যেখানে বিশ্বের দ্রুতগতির বুলেট ট্রেন চালু হচ্ছে !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:১১:৪০ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২২ আগস্ট ২০১৭
  • ৭৩৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

আর মাত্র কয়েকটা দিন। তারপরেই বিশ্বের সব থেকে দ্রুতগামী বুলেট ট্রেন ট্র্যাকে নামাতে চলেছে চীন। তার জন্য প্রস্তুতিও চলছে জোর কদমে। আগামী সেপ্টেম্বরেই এই ট্রেন ছুটবে বলে জানা গেছে।

চীনের সরকারি সংবাদ মাধ্যম ‘পিপলস ডেইলি অনলাইন’-এ প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, আগামী বছর চীন যে দ্রুতগতির ট্রেন আনছে, প্রতি ঘণ্টায় তা ৩৮০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করবে। ঝেংঝোউ-জুঝাউ রুটে হাইস্পিড ট্র্যাকে এই ট্রেন চালানো হবে। বর্তমানে এই পথ অতিক্রম করতে ২ ঘণ্টা ৩৩ মিনিট সময় লাগে। সব থেকে দ্রুত গতির এই ট্রেন চালু হলে ৮০ মিনিটে এই পথ অতিক্রম করা যাবে। চীনে এখন সব থেকে দ্রুতগতির যে ট্রেন চলে, তার তুলনায় ঘণ্টায় অন্তত ৫০ কিলোমিটার বেশি গতিতে এই ট্রেন ছুটবে।

এমনকি নতুন এই ট্রেন ঘণ্টায় ৪০০ কিলোমিটার স্পিড ছুঁতে পারে কি না, তার পরীক্ষাও চলছে বলে জানা গেছে। হাইস্পিড ট্রেন চালানোর তাদের এই প্রযুক্তি অন্যান্য দেশেও বিক্রি করার চেষ্টা চালাচ্ছে চীন। তার মধ্যে ভারতও রয়েছে। চীনের এই প্রজেক্টে খরচ হচ্ছে ৩৬০ বিলিয়ন ডলার।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

যেখানে বিশ্বের দ্রুতগতির বুলেট ট্রেন চালু হচ্ছে !

আপডেট সময় : ১২:১১:৪০ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২২ আগস্ট ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

আর মাত্র কয়েকটা দিন। তারপরেই বিশ্বের সব থেকে দ্রুতগামী বুলেট ট্রেন ট্র্যাকে নামাতে চলেছে চীন। তার জন্য প্রস্তুতিও চলছে জোর কদমে। আগামী সেপ্টেম্বরেই এই ট্রেন ছুটবে বলে জানা গেছে।

চীনের সরকারি সংবাদ মাধ্যম ‘পিপলস ডেইলি অনলাইন’-এ প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, আগামী বছর চীন যে দ্রুতগতির ট্রেন আনছে, প্রতি ঘণ্টায় তা ৩৮০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করবে। ঝেংঝোউ-জুঝাউ রুটে হাইস্পিড ট্র্যাকে এই ট্রেন চালানো হবে। বর্তমানে এই পথ অতিক্রম করতে ২ ঘণ্টা ৩৩ মিনিট সময় লাগে। সব থেকে দ্রুত গতির এই ট্রেন চালু হলে ৮০ মিনিটে এই পথ অতিক্রম করা যাবে। চীনে এখন সব থেকে দ্রুতগতির যে ট্রেন চলে, তার তুলনায় ঘণ্টায় অন্তত ৫০ কিলোমিটার বেশি গতিতে এই ট্রেন ছুটবে।

এমনকি নতুন এই ট্রেন ঘণ্টায় ৪০০ কিলোমিটার স্পিড ছুঁতে পারে কি না, তার পরীক্ষাও চলছে বলে জানা গেছে। হাইস্পিড ট্রেন চালানোর তাদের এই প্রযুক্তি অন্যান্য দেশেও বিক্রি করার চেষ্টা চালাচ্ছে চীন। তার মধ্যে ভারতও রয়েছে। চীনের এই প্রজেক্টে খরচ হচ্ছে ৩৬০ বিলিয়ন ডলার।