শিরোনাম :
Logo সবচেয়ে টেকসই টেলিকম কোম্পানির স্বীকৃতি পেল গ্রামীণফোন Logo বর্ষায় মসলা সংরক্ষণের ৫ উপায় Logo ৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক Logo ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের পুকুরে মিলল শিক্ষার্থীর মরদেহ Logo সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ Logo অর্থের বিনিময়ে পলাশবাড়ীর খাদ্যবান্ধব ডিলার নিয়োগ দিয়ে লাপাত্তা টিসিএফ Logo ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু; শিক্ষার্থীরা রাবি মেডিকেলের নাম দিল নাপা সেন্টার Logo জাতির উন্নতির জন্য জাতীয় ঐক্য প্রয়োজন – মির্জা গালিব Logo গোপালগঞ্জে চলমান কারফিউ’র মেয়াদ বাড়লো Logo লেডি দেহলভী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা মাদক সমাজ ও জাতিকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয় ………….সাখাওয়াত জামিল সৈকত

১ বছরে ৪৩৪টি হারানো শিশুকে উদ্ধার করলেন তিনি !

  • আপডেট সময় : ০৬:২১:২৫ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল ২০১৭
  • ৭৫২ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

ট্রেনটা ধরতেই হবে। নইলে দেরি হয়ে যাবে। এই হুড়োহুড়িতে কার সময় আছে পাশের শিশুটার দিকে নজর দিতে? কেমন যেন উদভ্রান্ত মনে হচ্ছে। হারিয়ে গেছে মনে হয়। ইস্, বাচ্চাটা যেন মা-বাবাকে খুঁজে পায়। এই ট্রেনটা বোধহয় ছেড়ে দিল – এইভাবেই আমরা বেশিরভাগই মুখ ফিরিয়ে নিই কর্তব্য থেকে। কিন্তু রেখা মিশ্র থাকতে পারেন না। কারণ অসহায়ের সহায় হওয়াটাই তাঁর কর্তব্য। আর এই পথে চলেই নজির গড়ে চলেছেন ভারতীয় রেলের এই অফিসার। এক বছরের মধ্যে ৪৩৪ শিশুকে বাঁচিয়েছেন তিনি।

ভারতের মুম্বইয়ের ছত্রপতি শিবাজি টার্মিনাস রেল স্টেশনে নিরপত্তার দায়িত্বে রয়েছেন এই আরপিএফ অফিসার। তাঁর মতো অনেকেই রয়েছেন এই দায়িত্বে। কিন্তু আহমেদনগরের রেখা নিজের কাজকে পেশার বাধ্যবাধকতা কম, দায়িত্ব বেশি মনে করেন। দায়িত্ব মানবিকতার। সমাজের জন্য ভাল কিছু করার দায়িত্ব। সেই দায়িত্ব থেকেই শিশুদের সাহায্য করতে এগিয়ে আসেন রেখা৷ তাঁর মতে, শুধু শিশুদের উদ্ধার করা নয় তাঁদের বোঝাও ভীষণ প্রয়োজন। এমনিতেই এমন জনবহুল জায়গায় হারিয়ে ভয় ধরে যায় তাঁদের মনে৷ সেই ভয়টা কাটানো খুবই দরকার৷ হামেশা সেটাই তিনি চেষ্টা করেন।

সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সবচেয়ে টেকসই টেলিকম কোম্পানির স্বীকৃতি পেল গ্রামীণফোন

১ বছরে ৪৩৪টি হারানো শিশুকে উদ্ধার করলেন তিনি !

আপডেট সময় : ০৬:২১:২৫ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

ট্রেনটা ধরতেই হবে। নইলে দেরি হয়ে যাবে। এই হুড়োহুড়িতে কার সময় আছে পাশের শিশুটার দিকে নজর দিতে? কেমন যেন উদভ্রান্ত মনে হচ্ছে। হারিয়ে গেছে মনে হয়। ইস্, বাচ্চাটা যেন মা-বাবাকে খুঁজে পায়। এই ট্রেনটা বোধহয় ছেড়ে দিল – এইভাবেই আমরা বেশিরভাগই মুখ ফিরিয়ে নিই কর্তব্য থেকে। কিন্তু রেখা মিশ্র থাকতে পারেন না। কারণ অসহায়ের সহায় হওয়াটাই তাঁর কর্তব্য। আর এই পথে চলেই নজির গড়ে চলেছেন ভারতীয় রেলের এই অফিসার। এক বছরের মধ্যে ৪৩৪ শিশুকে বাঁচিয়েছেন তিনি।

ভারতের মুম্বইয়ের ছত্রপতি শিবাজি টার্মিনাস রেল স্টেশনে নিরপত্তার দায়িত্বে রয়েছেন এই আরপিএফ অফিসার। তাঁর মতো অনেকেই রয়েছেন এই দায়িত্বে। কিন্তু আহমেদনগরের রেখা নিজের কাজকে পেশার বাধ্যবাধকতা কম, দায়িত্ব বেশি মনে করেন। দায়িত্ব মানবিকতার। সমাজের জন্য ভাল কিছু করার দায়িত্ব। সেই দায়িত্ব থেকেই শিশুদের সাহায্য করতে এগিয়ে আসেন রেখা৷ তাঁর মতে, শুধু শিশুদের উদ্ধার করা নয় তাঁদের বোঝাও ভীষণ প্রয়োজন। এমনিতেই এমন জনবহুল জায়গায় হারিয়ে ভয় ধরে যায় তাঁদের মনে৷ সেই ভয়টা কাটানো খুবই দরকার৷ হামেশা সেটাই তিনি চেষ্টা করেন।

সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন।