শিরোনাম :
Logo তেঁতুলিয়া এলজিইডি অফিসে দুদকের অভিযান, সড়ক নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগে তদন্ত Logo নাবা জিরো ৫৫ বীজে ভুট্টার ফলন হয়নি, চুয়াডাঙ্গায় শতাধিক কৃষকের কোটি টাকার ক্ষতি Logo ১২০০ আহতকে সেবা দিলেন বাংলাদেশের চিকিৎসকরা Logo নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কারে কয়েকটি প্রস্তাব Logo সমালোচনা ও আত্মসমালোচনা Logo দীপ্ত টিভির সংবাদ বন্ধ করতে বলেনি সরকার, বললেন তথ্য উপদেষ্টা Logo মাওলানা রইস উদ্দিনের নির্মম হত্যার প্রতিবাদ ও গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানবববন্ধন Logo ইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে নির্বাচন নিয়ে যা বললো জামায়াত Logo রাজনৈতিক চাপে জুলাই চার্টার দ্রুত করে নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে সরকার Logo প্রবাসীদের জন্য সবচেয়ে সহজলভ্য ভোটাধিকার প্রস্তাব চায় বিএনপি

যে ব্যাক্তি বর্জ্য কুড়িয়ে লাখপতি !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০১:২৪:৪৪ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১২ জুলাই ২০১৭
  • ৭৩৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

২৩ বছর আগে জীবনটা এত সহজ ছিল না জয়প্রকাশ চৌধুরীর। যিনি নিজেকে শান্তু হিসেবে পরিচয় দিতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। বিহারের মুঙ্গের থেকে দিল্লিতে এসেছিলেন তখন। আবর্জনা কুড়িয়ে দিনে তার আয় হতো ১৫০ রুপি। ২৩ বছরে পরে জয়প্রকাশের আয় শুনলে ভ্রু কুঁচকে যেতে বাধ্য। কারণ মাসে ১১ লাখ রুপি আয় তো চাট্টিখানি কথা নয়।

৪০ বছরের জয়প্রকাশ চৌধুরীর কর্মজীবন শুরু হয়েছিল ফলের দোকানে সহকারী হিসেবে। তখন ২০ রুপি করে দৈনিক পেতেন। এখন তার অধীনে থাকা দুইটি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কেন্দ্রে এখন ১৬০ জন কাজ করেন। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে জয়প্রকাশ চৌধুরী বক্তৃতা দিয়েছেন কোপেনহেগেন, লুক্সেমবার্গ ও ব্রাজিলে। সেখানে তিনি নিজের জীবনেরও গল্প শুনিয়েছেন।

জয়প্রকাশ চৌধুরী বলেন, আমার শিক্ষকেরা মনে করেন পরিবেশের জন্য আমি যা করেছি তা শিক্ষিত লোকেরাও করতে পারেনি। অথচ তারাই আমার কাজকে তাচ্ছিল্যের সঙ্গে দেখেছে।

সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

তেঁতুলিয়া এলজিইডি অফিসে দুদকের অভিযান, সড়ক নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগে তদন্ত

যে ব্যাক্তি বর্জ্য কুড়িয়ে লাখপতি !

আপডেট সময় : ০১:২৪:৪৪ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১২ জুলাই ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

২৩ বছর আগে জীবনটা এত সহজ ছিল না জয়প্রকাশ চৌধুরীর। যিনি নিজেকে শান্তু হিসেবে পরিচয় দিতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। বিহারের মুঙ্গের থেকে দিল্লিতে এসেছিলেন তখন। আবর্জনা কুড়িয়ে দিনে তার আয় হতো ১৫০ রুপি। ২৩ বছরে পরে জয়প্রকাশের আয় শুনলে ভ্রু কুঁচকে যেতে বাধ্য। কারণ মাসে ১১ লাখ রুপি আয় তো চাট্টিখানি কথা নয়।

৪০ বছরের জয়প্রকাশ চৌধুরীর কর্মজীবন শুরু হয়েছিল ফলের দোকানে সহকারী হিসেবে। তখন ২০ রুপি করে দৈনিক পেতেন। এখন তার অধীনে থাকা দুইটি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কেন্দ্রে এখন ১৬০ জন কাজ করেন। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে জয়প্রকাশ চৌধুরী বক্তৃতা দিয়েছেন কোপেনহেগেন, লুক্সেমবার্গ ও ব্রাজিলে। সেখানে তিনি নিজের জীবনেরও গল্প শুনিয়েছেন।

জয়প্রকাশ চৌধুরী বলেন, আমার শিক্ষকেরা মনে করেন পরিবেশের জন্য আমি যা করেছি তা শিক্ষিত লোকেরাও করতে পারেনি। অথচ তারাই আমার কাজকে তাচ্ছিল্যের সঙ্গে দেখেছে।

সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া