দেশে উদ্ভূত বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সহায়তা করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগে ‘দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সহায়তা সমন্বয় সেল’ গঠন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (২৩ আগস্ট) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য
নোয়াখালী জেলা সদর পানিতে তলিয়ে গেছে। শহরের জেলা জামে মসজিদ, আদালক প্রাঙ্গণ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রধান প্রধান সড়ক ও হাটবাজারসহ সব স্থান পানিতে তলিয়ে গেছে। শুধু শহর নয় জেলার বেশিরভাগ এলাকা বন্যায়
বন্যা কবলিত এলাকায় আগামী দুই দিনে উন্নতির সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আগামী ৭২ ঘণ্টায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে। তবে আগামী সোমবার থেকে বৃষ্টিপাত কমার সম্ভাবনা
সিলেট বিভাগের নদ-নদীতে পানি বাড়া অব্যাহত আছে। বিভিন্ন নদ–নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ কারণে জেলার মানুষের মধ্যে বন্যা আতঙ্ক বাড়ছে। মৌলভীবাজারের মনু ও হবিগঞ্জের খোয়াই নদের বিভিন্ন
বৃহস্পতিবার রাতে গোমতীর বাঁধ ভেঙে লোকালয়ে প্রবেশ করতে শুরু করেছে পানি। গোমতী নদীর অপর পাশে অবস্থান কুমিল্লা শহরের। তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় নির্ঘুম রাত কাটান কুমিল্লা শহরে মানুষ। শুক্রবার (২৩ আগস্ট)
নাজিরহাট পুরাতন ব্রিজ এলাকায় হালদা নদীর বাঁধ ভেঙে গেছে। এতে করে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি ও হাটহাজারী উপজেলার বন্যা পরিস্থিতি ক্রমশ ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। ইতোমধ্যে হাটহাজারীর নাজিরহাট, মন্দাকিনী ফরহাদাবাদ এবং সুয়াবিল
ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে কুমিল্লার বন্যা পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতির দিকে যাচ্ছে। জেলাটিতে এখন পর্যন্ত চারজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে দুজন বন্যার পানিতে ডুবে,
ফেনী শহর পানির নিচে তলিয়ে গেছে। এর আগে জেলার ফুলগাজী, পরশুরাম ও ছাগলনাইয়া বন্যার পানিতে তলিয়ে যায়। এ ছাড়া জেলার নতুন নতুন নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। ক্রমাগত বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের খলাপাড়া এলাকায় হাওড়া নদীর বাঁধ ভেঙে সীমান্তবর্তী চারটি ইউনিয়নের ৩৪টি গ্রামের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এছাড়া গতকাল বুধবার (২১ আগস্ট) রাতভর ভারী বর্ষণ ও ভারতের
ভারী বৃষ্টি ও ভারতের উজানের পানিতে স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়েছে ফেনীর পরশুরাম, ফুলগাজী ও ছাগলনাইয়া উপজেলা। এতে বসতবাড়ি, রাস্তাঘাট তলিয়ে যাওয়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন লাখ লাখ মানুষ। ভয়াবহ এই