বোর্ড চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু বুধবার

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০১:১৮:৪৬ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪
  • ৭৩০ বার পড়া হয়েছে

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলে সন্তুষ্ট না হওয়া শিক্ষার্থীরা এবারও পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করার সুযোগ পাবেন। এই আবেদন শুরু হবে আগামীকাল বুধবার (১৬ অক্টোবর) থেকে এবং চলবে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত। আজ মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) আন্তঃশিক্ষা বোর্ড থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

২০২৪ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। যারা তাদের ফলাফলে সন্তুষ্ট নন, তারা প্রতিবারের মতো এবারও বোর্ড চ্যালেঞ্জ বা ফল পুনঃনিরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০ টাকা।

ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ১৬ অক্টোবর থেকে এই আবেদন শুরু হয়ে চলবে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত।

উল্লেখ্য, আজ মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) বেলা ১১টায় এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এবছর গড় পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ, যা গত বছরের ৭৮.৬৪ শতাংশের তুলনায় কিছুটা কম।

গত ৩০ জুন শুরু হওয়া এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা কোটা সংস্কার আন্দোলনের কারণে ১৮ জুলাই স্থগিত করা হয়েছিল। এরপর তিন দফায় পরীক্ষা স্থগিত করা হয় এবং শেষে ৬১টি বিষয়ের পরীক্ষা বাতিল করা হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বোর্ড চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু বুধবার

আপডেট সময় : ০১:১৮:৪৬ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলে সন্তুষ্ট না হওয়া শিক্ষার্থীরা এবারও পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করার সুযোগ পাবেন। এই আবেদন শুরু হবে আগামীকাল বুধবার (১৬ অক্টোবর) থেকে এবং চলবে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত। আজ মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) আন্তঃশিক্ষা বোর্ড থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

২০২৪ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। যারা তাদের ফলাফলে সন্তুষ্ট নন, তারা প্রতিবারের মতো এবারও বোর্ড চ্যালেঞ্জ বা ফল পুনঃনিরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০ টাকা।

ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ১৬ অক্টোবর থেকে এই আবেদন শুরু হয়ে চলবে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত।

উল্লেখ্য, আজ মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) বেলা ১১টায় এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এবছর গড় পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ, যা গত বছরের ৭৮.৬৪ শতাংশের তুলনায় কিছুটা কম।

গত ৩০ জুন শুরু হওয়া এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা কোটা সংস্কার আন্দোলনের কারণে ১৮ জুলাই স্থগিত করা হয়েছিল। এরপর তিন দফায় পরীক্ষা স্থগিত করা হয় এবং শেষে ৬১টি বিষয়ের পরীক্ষা বাতিল করা হয়।