যুদ্ধের পথে যেও না! উত্তর কোরিয়াকে আমেরিকা !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০১:১৩:১৭ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২ অক্টোবর ২০১৭
  • ৭৮৩ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

ক্রমশ উত্তেজনা বাড়ছে উত্তর কোরিয়া এবং আমেরিকার মধ্যে। অবস্থা এমন জায়গায় পৌঁছে গেছে যে কোনও মুহূর্তে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধের আশঙ্কা করছেন সামরিক পর্যবেক্ষকরা।
এই অবস্থায় উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করল আমেরিকা।

মার্কিন পররাষ্ট্র সচিব রেক্স টিলারসন জানিয়েছেন, উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করছে আমেরিকা। সম্প্রতি চীন সফরে গিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্র সচিব। সেখানে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর সঙ্গে বৈঠক করেন। এরপরেই এই বিষয়ে জানিয়েছেন টিলারসন।

উত্তর কোরিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলেও চীন চাইছে যেন আমেরিকা ও উত্তর কোরিয়া আলোচনা শুরু করে।

টিলারসন বলেছেন, ‘ওয়াশিংটন পিয়ংইয়ংয়ে সঙ্গে কথা বলার সম্ভাবনা নিয়ে ভাবছে, সুতরাং, সঙ্গেই থাকুন। আমাদের কাছে পিয়ংইয়ংয়ের সঙ্গে যোগাযোগ আছে। আমরা অন্ধকার পরিস্থিতিতে নেই। ‘

উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বাকযুদ্ধ চলছে। সম্প্রতি তা আকারে রূপ নিয়েছে। এর আগেও দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যোগাযোগের চ্যানেল থাকার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন টিলারসন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

যুদ্ধের পথে যেও না! উত্তর কোরিয়াকে আমেরিকা !

আপডেট সময় : ০১:১৩:১৭ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২ অক্টোবর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

ক্রমশ উত্তেজনা বাড়ছে উত্তর কোরিয়া এবং আমেরিকার মধ্যে। অবস্থা এমন জায়গায় পৌঁছে গেছে যে কোনও মুহূর্তে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধের আশঙ্কা করছেন সামরিক পর্যবেক্ষকরা।
এই অবস্থায় উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করল আমেরিকা।

মার্কিন পররাষ্ট্র সচিব রেক্স টিলারসন জানিয়েছেন, উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করছে আমেরিকা। সম্প্রতি চীন সফরে গিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্র সচিব। সেখানে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর সঙ্গে বৈঠক করেন। এরপরেই এই বিষয়ে জানিয়েছেন টিলারসন।

উত্তর কোরিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলেও চীন চাইছে যেন আমেরিকা ও উত্তর কোরিয়া আলোচনা শুরু করে।

টিলারসন বলেছেন, ‘ওয়াশিংটন পিয়ংইয়ংয়ে সঙ্গে কথা বলার সম্ভাবনা নিয়ে ভাবছে, সুতরাং, সঙ্গেই থাকুন। আমাদের কাছে পিয়ংইয়ংয়ের সঙ্গে যোগাযোগ আছে। আমরা অন্ধকার পরিস্থিতিতে নেই। ‘

উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বাকযুদ্ধ চলছে। সম্প্রতি তা আকারে রূপ নিয়েছে। এর আগেও দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যোগাযোগের চ্যানেল থাকার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন টিলারসন।