খালেদার অসমাপ্ত বক্তব্য ৯ মার্চ !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০১:১২:০০ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২ মার্চ ২০১৭
  • ৭৫৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থনের অসমাপ্ত বক্তব্য দেয়ার জন্য আগামী ৯ মার্চ দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকার বকশীবাজারের আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত তৃতীয় বিশেষ জজ আবু আহমেদ জমাদ্দার নতুন এ দিন ধার্য করেন।

এর আগে, মামলাটি উচ্চ আদালতে রিট পিটিশন শুনানির অপেক্ষায় থাকায় অসমাপ্ত বক্তব্য মুলতবি রাখার জন্য সময়ের আবেদন করেন খালেদার আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া।

২০১০ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় এই মামলাটি দায়ের করা হয়। এরপর ২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি এ মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুর্নীতি দমন কমিশনের তৎকালীন সহকারী পরিচালক হারুন-অর রশিদ খান।

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াসহ মোট আসামি চারজন। অপর তিন আসামি হলেন- খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছ চৌধুরীর তৎকালীন একান্ত সচিব জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান। হারিছ চৌধুরী মামলার শুরু থেকেই পলাতক।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র বিতরণের ঘটনায় কেন্দ্রসচিবসহ ৬ জনকে অব্যাহতি

খালেদার অসমাপ্ত বক্তব্য ৯ মার্চ !

আপডেট সময় : ০১:১২:০০ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থনের অসমাপ্ত বক্তব্য দেয়ার জন্য আগামী ৯ মার্চ দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকার বকশীবাজারের আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত তৃতীয় বিশেষ জজ আবু আহমেদ জমাদ্দার নতুন এ দিন ধার্য করেন।

এর আগে, মামলাটি উচ্চ আদালতে রিট পিটিশন শুনানির অপেক্ষায় থাকায় অসমাপ্ত বক্তব্য মুলতবি রাখার জন্য সময়ের আবেদন করেন খালেদার আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া।

২০১০ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় এই মামলাটি দায়ের করা হয়। এরপর ২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি এ মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুর্নীতি দমন কমিশনের তৎকালীন সহকারী পরিচালক হারুন-অর রশিদ খান।

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াসহ মোট আসামি চারজন। অপর তিন আসামি হলেন- খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছ চৌধুরীর তৎকালীন একান্ত সচিব জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান। হারিছ চৌধুরী মামলার শুরু থেকেই পলাতক।