চট্টগ্রামে অস্ত্র মামলায় সন্ত্রাসীর ১৭ বছর কারাদণ্ড !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৬:৩৭:৩১ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৭ এপ্রিল ২০১৭
  • ৭৪০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

অস্ত্র আইনে দায়ের হওয়া একটি মামলার পৃথক দু’টি ধারায় নুরুল আলম নামে এক সন্ত্রাসীকে ১৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন চট্টগ্রাম মহানগর বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক মোছা. বিলকিস আক্তার। বৃহস্পতিবার তিনি এই রায় দেন। আসামি নুরুল আলম গ্রেফতারের পর থেকে কারাগারে আছেন।

ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী মো. ওমর ফুয়াদ বলেন, আদালত অস্ত্র আইনের ১৯ (এ) ধারায় ১০ বছর এবং ১৯ (এফ) ধারায় ৭ বছর কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন। উভয় সাজা একই সঙ্গে কার্যকর হবে বলে বিচারক আদেশে উল্লেখ করেন।

আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১৭ মে বাকলিয়া থানার কালামিয়া বাজারের পাশে ইছ্যাইক্যার পুল থেকে নুরুল আলমকে একটি দেশীয় এলজি ও এক রাউন্ড রাইফেলের গুলিসহ গ্রেফতার করে পুলিশ। ওইদিনই তার বিরুদ্ধে বাকলিয়া থানার এসআই আব্দুল করিম বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। ২০১৩ সালের ১৮ জুন অভিযোগপত্র দাখিলের পর ২০১৪ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলায় মোট ১০ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চট্টগ্রামে অস্ত্র মামলায় সন্ত্রাসীর ১৭ বছর কারাদণ্ড !

আপডেট সময় : ০৬:৩৭:৩১ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৭ এপ্রিল ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

অস্ত্র আইনে দায়ের হওয়া একটি মামলার পৃথক দু’টি ধারায় নুরুল আলম নামে এক সন্ত্রাসীকে ১৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন চট্টগ্রাম মহানগর বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক মোছা. বিলকিস আক্তার। বৃহস্পতিবার তিনি এই রায় দেন। আসামি নুরুল আলম গ্রেফতারের পর থেকে কারাগারে আছেন।

ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী মো. ওমর ফুয়াদ বলেন, আদালত অস্ত্র আইনের ১৯ (এ) ধারায় ১০ বছর এবং ১৯ (এফ) ধারায় ৭ বছর কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন। উভয় সাজা একই সঙ্গে কার্যকর হবে বলে বিচারক আদেশে উল্লেখ করেন।

আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১৭ মে বাকলিয়া থানার কালামিয়া বাজারের পাশে ইছ্যাইক্যার পুল থেকে নুরুল আলমকে একটি দেশীয় এলজি ও এক রাউন্ড রাইফেলের গুলিসহ গ্রেফতার করে পুলিশ। ওইদিনই তার বিরুদ্ধে বাকলিয়া থানার এসআই আব্দুল করিম বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। ২০১৩ সালের ১৮ জুন অভিযোগপত্র দাখিলের পর ২০১৪ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলায় মোট ১০ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়।