সাক্ষাতে তারা উভয় দেশের পারস্পরিক স্বার্থের বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন, যার মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশের প্রধান সংস্কার কার্যক্রমের জন্য বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন, যেমন: কর প্রশাসন, স্বচ্ছতা, শাসন ব্যবস্থা এবং ডিজিটালাইজেশন সংস্কার।
বিশ্বব্যাংক সহকারী প্রেসিডেন্ট বলেন, বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে স্বচ্ছতা ও শাসন ব্যবস্থার উন্নতি করতে সহায়তা করছে, যার মধ্যে রয়েছে কর নীতি এবং প্রশাসন, সরকারি ক্রয় এবং পরিসংখ্যান সহ গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার।
রেইসার আরও বলেন, এই সংস্কারগুলো বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক পরিবর্তন এবং ভবিষ্যৎ সরকারের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি ভবিষ্যতে সুষম উন্নয়নের ভিত্তি তৈরি করবে এবং জনগণ ও ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের সততার উপর আস্থা বাড়াবে।
প্রধান উপদেষ্টা তার সাম্প্রতিক এক মতবিনিময় কমিশন প্রতিষ্ঠার কথা তুলে ধরেন, যার মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংস্কারের বিষয়ে আলোচনা করা হবে।
রেইসার উল্লেখ করেন, সরকারি ক্রয় ব্যবস্থার উন্নতি এবং বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর স্বাধীনতা নিশ্চিত করা জরুরি, যাতে তথ্যের মান উন্নত হয় এবং সঠিক নীতি নির্ধারণ সম্ভব হয়।