প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সাবমেরিনের ধ্বংসাবশেষসহ ২৩ লাশ উদ্ধার !

  • আপডেট সময় : ১১:১৪:১৪ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • ৭৩৬ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

বেলজিয়াম উপকূলে সাগরের প্রায় ২৭ মিটার গভীরে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়কার জার্মান সাবমেরিনের ধ্বংসাবশেষের সন্ধান মিলল। সাবমেরিনটি প্রায় ১০০ বছর আগে নিখোঁজ হয়েছিল।
সাবমেরিনটির মধ্যে থেকে ২৩ জন নাবিকের দেহাবশেষ উদ্ধার করা হয়েছে। সাবমেরিনটি সংরক্ষণ এবং দেহাবশেষ থেকে মৃতদের শনাক্ত করার কাজ চলছে।

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বলা হয়, কোনো ব্রিটিশ নৌ সেনা জাহাজের সঙ্গে ধাক্কা লেগে বা মাইন বিস্ফোরণের ফলে ইউ-বোটটি ডুবে গিয়েছিল। তার পর প্রায় ১০০ বছর ধরে উত্তর সাগরের তলায় সেটি সংরক্ষিত ছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের চলাকালীন ১৯১৫ থেকে ১৯১৬-র মধ্যে ৩০টি ইউ-বোট সাবমেরিন তৈরি করেছিল জার্মানি। তাদের মধ্যে উত্তর সাগরেই ১৯টি ডুবে যায়।

বর্তমানে উদ্ধার হওয়া সাবমেরিনটি ইউ-বুট ২৭, ২৯ বা ৩২-এর মধ্যে কোনো একটি হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সাবমেরিনটির বেশির ভাগ অংশই অক্ষত রয়েছে। যুদ্ধের জন্য ব্যবহৃত টর্পেডোগুলোও একই অবস্থানে রাখা রয়েছে। মনে করা হচ্ছে, ২২ জন নাবিক এবং একজন সেনা আধিকারিক সেই সময় ওই ইউ-বোটে ছিলেন। তাদের নিয়েই ডুবে যায় বোটটি।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সাবমেরিনের ধ্বংসাবশেষসহ ২৩ লাশ উদ্ধার !

আপডেট সময় : ১১:১৪:১৪ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

বেলজিয়াম উপকূলে সাগরের প্রায় ২৭ মিটার গভীরে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়কার জার্মান সাবমেরিনের ধ্বংসাবশেষের সন্ধান মিলল। সাবমেরিনটি প্রায় ১০০ বছর আগে নিখোঁজ হয়েছিল।
সাবমেরিনটির মধ্যে থেকে ২৩ জন নাবিকের দেহাবশেষ উদ্ধার করা হয়েছে। সাবমেরিনটি সংরক্ষণ এবং দেহাবশেষ থেকে মৃতদের শনাক্ত করার কাজ চলছে।

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বলা হয়, কোনো ব্রিটিশ নৌ সেনা জাহাজের সঙ্গে ধাক্কা লেগে বা মাইন বিস্ফোরণের ফলে ইউ-বোটটি ডুবে গিয়েছিল। তার পর প্রায় ১০০ বছর ধরে উত্তর সাগরের তলায় সেটি সংরক্ষিত ছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের চলাকালীন ১৯১৫ থেকে ১৯১৬-র মধ্যে ৩০টি ইউ-বোট সাবমেরিন তৈরি করেছিল জার্মানি। তাদের মধ্যে উত্তর সাগরেই ১৯টি ডুবে যায়।

বর্তমানে উদ্ধার হওয়া সাবমেরিনটি ইউ-বুট ২৭, ২৯ বা ৩২-এর মধ্যে কোনো একটি হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সাবমেরিনটির বেশির ভাগ অংশই অক্ষত রয়েছে। যুদ্ধের জন্য ব্যবহৃত টর্পেডোগুলোও একই অবস্থানে রাখা রয়েছে। মনে করা হচ্ছে, ২২ জন নাবিক এবং একজন সেনা আধিকারিক সেই সময় ওই ইউ-বোটে ছিলেন। তাদের নিয়েই ডুবে যায় বোটটি।