শাহজালালে ৩ কেজি সোনা উদ্ধার !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৫:১৩:৫৬ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭
  • ৭৫৫ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৃথক অভিযান চালিয়ে প্রায় ৩ কেজি সোনা উদ্ধার করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।এ সময় আটক করা হয়েছে দুজনকে। আটককৃতরা হলেন-চট্টগ্রামের মোসলেম উদ্দীন ও মুন্সিগঞ্জের মামুন।
মঙ্গলবার এ অভিযান চালানো হয়। ঢাকা কাস্টমসের যুগ্ম কমিশনার সোহেল রহমান এসব তথ্য জানিয়েছেন।

এ বিষয়ে ঢাকা কাস্টমস সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রামের মোসলেম উদ্দীন ওমানের মাস্কাট থেকে আজ সকাল ৯টা ৫০মিনিটে ঢাকায় অবতরণ করে। উড়োজাহাজ অবতরণের পর জিজ্ঞাসাবাদের সময় তিনি সোনা বহনের কথা অস্বীকার করেন। কিন্তু সন্দেহ হলে হাসপাতালে নিয়ে এক্সরে করার পর মোসলেম উদ্দীনের রেক্টামে সোনার অস্তিত্ব পাওয়া যায়। পরবর্তীতে বিমানবন্দরের টয়লেটে নিয়ে ৮টি সোনার উদ্ধার করা হয়। যার ওজন ৯২৮ গ্রাম। বাজার মূল্য ৪৬ লাখ টাকা। তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

এর আগে রাত সাড়ে ১২টায় অপর এক অভিযানে মামুন হোসেইনের সঙ্গে থাকা চার্জার ব্যাটারির ভেতর থেকে ১৮টি সোনার বার উদ্ধার করা হয়। মামুন মালয়শিয়া থেকে মালিন্দো এয়ারলাইন্সে (ফ্লাইট নং ওডি ১৬২) ঢাকায় আসেন। গ্রিন চ্যানেলে তল্লাশির সময় শুল্কযোগ্য পণ্য আনার কথা অস্বীকার করেন। কিন্তু তার সঙ্গে আনা চার্জার লাইটের ৩টি ব্যাটারির মধ্যে থেকে ৬টি করে মোট ১৮টি সোনার বার উদ্ধার করা হয়। এর ওজন ১ কেজি ৮০০ গ্রাম। যার বাজার মূল্য প্রায় ৯০ লাখ টাকা। আটককৃত মামুনের বিরুদ্ধেও মামলা দায়ের করা হয়েছে।
দুজনের কাছ থেকে প্রায় ৩ কেজি ওজনের উদ্ধারকৃত সোনার বাজার মূল্য প্রায় দেড় কোটি টাকা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

শাহজালালে ৩ কেজি সোনা উদ্ধার !

আপডেট সময় : ০৫:১৩:৫৬ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৃথক অভিযান চালিয়ে প্রায় ৩ কেজি সোনা উদ্ধার করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।এ সময় আটক করা হয়েছে দুজনকে। আটককৃতরা হলেন-চট্টগ্রামের মোসলেম উদ্দীন ও মুন্সিগঞ্জের মামুন।
মঙ্গলবার এ অভিযান চালানো হয়। ঢাকা কাস্টমসের যুগ্ম কমিশনার সোহেল রহমান এসব তথ্য জানিয়েছেন।

এ বিষয়ে ঢাকা কাস্টমস সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রামের মোসলেম উদ্দীন ওমানের মাস্কাট থেকে আজ সকাল ৯টা ৫০মিনিটে ঢাকায় অবতরণ করে। উড়োজাহাজ অবতরণের পর জিজ্ঞাসাবাদের সময় তিনি সোনা বহনের কথা অস্বীকার করেন। কিন্তু সন্দেহ হলে হাসপাতালে নিয়ে এক্সরে করার পর মোসলেম উদ্দীনের রেক্টামে সোনার অস্তিত্ব পাওয়া যায়। পরবর্তীতে বিমানবন্দরের টয়লেটে নিয়ে ৮টি সোনার উদ্ধার করা হয়। যার ওজন ৯২৮ গ্রাম। বাজার মূল্য ৪৬ লাখ টাকা। তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

এর আগে রাত সাড়ে ১২টায় অপর এক অভিযানে মামুন হোসেইনের সঙ্গে থাকা চার্জার ব্যাটারির ভেতর থেকে ১৮টি সোনার বার উদ্ধার করা হয়। মামুন মালয়শিয়া থেকে মালিন্দো এয়ারলাইন্সে (ফ্লাইট নং ওডি ১৬২) ঢাকায় আসেন। গ্রিন চ্যানেলে তল্লাশির সময় শুল্কযোগ্য পণ্য আনার কথা অস্বীকার করেন। কিন্তু তার সঙ্গে আনা চার্জার লাইটের ৩টি ব্যাটারির মধ্যে থেকে ৬টি করে মোট ১৮টি সোনার বার উদ্ধার করা হয়। এর ওজন ১ কেজি ৮০০ গ্রাম। যার বাজার মূল্য প্রায় ৯০ লাখ টাকা। আটককৃত মামুনের বিরুদ্ধেও মামলা দায়ের করা হয়েছে।
দুজনের কাছ থেকে প্রায় ৩ কেজি ওজনের উদ্ধারকৃত সোনার বাজার মূল্য প্রায় দেড় কোটি টাকা।