শিরোনাম :
Logo মুমিনুল চান তিনশ’র লিড, দুইশ’তে আটকাতে চায় জিম্বাবুয়ে Logo স্বর্ণের দামে সব রেকর্ড ভেঙে নতুন ইতিহাস Logo দুবাইয়ে বিগ টিকিট লটারি জিতে লাখপতি দুই বাংলাদেশি Logo বাবা হলেন যুক্তরাষ্ট্রে আটক খলিল, দেখতে পারলেন না সদ্যোজাত সন্তানের মুখ Logo এটিএম আজহার মুক্তি না পাওয়ায় আমরা ব্যথিত, তবে হতাশ নই Logo আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ ৩ বিচারপতি থেকে প্রধান বিচারপতি নিয়োগের পক্ষে বিএনপি Logo ধর্ম নিরপেক্ষতা বিলুপ্তে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে একমত বিএনপি Logo হঠাৎ বৃষ্টিতে চাঁদপুর শহরের মুসলিম কবরস্থান রোড এলাকা সড়কের বেহাল দশা, ভোগান্তিতে এলাকাবাসী Logo ইনসাফের আকাঙ্ক্ষা থেকেই চব্বিশের লড়াই:ব্যারিস্টার ফুয়াদ Logo ইবিতে বিভাগের নাম পরিবর্তসহ দুই দফা দাবিতে প্রশাসন ভবন অবরোধ

বিদ্যুৎ খাতে বিশ্বব্যাংকের ৪৭২ কোটি টাকা ঋণ !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:২০:৪২ অপরাহ্ণ, রবিবার, ৩০ এপ্রিল ২০১৭
  • ৭৩৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতে ৫ কোটি ৯০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪৭২ কোটি টাকা। গত বৃহস্পতিবার বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ওয়াশিংটনে অবস্থিত সংস্থাটির বোর্ডে এ ঋণ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। স্কেলআপ ফ্যাসিলিটিজের আওতায় এ ঋণ নিচ্ছে বাংলাদেশ।

এ বিষয়ে ঢাকায় নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর চিমিয়াও ফান বলেন, ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে গত পাঁচ বছরে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা প্রায় দ্বিগুণ বেড়েছে। তবে আরো উন্নয়ন প্রয়োজন। পাওয়ার সিস্টেম রিলায়েবিলিটি অ্যান্ড ইফিসিয়েন্সি ইমপ্রুভমেন্ট প্রকল্পটি বিদ্যুৎ খাতের বিভিন্ন সমস্যা চিহ্নিতকরণ, সমাধান ও পুরো বিদ্যুৎ খাত আধুনিকায়নে সহায়ক হবে। বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ও বসতবাড়িতে বিদ্যুৎ ব্যবহারে নির্ভরযোগ্যতা বাড়বে।

সংস্থাটির ঢাকা কার্যালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বিদ্যুৎ উৎপাদন থেকে সরবরাহ, বিদ্যুৎ ব্যবস্থার দক্ষতা ও নির্ভরযোগ্যতা উন্নয়নে বিশ্বব্যাংকের এ অর্থ ব্যয় হবে।

বিশ্বব্যাংকের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বিভ্রাট কমানো এবং বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যয় কমাতে প্রস্তাবিত পাওয়ার সিস্টেম রিলায়েবিলিটি অ্যান্ড ইফিসিয়েন্সি ইমপ্রুভমেন্ট প্রকল্প বাস্তবায়নে এ অর্থ ব্যয় হবে। এতে বলা হয়, বিদ্যুৎ উৎপাদন ও কার্যক্রমের আধুনিকায়ন, নতুন সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার স্থাপনের পাশাপাশি সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নয়নের মাধ্যমে প্রকল্পের লক্ষ্য অর্জিত হবে। বিদ্যুৎ উৎপাদনে তীব্র কার্বন নিঃসরণকারী জ্বালানির ব্যবহার হ্রাসের মাধ্যমে গ্রিন হাউজ গ্যাস নিঃসরণ কমিয়ে আনাও প্রকল্পের অন্যতম লক্ষ্য।

এ ঋণ বিশ্বব্যাংকের স্কেলআপ ফ্যাসিলিটিজের আওতায় হওয়ায় ৯ বছরের গ্রেস পিরিয়িডসহ ৩০ বছরে ‍তা পরিশোধ করতে হবে। বিভিন্ন চার্জ যোগ করে এ সুদের হার ৪ থেকে ৫ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে বলে জানা গেছে। তবে এ বিষয়টি বিশ্বব্যাংকের বিবৃতিতে বলা হয়নি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

মুমিনুল চান তিনশ’র লিড, দুইশ’তে আটকাতে চায় জিম্বাবুয়ে

বিদ্যুৎ খাতে বিশ্বব্যাংকের ৪৭২ কোটি টাকা ঋণ !

আপডেট সময় : ১২:২০:৪২ অপরাহ্ণ, রবিবার, ৩০ এপ্রিল ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতে ৫ কোটি ৯০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪৭২ কোটি টাকা। গত বৃহস্পতিবার বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ওয়াশিংটনে অবস্থিত সংস্থাটির বোর্ডে এ ঋণ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। স্কেলআপ ফ্যাসিলিটিজের আওতায় এ ঋণ নিচ্ছে বাংলাদেশ।

এ বিষয়ে ঢাকায় নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর চিমিয়াও ফান বলেন, ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে গত পাঁচ বছরে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা প্রায় দ্বিগুণ বেড়েছে। তবে আরো উন্নয়ন প্রয়োজন। পাওয়ার সিস্টেম রিলায়েবিলিটি অ্যান্ড ইফিসিয়েন্সি ইমপ্রুভমেন্ট প্রকল্পটি বিদ্যুৎ খাতের বিভিন্ন সমস্যা চিহ্নিতকরণ, সমাধান ও পুরো বিদ্যুৎ খাত আধুনিকায়নে সহায়ক হবে। বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ও বসতবাড়িতে বিদ্যুৎ ব্যবহারে নির্ভরযোগ্যতা বাড়বে।

সংস্থাটির ঢাকা কার্যালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বিদ্যুৎ উৎপাদন থেকে সরবরাহ, বিদ্যুৎ ব্যবস্থার দক্ষতা ও নির্ভরযোগ্যতা উন্নয়নে বিশ্বব্যাংকের এ অর্থ ব্যয় হবে।

বিশ্বব্যাংকের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বিভ্রাট কমানো এবং বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যয় কমাতে প্রস্তাবিত পাওয়ার সিস্টেম রিলায়েবিলিটি অ্যান্ড ইফিসিয়েন্সি ইমপ্রুভমেন্ট প্রকল্প বাস্তবায়নে এ অর্থ ব্যয় হবে। এতে বলা হয়, বিদ্যুৎ উৎপাদন ও কার্যক্রমের আধুনিকায়ন, নতুন সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার স্থাপনের পাশাপাশি সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নয়নের মাধ্যমে প্রকল্পের লক্ষ্য অর্জিত হবে। বিদ্যুৎ উৎপাদনে তীব্র কার্বন নিঃসরণকারী জ্বালানির ব্যবহার হ্রাসের মাধ্যমে গ্রিন হাউজ গ্যাস নিঃসরণ কমিয়ে আনাও প্রকল্পের অন্যতম লক্ষ্য।

এ ঋণ বিশ্বব্যাংকের স্কেলআপ ফ্যাসিলিটিজের আওতায় হওয়ায় ৯ বছরের গ্রেস পিরিয়িডসহ ৩০ বছরে ‍তা পরিশোধ করতে হবে। বিভিন্ন চার্জ যোগ করে এ সুদের হার ৪ থেকে ৫ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে বলে জানা গেছে। তবে এ বিষয়টি বিশ্বব্যাংকের বিবৃতিতে বলা হয়নি।