শিরোনাম :
Logo ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় আহত ১৬ Logo কিশোর অপরাধ দমনে চাঁদপুর জেলা পুলিশের কঠোর অবস্থান কিশোর অপরাধের ভয়াবহ পরিণতি উপলব্ধি করতে পারেন কেবল ভুক্তভোগী পিতা-মাতা ………….মুহম্মদ আব্দুর রকিব পিপিএম Logo ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ (চাঁদপুর-২ আসনে)” এমপি প্রার্থী মুফতী মানসুর আহমদ সাকী Logo রাজশাহীর বাগমারায় বজ্রপাতে যুবক নিহত Logo মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রীসহ রাজশাহীতে ২০ জন আটক Logo কয়রায় জুলাই শহিদ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo রাকসুর তফসিল আদায়ে দ্রুত মাঠে নামার ঘোষণা রাবি ছাত্রশিবির সভাপতির Logo ইসলামী ব্যাংকগুলো শরিয়া অনুসরণ করলে তাদের এ দুর্দশা হতো না Logo ইবি’র লালন শাহ হলে কোরআন শিক্ষা কার্যক্রম শুরু Logo বৃষ্টির দিনে ঘরে শিশুকে সক্রিয় রাখবেন যেভাবে

আমি প্রেমে পড়েছি’, মাকে সরাসরি এসে জানিয়েছিলেন কাজল! তারপর?

  • নীলকন্ঠ অনলাইন নীলকন্ঠ অনলাইন
  • আপডেট সময় : ০১:৫৫:২৬ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
  • ৭২৮ বার পড়া হয়েছে
বলিউড তারকা কাজল আর অজয় দেবগণ প্রেম করে বিয়ে করেছিলেন। তারা এখনও বলিউডের অন্যতম পাওয়ার কাপল। কিন্তু কীভাবে বাড়িতে প্রেমের কথা জানিয়েছিলেন কাজল? মায়ের কাছে গিয়ে কী বলেছিলেন? সম্প্রতি প্রকাশ্যে এল সেই কথাই।

এ কথা মঞ্চে এসে বলেছেন কাজলের মা তনুজা নিজেই। কাজল নাকি প্রেমে পড়ার পরে প্রথম এসে জানিয়েছিলেন তাকেই।

কাজল নাকি সরাসরি তার মা তনুজাকে এসে বলেছিলেন, ‘মা আমি প্রেমে পড়েছি।’ তখন তনুজা তার কাছে প্রথমেই জানতে চেয়েছিলেন, কার প্রেমে পড়েছেন কাজল? সেই উত্তর না দিয়ে কাজল বলেন, ‘তোমার খালি ওর চোখটা দেখা উচিত মা…।’

মেয়ের এমন উত্তরে তনুজা অধৈর্য্য হয়েই বলেন, ‘কার চোখ দেখব?’ উত্তরে কাজল বলেন, ‘ওর নাম অজয়।’ তনুজা তখন বলেন, ‘কে অজয়?’ কাজল উত্তর দেন, ‘অজয় দেবগণ।’

তখন তনুজা চিনতে পারেন অজয়কে। এরপর বলেন, ‘ও বীরুজীর ছেলে। বীরুজী তো ভীষণ ভালো অভিনেতা। ভীষণ সুদর্শন, সুপুরুষ। আর ওর ছেলেও ভীষণ সুদর্শন, সুপুরুষ। বীরুজীর থেকেও।’

এর আগে কাজল জানান, একটি সিনেমার শুটিং সেটে অজয় দেবগণের সঙ্গে প্রথমবার দেখা হয়েছিল তার। তাদের সম্পর্কের মধ্য়ে যে বন্ধুত্বই সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ একথাও জানান অভিনেত্রী।

পাশাপাশি নিজের বিবাহিত সম্পর্কের কথা বলতে গিয়ে কাজল বলেন, প্রতিটি বিয়েতে উঠাপড়া থাকে। প্রতিদিন নিজেকে নতুন ভাবে জানতে চিনতে সাহায্য় করবে আপনার পার্টনার। প্রতিনিয়ত একে অপরের থেকে কিছু না কিছু শিখতে পারবেন।

অজয়ের প্রথম সিনেমা ছিল ‘ফুল অউর কাঁটে’। এই সিনেমা মুক্তির আগেই নিজের নাম বদলে ফেলেছিলেন অজয়। তার আসল নাম ছিল বিশাল দেবগণ। কিন্তু তার সিনেমা মুক্তির একই সময়ে ইন্ডাস্ট্রিতে পা রাখার কথা ছিল মনোজ কুমারের পুত্রের। তার নামও ছিল বিশাল। নিজের অনন্যতা বজায় রাখার জন্যই নিজের নাম বদলে অজয় করে নেন অভিনেতা। এরপর ২০০৯ সালে নিজের পদবির বানানও বদলে নেন অজয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় আহত ১৬

আমি প্রেমে পড়েছি’, মাকে সরাসরি এসে জানিয়েছিলেন কাজল! তারপর?

আপডেট সময় : ০১:৫৫:২৬ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বলিউড তারকা কাজল আর অজয় দেবগণ প্রেম করে বিয়ে করেছিলেন। তারা এখনও বলিউডের অন্যতম পাওয়ার কাপল। কিন্তু কীভাবে বাড়িতে প্রেমের কথা জানিয়েছিলেন কাজল? মায়ের কাছে গিয়ে কী বলেছিলেন? সম্প্রতি প্রকাশ্যে এল সেই কথাই।

এ কথা মঞ্চে এসে বলেছেন কাজলের মা তনুজা নিজেই। কাজল নাকি প্রেমে পড়ার পরে প্রথম এসে জানিয়েছিলেন তাকেই।

কাজল নাকি সরাসরি তার মা তনুজাকে এসে বলেছিলেন, ‘মা আমি প্রেমে পড়েছি।’ তখন তনুজা তার কাছে প্রথমেই জানতে চেয়েছিলেন, কার প্রেমে পড়েছেন কাজল? সেই উত্তর না দিয়ে কাজল বলেন, ‘তোমার খালি ওর চোখটা দেখা উচিত মা…।’

মেয়ের এমন উত্তরে তনুজা অধৈর্য্য হয়েই বলেন, ‘কার চোখ দেখব?’ উত্তরে কাজল বলেন, ‘ওর নাম অজয়।’ তনুজা তখন বলেন, ‘কে অজয়?’ কাজল উত্তর দেন, ‘অজয় দেবগণ।’

তখন তনুজা চিনতে পারেন অজয়কে। এরপর বলেন, ‘ও বীরুজীর ছেলে। বীরুজী তো ভীষণ ভালো অভিনেতা। ভীষণ সুদর্শন, সুপুরুষ। আর ওর ছেলেও ভীষণ সুদর্শন, সুপুরুষ। বীরুজীর থেকেও।’

এর আগে কাজল জানান, একটি সিনেমার শুটিং সেটে অজয় দেবগণের সঙ্গে প্রথমবার দেখা হয়েছিল তার। তাদের সম্পর্কের মধ্য়ে যে বন্ধুত্বই সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ একথাও জানান অভিনেত্রী।

পাশাপাশি নিজের বিবাহিত সম্পর্কের কথা বলতে গিয়ে কাজল বলেন, প্রতিটি বিয়েতে উঠাপড়া থাকে। প্রতিদিন নিজেকে নতুন ভাবে জানতে চিনতে সাহায্য় করবে আপনার পার্টনার। প্রতিনিয়ত একে অপরের থেকে কিছু না কিছু শিখতে পারবেন।

অজয়ের প্রথম সিনেমা ছিল ‘ফুল অউর কাঁটে’। এই সিনেমা মুক্তির আগেই নিজের নাম বদলে ফেলেছিলেন অজয়। তার আসল নাম ছিল বিশাল দেবগণ। কিন্তু তার সিনেমা মুক্তির একই সময়ে ইন্ডাস্ট্রিতে পা রাখার কথা ছিল মনোজ কুমারের পুত্রের। তার নামও ছিল বিশাল। নিজের অনন্যতা বজায় রাখার জন্যই নিজের নাম বদলে অজয় করে নেন অভিনেতা। এরপর ২০০৯ সালে নিজের পদবির বানানও বদলে নেন অজয়।