শিরোনাম :
Logo তেঁতুলিয়া এলজিইডি অফিসে দুদকের অভিযান, সড়ক নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগে তদন্ত Logo নাবা জিরো ৫৫ বীজে ভুট্টার ফলন হয়নি, চুয়াডাঙ্গায় শতাধিক কৃষকের কোটি টাকার ক্ষতি Logo ১২০০ আহতকে সেবা দিলেন বাংলাদেশের চিকিৎসকরা Logo নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কারে কয়েকটি প্রস্তাব Logo সমালোচনা ও আত্মসমালোচনা Logo দীপ্ত টিভির সংবাদ বন্ধ করতে বলেনি সরকার, বললেন তথ্য উপদেষ্টা Logo মাওলানা রইস উদ্দিনের নির্মম হত্যার প্রতিবাদ ও গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানবববন্ধন Logo ইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে নির্বাচন নিয়ে যা বললো জামায়াত Logo রাজনৈতিক চাপে জুলাই চার্টার দ্রুত করে নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে সরকার Logo প্রবাসীদের জন্য সবচেয়ে সহজলভ্য ভোটাধিকার প্রস্তাব চায় বিএনপি

৪২ মিনিট পর জীবিত হয়ে উঠলেন যে ‘মৃত’ যুবক !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০১:৫৫:০৮ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৯ জুলাই ২০১৭
  • ৭৪১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

জন ওগবার্ন, যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলাইনার বাসিন্দা। বয়স মাত্র ৩৬, হঠাৎ করে ওই যুবকের হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়। টানা ৪২ মিনিট বন্ধ থাকে তার শ্বাস-প্রশ্বাস। উপস্থিত সবাই ধরেই নিয়েছিলেন ওগবার্ন আর জীবিত নেই। তবে সবাইকে অবাক করে দিয়ে তিনি এখনও দিব্যি বেঁচে আছেন।

সম্প্রতি ল্যাপটপে কাজ করার সময় কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের (হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ) কবলে পড়েন জন ওগবার্ন। অসুস্থ হয়ে পড়লে তিনি সঙ্গে সঙ্গে পুলিশকে খবর দেন। পুলিশও তাৎক্ষণিকভাবে পৌঁছে তাকে সিপিআর দেয়া শুরু করে। ৪২ মিনিট পর ওগবার্নের পালস ফিরে না পাওয়া পর্যন্ত তারা চেষ্টা চালিয়ে যান।

তবে এখন সুস্থই আছেন ওগবার্ন। চিকিৎসকরা তাকে ছয় মাস গাড়ি না চালাতে বলেছেন। সুস্থ হওয়াটাকে নিজের দ্বিতীয় জীবন বলে মনে করছেন ওগবার্ন।

মাইকেল কুর্জ নামে এক চিকিৎসক বলছেন, হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া প্রতি মিনিট বন্ধ থাকা অবস্থায় যদি সিপিআর না দেয়া হয়, এর জন্য বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ১০ শতাংশ করে কমে যায়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

তেঁতুলিয়া এলজিইডি অফিসে দুদকের অভিযান, সড়ক নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগে তদন্ত

৪২ মিনিট পর জীবিত হয়ে উঠলেন যে ‘মৃত’ যুবক !

আপডেট সময় : ০১:৫৫:০৮ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৯ জুলাই ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

জন ওগবার্ন, যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলাইনার বাসিন্দা। বয়স মাত্র ৩৬, হঠাৎ করে ওই যুবকের হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়। টানা ৪২ মিনিট বন্ধ থাকে তার শ্বাস-প্রশ্বাস। উপস্থিত সবাই ধরেই নিয়েছিলেন ওগবার্ন আর জীবিত নেই। তবে সবাইকে অবাক করে দিয়ে তিনি এখনও দিব্যি বেঁচে আছেন।

সম্প্রতি ল্যাপটপে কাজ করার সময় কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের (হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ) কবলে পড়েন জন ওগবার্ন। অসুস্থ হয়ে পড়লে তিনি সঙ্গে সঙ্গে পুলিশকে খবর দেন। পুলিশও তাৎক্ষণিকভাবে পৌঁছে তাকে সিপিআর দেয়া শুরু করে। ৪২ মিনিট পর ওগবার্নের পালস ফিরে না পাওয়া পর্যন্ত তারা চেষ্টা চালিয়ে যান।

তবে এখন সুস্থই আছেন ওগবার্ন। চিকিৎসকরা তাকে ছয় মাস গাড়ি না চালাতে বলেছেন। সুস্থ হওয়াটাকে নিজের দ্বিতীয় জীবন বলে মনে করছেন ওগবার্ন।

মাইকেল কুর্জ নামে এক চিকিৎসক বলছেন, হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া প্রতি মিনিট বন্ধ থাকা অবস্থায় যদি সিপিআর না দেয়া হয়, এর জন্য বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ১০ শতাংশ করে কমে যায়।