শিরোনাম :
Logo মুমিনুল চান তিনশ’র লিড, দুইশ’তে আটকাতে চায় জিম্বাবুয়ে Logo স্বর্ণের দামে সব রেকর্ড ভেঙে নতুন ইতিহাস Logo দুবাইয়ে বিগ টিকিট লটারি জিতে লাখপতি দুই বাংলাদেশি Logo বাবা হলেন যুক্তরাষ্ট্রে আটক খলিল, দেখতে পারলেন না সদ্যোজাত সন্তানের মুখ Logo এটিএম আজহার মুক্তি না পাওয়ায় আমরা ব্যথিত, তবে হতাশ নই Logo আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ ৩ বিচারপতি থেকে প্রধান বিচারপতি নিয়োগের পক্ষে বিএনপি Logo ধর্ম নিরপেক্ষতা বিলুপ্তে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে একমত বিএনপি Logo হঠাৎ বৃষ্টিতে চাঁদপুর শহরের মুসলিম কবরস্থান রোড এলাকা সড়কের বেহাল দশা, ভোগান্তিতে এলাকাবাসী Logo ইনসাফের আকাঙ্ক্ষা থেকেই চব্বিশের লড়াই:ব্যারিস্টার ফুয়াদ Logo ইবিতে বিভাগের নাম পরিবর্তসহ দুই দফা দাবিতে প্রশাসন ভবন অবরোধ

শীতে ত্বকের যত্নে করণীয় !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:০৩:২৭ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর ২০১৭
  • ৭৬৩ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

দিনের দৈর্ঘ্য ছোট হয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে দিন দিন কমে আসছে তাপমাত্রাও। বাতাস শুষ্ক হয়ে যাচ্ছে, সঙ্গে সঙ্গে কমে যাচ্ছে ত্বকের গ্লো। এটাই শীতের পূর্বাভাস। তাই এখন থেকেই ত্বকের যত্ন না নিলে ফাটা ত্বক নিয়ে আপনাকে শীত কাটাতে হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক শীতে ত্বকের সুরক্ষার করণীয় দিকগুলো। :

১. সাবান ত্যাগ করুন: সুগন্ধী সাবান আপনাকে একদিনের জন্য ফ্রেস রাখতে পারে। কিন্তু আপনার ত্বককে তা রুক্ষ করে দেয়। ত্বক রুক্ষ হতে শুরু করলে ডিহাইড্রেট ফ্রি সাবান ব্যবহার বন্ধ করুন। এই শুষ্ক সময় ব্যবহার করুন ক্রিমযুক্ত বডি-ওয়াশ।

২. লোশন ছেড়ে তুলে নিন ক্রিম: বাতাস শুষ্ক হয়ে যাওয়ায়, ত্বকের প্রচুর পরিমাণে আর্দ্রতা দরকার। ক্রিম একটা তৈলাক্ত আবরণ তৈরি করে। ফলে লোশন ছেড়ে ক্রিম ব্যবহারই বাঞ্ছনীয়।

৩. ঠোঁট বাঁচান: শীতে ফাটা ঠোঁট বড় একটা সমস্যা। শীতে ঠোঁট ফাটার হাত থেকে বাঁচাতে ব্যবহার করুন নন-পেট্রোলিয়াম জেল।

৪. এবার একটা হ্যান্ড ক্রিম কিনেই নিন: শীতে হাতের চামড়ার খুব ক্ষতি হয়। শরীরের যত্ন নিয়ে হাতের দিকে নজর দেন না অনেকেই। এবার এটা না করে হাতের দিকেও নজর দিন। হ্যান্ড ক্রিম হাতের ত্বককে নরম করে ও রুক্ষতার হাত থেকে বাঁচায়।

৫. প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন: শুধু বাইরের দিক থেকে রুক্ষতা প্রতিরোধ করাই নয়। নিজেকে ভিতর থেকে সজীব ও সতেজ রাখার জন্য প্রচুর পানি পান দরকার। এমনিতে বেশি পানি খাওয়ার উপকারিতার কোন বিকল্প নেই? এই শীতে তা ত্বক তো বটেই, সারা শরীরে সুস্থতার জন্যই কাজ দেবে।

৬. সবজি ও ফল খান: প্রতিটি ঋতুতে শরীরে কী কী উপাদানের ঘাটতি পড়ে আর কী দরকার, সেই হিসেবেই আসে মৌসুমি ফল ও সবজি। শীতে সবজির সমাহার। সবজি ভাল লাগে না বলে নাক কুঁচকোবেন না। বরং এই সবজির ভিটামিনই আপনার স্বাস্থ্য ও ত্বককে সতেজ রাখবে। ফলও একান্ত প্রয়োজনীয়৷ জরুরি ভিটামিন ও খনিজ সরবরাহে এদের বিকল্প নেই।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

মুমিনুল চান তিনশ’র লিড, দুইশ’তে আটকাতে চায় জিম্বাবুয়ে

শীতে ত্বকের যত্নে করণীয় !

আপডেট সময় : ১২:০৩:২৭ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

দিনের দৈর্ঘ্য ছোট হয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে দিন দিন কমে আসছে তাপমাত্রাও। বাতাস শুষ্ক হয়ে যাচ্ছে, সঙ্গে সঙ্গে কমে যাচ্ছে ত্বকের গ্লো। এটাই শীতের পূর্বাভাস। তাই এখন থেকেই ত্বকের যত্ন না নিলে ফাটা ত্বক নিয়ে আপনাকে শীত কাটাতে হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক শীতে ত্বকের সুরক্ষার করণীয় দিকগুলো। :

১. সাবান ত্যাগ করুন: সুগন্ধী সাবান আপনাকে একদিনের জন্য ফ্রেস রাখতে পারে। কিন্তু আপনার ত্বককে তা রুক্ষ করে দেয়। ত্বক রুক্ষ হতে শুরু করলে ডিহাইড্রেট ফ্রি সাবান ব্যবহার বন্ধ করুন। এই শুষ্ক সময় ব্যবহার করুন ক্রিমযুক্ত বডি-ওয়াশ।

২. লোশন ছেড়ে তুলে নিন ক্রিম: বাতাস শুষ্ক হয়ে যাওয়ায়, ত্বকের প্রচুর পরিমাণে আর্দ্রতা দরকার। ক্রিম একটা তৈলাক্ত আবরণ তৈরি করে। ফলে লোশন ছেড়ে ক্রিম ব্যবহারই বাঞ্ছনীয়।

৩. ঠোঁট বাঁচান: শীতে ফাটা ঠোঁট বড় একটা সমস্যা। শীতে ঠোঁট ফাটার হাত থেকে বাঁচাতে ব্যবহার করুন নন-পেট্রোলিয়াম জেল।

৪. এবার একটা হ্যান্ড ক্রিম কিনেই নিন: শীতে হাতের চামড়ার খুব ক্ষতি হয়। শরীরের যত্ন নিয়ে হাতের দিকে নজর দেন না অনেকেই। এবার এটা না করে হাতের দিকেও নজর দিন। হ্যান্ড ক্রিম হাতের ত্বককে নরম করে ও রুক্ষতার হাত থেকে বাঁচায়।

৫. প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন: শুধু বাইরের দিক থেকে রুক্ষতা প্রতিরোধ করাই নয়। নিজেকে ভিতর থেকে সজীব ও সতেজ রাখার জন্য প্রচুর পানি পান দরকার। এমনিতে বেশি পানি খাওয়ার উপকারিতার কোন বিকল্প নেই? এই শীতে তা ত্বক তো বটেই, সারা শরীরে সুস্থতার জন্যই কাজ দেবে।

৬. সবজি ও ফল খান: প্রতিটি ঋতুতে শরীরে কী কী উপাদানের ঘাটতি পড়ে আর কী দরকার, সেই হিসেবেই আসে মৌসুমি ফল ও সবজি। শীতে সবজির সমাহার। সবজি ভাল লাগে না বলে নাক কুঁচকোবেন না। বরং এই সবজির ভিটামিনই আপনার স্বাস্থ্য ও ত্বককে সতেজ রাখবে। ফলও একান্ত প্রয়োজনীয়৷ জরুরি ভিটামিন ও খনিজ সরবরাহে এদের বিকল্প নেই।