তানজিন তিশার সহকারীর লাশ কবর থেকে তোলা হলো যে কারণে

  • নীলকন্ঠ অনলাইন নীলকন্ঠ অনলাইন
  • আপডেট সময় : ০১:৩৯:৫৭ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫
  • ৭২৫ বার পড়া হয়েছে
ছোটপর্দার অভিনেত্রী তানজিন তিশার ব্যক্তিগত সহকারী আলামিন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন। দীর্ঘ ৭ মাস পর ময়নাতদন্তের প্রয়োজনে তার মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে।

সোমবার মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ পারভেজের নেতৃত্বে এবং উত্তরা পশ্চিম থানা ও শ্রীনগর থানা পুলিশের তত্ত্বাবধানে শ্রীনগর উপজেলার বালাসুর কাশেমনগর কবরস্থান থেকে আলামিনের মরদেহ তোলা হয়।

পরিবার সূত্রে জনা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ১৯ জুলাই ঢাকার উত্তরায় গুলিতে নিহত হন আলামিন। পরে তাকে উত্তরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।

পরবর্তী সময়ে ময়নাতদন্ত ছাড়াই ২০ জুলাই শ্রীনগর উপজেলার কাশেমনগর কবরস্থানে তার গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হয়। ঘটনার চার মাস পর ডিসেম্বরে নিহতের বড় ভাই বাদল খলিফা বাদী হয়ে উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এবার আলামিনের বাবা আইয়ুব খলিফার সম্মতিতে কবর থেকে লাশ তুলে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করেছে পুলিশ।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহীন মাহমুদ জানান, ময়নাতদন্তের জন্য কবর থেকে ৭ মাস পর তোলা হয়েছে শহীদ আলামিনের মরদেহ। লাশ উত্তোলনের করে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সীগঞ্জ সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।

এ সময় কবরস্থানে উপস্থিত ছিলেন শ্রীনগর উপজেলা মেডিকেল অফিসার ডা. মুহাম্মদ ইব্রাহীম।

ট্যাগস :

আলমডাঙ্গা থানা পুলিশ কর্তৃক মাদক সম্রজ্ঞী মিনি বেগম মাদক বিক্রয়কালে হাতেনাতে গ্রেফতার

তানজিন তিশার সহকারীর লাশ কবর থেকে তোলা হলো যে কারণে

আপডেট সময় : ০১:৩৯:৫৭ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫
ছোটপর্দার অভিনেত্রী তানজিন তিশার ব্যক্তিগত সহকারী আলামিন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন। দীর্ঘ ৭ মাস পর ময়নাতদন্তের প্রয়োজনে তার মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে।

সোমবার মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ পারভেজের নেতৃত্বে এবং উত্তরা পশ্চিম থানা ও শ্রীনগর থানা পুলিশের তত্ত্বাবধানে শ্রীনগর উপজেলার বালাসুর কাশেমনগর কবরস্থান থেকে আলামিনের মরদেহ তোলা হয়।

পরিবার সূত্রে জনা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ১৯ জুলাই ঢাকার উত্তরায় গুলিতে নিহত হন আলামিন। পরে তাকে উত্তরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।

পরবর্তী সময়ে ময়নাতদন্ত ছাড়াই ২০ জুলাই শ্রীনগর উপজেলার কাশেমনগর কবরস্থানে তার গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হয়। ঘটনার চার মাস পর ডিসেম্বরে নিহতের বড় ভাই বাদল খলিফা বাদী হয়ে উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এবার আলামিনের বাবা আইয়ুব খলিফার সম্মতিতে কবর থেকে লাশ তুলে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করেছে পুলিশ।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহীন মাহমুদ জানান, ময়নাতদন্তের জন্য কবর থেকে ৭ মাস পর তোলা হয়েছে শহীদ আলামিনের মরদেহ। লাশ উত্তোলনের করে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সীগঞ্জ সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।

এ সময় কবরস্থানে উপস্থিত ছিলেন শ্রীনগর উপজেলা মেডিকেল অফিসার ডা. মুহাম্মদ ইব্রাহীম।