বুধবার | ৫ নভেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল

ভারতে বসে শেখ হাসিনার বিবৃতি অন্তর্বর্তী সরকারের পছন্দ নয়:পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৮:৫৬:৪৩ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৪ আগস্ট ২০২৪
  • ৭৬৭ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশ থেকে ‌‘পালিয়ে গিয়ে’ ভারতে আশ্রয় নেওয়া শেখ হাসিনার বিবৃতি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জন্য স্বস্তির নয়। তার কারণ হিসেবে সরকার মনে করছে, এটি দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে সহায়ক হবে না।

বুধবার (১৪ আগস্ট) ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাতে এলে বিষয়টি তাকে জানানো হয়।

পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা বলেন, ভারতে বসে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিবৃতি দিলে সেটা সম্পর্ক উন্নয়নে সহায়ক হবে না।

এটা আমি তাকে (ভারতীয় হাইকমিশনারকে) বলেছি। সরকারের অবস্থান এটাই।

উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, এটার জবাব তিনি (হাইকমিশনার) কীভাবে দেবেন? তিনি তো ডিসাইড করতে পারবেন না। তিনি এ নিয়ে কিছু বলতে পারেন না বলে আমি মনে করি। রাষ্ট্রদূতের পক্ষে এর উত্তর দেওয়া সম্ভব না। এটা সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। তিনি যেটা পারেন, তার সদর দপ্তরে জানাবেন। আমি নিশ্চিত তিনি এটা সদর দপ্তরে জানাবেন।

ভারতীয় হাইকমিশনারের সঙ্গে আলোচনার প্রেক্ষাপট নিয়ে উপদেষ্টা বলেন, যে বিবৃতি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে এসেছে, সেটা আসলে আমাদের জন্য স্বস্তিকর না। আমরা চাই, তিনি ভারতে বসে যেন এটা না করেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চাঁদপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি’তে অর্ধ শতাধিক নেতাকর্মীর যোগদান

ভারতে বসে শেখ হাসিনার বিবৃতি অন্তর্বর্তী সরকারের পছন্দ নয়:পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

আপডেট সময় : ০৮:৫৬:৪৩ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৪ আগস্ট ২০২৪

বাংলাদেশ থেকে ‌‘পালিয়ে গিয়ে’ ভারতে আশ্রয় নেওয়া শেখ হাসিনার বিবৃতি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জন্য স্বস্তির নয়। তার কারণ হিসেবে সরকার মনে করছে, এটি দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে সহায়ক হবে না।

বুধবার (১৪ আগস্ট) ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাতে এলে বিষয়টি তাকে জানানো হয়।

পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা বলেন, ভারতে বসে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিবৃতি দিলে সেটা সম্পর্ক উন্নয়নে সহায়ক হবে না।

এটা আমি তাকে (ভারতীয় হাইকমিশনারকে) বলেছি। সরকারের অবস্থান এটাই।

উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, এটার জবাব তিনি (হাইকমিশনার) কীভাবে দেবেন? তিনি তো ডিসাইড করতে পারবেন না। তিনি এ নিয়ে কিছু বলতে পারেন না বলে আমি মনে করি। রাষ্ট্রদূতের পক্ষে এর উত্তর দেওয়া সম্ভব না। এটা সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। তিনি যেটা পারেন, তার সদর দপ্তরে জানাবেন। আমি নিশ্চিত তিনি এটা সদর দপ্তরে জানাবেন।

ভারতীয় হাইকমিশনারের সঙ্গে আলোচনার প্রেক্ষাপট নিয়ে উপদেষ্টা বলেন, যে বিবৃতি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে এসেছে, সেটা আসলে আমাদের জন্য স্বস্তিকর না। আমরা চাই, তিনি ভারতে বসে যেন এটা না করেন।