রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন সু চি !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০১:৫৬:৫২ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • ৭৭৯ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চি।

টেলিভিশনে দেয়া জরুরি ভাষণে তিনি বলেন, আমরা যুদ্ধ চাই না শান্তি চাই।
সীমান্ত সুরক্ষায় বাংলাদেশের সাথে কাজ করতে চাই। বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক বাড়াতে চাই।

* শরণার্থী হিসেবে যারা বাংলাদেশে গেছে যে কোন সময় তাদের পরিচিতি পর্যবেক্ষন করে তাদের ফিরিয়ে নিয়ে পুনর্বাসনে আমরা প্রস্তুত।

* সকল সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমরা প্রতিজ্ঞ।

* অনেক মুসলমানের বাংলাদেশে চলে যাওয়ার ঘটনায় উদ্বিগ্ন। সহিংস ও মানবাধিকার লংঘনের ঘটনার তদন্ত হবে।

* মুসলমানদের সব বসতি নষ্ট হয় নাই, কূটনীতিকদের পরিদর্শনের আমন্ত্রণ।

* আনান কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়ন করা হবে।

* রাখাইনের ঘটনায় আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষণে আমাদের ভয় নাই

* কেন এত মুসলমান তরুণ বাংলাদেশে যাচ্ছে আমরাও জানতে চাই ।

* অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ সবটাই শুনতে হবে।

* রাখাইনে সব পক্ষের নিরাপত্তার পাশাপাশি শান্তি, স্থিতিশীলতা ও আইনের শাসন নিশ্চিত করতে হবে।

* জটিল সমস্যা সমাধানে ১৮ মাস বেশি সময় নয়। আমাদের গণতন্ত্র নতুন এবং ভঙ্গুর।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন সু চি !

আপডেট সময় : ০১:৫৬:৫২ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চি।

টেলিভিশনে দেয়া জরুরি ভাষণে তিনি বলেন, আমরা যুদ্ধ চাই না শান্তি চাই।
সীমান্ত সুরক্ষায় বাংলাদেশের সাথে কাজ করতে চাই। বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক বাড়াতে চাই।

* শরণার্থী হিসেবে যারা বাংলাদেশে গেছে যে কোন সময় তাদের পরিচিতি পর্যবেক্ষন করে তাদের ফিরিয়ে নিয়ে পুনর্বাসনে আমরা প্রস্তুত।

* সকল সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমরা প্রতিজ্ঞ।

* অনেক মুসলমানের বাংলাদেশে চলে যাওয়ার ঘটনায় উদ্বিগ্ন। সহিংস ও মানবাধিকার লংঘনের ঘটনার তদন্ত হবে।

* মুসলমানদের সব বসতি নষ্ট হয় নাই, কূটনীতিকদের পরিদর্শনের আমন্ত্রণ।

* আনান কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়ন করা হবে।

* রাখাইনের ঘটনায় আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষণে আমাদের ভয় নাই

* কেন এত মুসলমান তরুণ বাংলাদেশে যাচ্ছে আমরাও জানতে চাই ।

* অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ সবটাই শুনতে হবে।

* রাখাইনে সব পক্ষের নিরাপত্তার পাশাপাশি শান্তি, স্থিতিশীলতা ও আইনের শাসন নিশ্চিত করতে হবে।

* জটিল সমস্যা সমাধানে ১৮ মাস বেশি সময় নয়। আমাদের গণতন্ত্র নতুন এবং ভঙ্গুর।