শিরোনাম :

ইমরান-বুশরার ১৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৯:০০:৪১ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২১ আগস্ট ২০২৪
  • ৭১৭ বার পড়া হয়েছে

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পিটিআইয়ের শীর্ষ নেতা ইমরান খান ও তার স্ত্রী বুশরা বিবির ১৫ দিনের বিচারিক হেফাজত (রিমান্ড) মঞ্জুর করেছেন পাকিস্তানের দুর্নীতিবিরোধী বিশেষ আদালত। খবর জিও নিউজের।

গত সোমবার (১৯ আগস্ট) রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে শুনানি নিয়ে দুর্নীতিবিরোধী বিশেষ আদালতের বিচারক নাসির জাভেদ রানা এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আগামী ২ সেপ্টেম্বর পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রীকে আদালতে হাজির করারও আদেশ দিয়েছেন আদালত।

আরেকটি মামলায় ১০ দিনের রিমান্ড শেষে ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রী সোমবার আদালতে উপস্থিত ছিলেন। ৮ আগস্ট তাঁদের এই রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়েছিল।

নতুন তোশাখানা মামলার শুনানি চলাকালে দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা জাতীয় জবাবদিহি ব্যুরোর (এনএবি) বিভিন্ন প্রশ্নের লিখিত জবাব দেন ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রী। ইদ্দত মামলায় ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রীকে ইসলামাবাদের জেলা ও দায়রা আদালত খালাস দেওয়ার পরপরই তাঁদের বিরুদ্ধে নতুন করে এই তোশাখানা মামলা করা হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বিপুল সংখ্যক মুসল্লীর অংশগ্রহণে চাঁদপুরে জাকের পার্টির ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত

ইমরান-বুশরার ১৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

আপডেট সময় : ০৯:০০:৪১ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২১ আগস্ট ২০২৪

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পিটিআইয়ের শীর্ষ নেতা ইমরান খান ও তার স্ত্রী বুশরা বিবির ১৫ দিনের বিচারিক হেফাজত (রিমান্ড) মঞ্জুর করেছেন পাকিস্তানের দুর্নীতিবিরোধী বিশেষ আদালত। খবর জিও নিউজের।

গত সোমবার (১৯ আগস্ট) রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে শুনানি নিয়ে দুর্নীতিবিরোধী বিশেষ আদালতের বিচারক নাসির জাভেদ রানা এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আগামী ২ সেপ্টেম্বর পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রীকে আদালতে হাজির করারও আদেশ দিয়েছেন আদালত।

আরেকটি মামলায় ১০ দিনের রিমান্ড শেষে ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রী সোমবার আদালতে উপস্থিত ছিলেন। ৮ আগস্ট তাঁদের এই রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়েছিল।

নতুন তোশাখানা মামলার শুনানি চলাকালে দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা জাতীয় জবাবদিহি ব্যুরোর (এনএবি) বিভিন্ন প্রশ্নের লিখিত জবাব দেন ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রী। ইদ্দত মামলায় ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রীকে ইসলামাবাদের জেলা ও দায়রা আদালত খালাস দেওয়ার পরপরই তাঁদের বিরুদ্ধে নতুন করে এই তোশাখানা মামলা করা হয়।