচ শুকিয়ে বিক্রি করে ভাল দাম পাচ্ছেন চাষিরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, বগুড়ায় এবার মরিচ চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৭ হাজার ৫৮০ হেক্টর। তবে চাষ হয়েছে ৭ হাজার হেক্টরে। ফলনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল প্রতি হেক্টরে ১ দশমিক ৫৮ মেট্রিকটন। আর ফলন হয়েছে প্রতি হেক্টরে ২ মেট্রিকটন। বগুড়া অন্যতম মরিচ উৎপাদনকারী এলাকা হিসেবে পরিচিত যমুনা চরাঞ্চলে এবার মরিচের ভাল ফলন হয়েছে।

সারিয়াকান্দি উপজেলার চর চালুয়াবাড়ির বাসিন্দা আবু সায়েম মণ্ডল জানান, গত বছর প্রায় দুই বিঘা জমিতে মরিচ উৎপাদন হয়েছিল প্রায় ১৮ মণ। এবার একই পরিমাণ জমিতে প্রায় ২০ মণ মরিচ উৎপাদন হবে।

গাবতলী উপজেলার জালশুকা গ্রামের ফজলুল করিম এ বছর ১ হেক্টর জমিতে মরিচ চাষ করেছেন। তার ধারণা উৎপাদন হবে প্রায় আড়াই মেট্রিকটন।
ফজলুল করিম জানান, গত বছর তিনি প্রতি কেজি শুকনা মরিচ বিক্রি করেছেন ১০৫ টাকায়। আর এবার এখনই মরিচের কেজি ১১৮ টাকা।

বগুড়া কৃষি অধিদপ্তরের উপপরিচালক প্রতুল চন্দ্র সরকার রাইজিংবিডিকে জানান, অনুকূল আবহাওয়ায় বগুড়ার সব এলাকাতেই মরিচের উৎপাদন বেড়েছে। আর এ অঞ্চলের মরিচের মানও অনেক ভাল। এবার মরিচ চাষিরা ভাল দাম  পাচ্ছেন।