শিরোনাম :
Logo বেরোবিতে বহিরাগত প্রবেশ নিষিদ্ধ Logo দেশব্যাপী হত্যাকাণ্ড এবং চলমান চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে চুয়াডাঙ্গায় তীব্র প্রতিবাদ Logo উত্তর কচুয়া জাতীয়তাবাদী প্রবাসী কল্যাণ সংগঠনের উদ্যোগে মহিলা দলের বিশাল গনমিছিল Logo কচুয়ায় বিএনপির উদ্যোগে লিফলেট বিতরন ও মিছিল Logo চাঁদপুরে খতিবের উপর হামলার প্রতিবাদে শহর জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ Logo ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন চাঁদপুর জেলা শাখার উদ্যোগে দায়িত্বশীল তারবিয়াত অনুষ্ঠিত Logo চাঁদপুর জেলা বিজেপি’র জেলা কমিটি গঠনকল্পে সমন্বয় সভা আন্দালিভ রহমান পার্থ বাংলাদেশে সুস্থধারার রাজনীতির দিকপাল ………উপাধ্যক্ষ নুরুজ্জামান হীরা Logo আমরা সংস্কার চেয়েছি,জুলাই গণহত্যার বিচার চেয়েছি এবং নতুন সংবিধান চেয়েছি: নাহিদ ইসলাম Logo মিটফোর্ডে হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে হাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ Logo ইবিতে শাখা ছাত্রদলের সক্রিয় কর্মীর পদত্যাগ

২৫ বছরের মধ্যে মঙ্গলে মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনা নাসা’র!

  • আপডেট সময় : ১১:০৩:৩২ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৭ নভেম্বর ২০১৮
  • ৭৯৯ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

লালগ্রহ নিয়ে মানুষের আগ্রহের সীমা নেই। আর থাকাটাই স্বাভাবিক। কারণ জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছেন, পৃথিবীর পর যদি কোনও গ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে তাহলে সেটা মঙ্গল। এমনকি, মঙ্গলে একসময় পানি ও অক্সিজেনের অস্বিত্ব ছিল বলেও ধারণা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের একাংশের।
তারা মনে করেন, প্রাণের স্পন্দন থাকার সবরকম উপকরণই মজুদ আছে মঙ্গলে। আর সেই কারণেই মঙ্গলকে পৃথিবীর যমজ গ্রহ বলে। আর এই যমজ গ্রহে মানুষ পাঠানো নিয়ে গবেষণার অন্ত নেই। কিন্তু কতদিনে মঙ্গলে মানুষ পাঠানো সম্ভব? নাসা জানিয়ে দিল, অন্তত ২৫ বছরের মধ্যে তা সম্ভব নয়। অনেক জটিল বাধা রয়েছে এই পথে। তবে গবেষকরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, আশা করা যায়া আগামী ২৫ বছরের মধ্যেই মঙ্গলের মাটিতে পা রাখবে মানুষ।
নাসার বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, এখন চাঁদে মানুষ পাঠানোর মূল অন্তরায় শারীরিক সমস্যা এবং দূরত্ব। বর্তমান যা প্রযুক্তি আছে এই প্রযুক্তিতে মানুষ পাঠাতে গেলে মহাকাশচারীদের হাড়ে চিড় ধরতে পারে, মহাজাগতিক রশ্মিতে ক্ষতি হতে পারে, এমনকী দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে যেতে পারে। তাছাড়া পৃথিবী থেকে মঙ্গলের দূরত্ব প্রায় ১৪ কোটি মাইল। বর্তমান রকেট প্রযুক্তি অনুযায়ী মঙ্গলে পৌঁছাতে একজন মহাকাশচারীর সময় লাগবে অন্তত ৯ মাস। এত দীর্ঘ সময় মহাশূন্যে ভেসে থাকা মানুষের শরীরের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। অত দীর্ঘ সময় মহাকর্ষের বাইরে থাকলে শিরা-উপশিরা এবং রেটিনার অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।
টম জোনস নামে নাসার সাবেক এক জ্যোতির্বিজ্ঞানী বলছেন, অনেক জটিলতা আছে তবে আমাদের এখন কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তির উপর কাজ করতে হবে। আর তা বর্তমান বাজেটে সম্ভব নয়। বাজেট বাড়ানো হলে আশা করা যায় ২৫ বছরের মধ্যেই আমরা এই সমস্যাগুলির সমাধান করতে পারব।
ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বেরোবিতে বহিরাগত প্রবেশ নিষিদ্ধ

২৫ বছরের মধ্যে মঙ্গলে মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনা নাসা’র!

আপডেট সময় : ১১:০৩:৩২ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৭ নভেম্বর ২০১৮

নিউজ ডেস্ক:

লালগ্রহ নিয়ে মানুষের আগ্রহের সীমা নেই। আর থাকাটাই স্বাভাবিক। কারণ জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছেন, পৃথিবীর পর যদি কোনও গ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে তাহলে সেটা মঙ্গল। এমনকি, মঙ্গলে একসময় পানি ও অক্সিজেনের অস্বিত্ব ছিল বলেও ধারণা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের একাংশের।
তারা মনে করেন, প্রাণের স্পন্দন থাকার সবরকম উপকরণই মজুদ আছে মঙ্গলে। আর সেই কারণেই মঙ্গলকে পৃথিবীর যমজ গ্রহ বলে। আর এই যমজ গ্রহে মানুষ পাঠানো নিয়ে গবেষণার অন্ত নেই। কিন্তু কতদিনে মঙ্গলে মানুষ পাঠানো সম্ভব? নাসা জানিয়ে দিল, অন্তত ২৫ বছরের মধ্যে তা সম্ভব নয়। অনেক জটিল বাধা রয়েছে এই পথে। তবে গবেষকরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, আশা করা যায়া আগামী ২৫ বছরের মধ্যেই মঙ্গলের মাটিতে পা রাখবে মানুষ।
নাসার বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, এখন চাঁদে মানুষ পাঠানোর মূল অন্তরায় শারীরিক সমস্যা এবং দূরত্ব। বর্তমান যা প্রযুক্তি আছে এই প্রযুক্তিতে মানুষ পাঠাতে গেলে মহাকাশচারীদের হাড়ে চিড় ধরতে পারে, মহাজাগতিক রশ্মিতে ক্ষতি হতে পারে, এমনকী দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে যেতে পারে। তাছাড়া পৃথিবী থেকে মঙ্গলের দূরত্ব প্রায় ১৪ কোটি মাইল। বর্তমান রকেট প্রযুক্তি অনুযায়ী মঙ্গলে পৌঁছাতে একজন মহাকাশচারীর সময় লাগবে অন্তত ৯ মাস। এত দীর্ঘ সময় মহাশূন্যে ভেসে থাকা মানুষের শরীরের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। অত দীর্ঘ সময় মহাকর্ষের বাইরে থাকলে শিরা-উপশিরা এবং রেটিনার অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।
টম জোনস নামে নাসার সাবেক এক জ্যোতির্বিজ্ঞানী বলছেন, অনেক জটিলতা আছে তবে আমাদের এখন কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তির উপর কাজ করতে হবে। আর তা বর্তমান বাজেটে সম্ভব নয়। বাজেট বাড়ানো হলে আশা করা যায় ২৫ বছরের মধ্যেই আমরা এই সমস্যাগুলির সমাধান করতে পারব।