শিরোনাম :
Logo ঝিনাইদহে দীর্ঘ ২৩ বছর পর পৈত্রিক জমি ফিরে পেলেন সাবেক প্রকৌশলী Logo বর্ণাঢ্য আয়োজনে চাঁদপুরে গণঅধিকার পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন Logo অছাত্র ও ছাত্রলীগের দোসর দিয়ে কমিটি গঠনের প্রতিবাদে শহিদ স্মৃতি কলেজে ছাত্রদলের মানববন্ধন Logo বিচারহীনতার প্রতিবাদে ইবিতে প্রতীকী লাশ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মিছিল Logo নাব্যতা হারিয়ে ঝালকাঠির খরশ্রোতা বাসন্ডা নদী খালে পরিনত হচ্ছে, খননের দাবী এলাকাবাসীর Logo এফডিসির গেইটে রান্না করে গোয়ার সিনেমার প্রচার,নজির গড়লেন নায়ক রাসেল মিয়া Logo কবি জীবনানন্দ দাশ স্মরণে প্যাপিরাস পাঠাগারের সাহিত্য আড্ডা Logo বুটেক্সে অনুষ্ঠিত হলো জেনরা ফ্যাশন ওডিসি ২০২৫ Logo চুয়াডাঙ্গার দর্শনা চেকপোস্ট দিয়ে ৩১ বাংলাদেশী নারী-পুরুষ, শিশুকে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ Logo বাংলাদেশের রিজার্ভ বৃদ্ধিকে আইএমএফের প্রশংসা

মেহেরপুরে ভেজাল গুড় বিক্রির অভিযোগে ৪ জনকে জেল-জরিমানা

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০১:৪৬:১৭ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর ২০২৪
  • ৭৬৫ বার পড়া হয়েছে

ভেজাল গুড় বিক্রির অভিযোগে হাবিবুর রহমান, আবু বক্কর, জিয়া এবং দুলাল নামের ৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে জেল এবং জরিমানা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার দুপুরের দিকে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের বিচারক বেগম শারমিন নাহার এ রায় দেন।

সাজাপ্রাপ্ত হাবিবুর রহমান মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বামুন্দী মের্সাস ভাই ভাই এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকার ও আবু বক্কর আলী ছেলে, আবু বক্কর একই এলাকার আলিমুদ্দিনের ছেলে, দুলাল রামনগর গ্রামের আবু মণ্ডলের ছেলে এবং জিয়া কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলা দৌলতখালী গ্রামের হেরেজ মন্ডলের ছেলে।

জানাগেছে, চলতি সালের ১৮ জানুয়ারি গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেহেরপুর সদর উপজেলা সেক্রেটারি ইন্সপেক্টর তারিকুল ইসলামের নেতৃত্বে মেহেরপুর শহরের ওয়াপদা সড়কে ও গুড়ের আড়োতে অভিযান চালিয়ে উৎপাদনের তারিখ ও মেয়াদবিহীন ৪০ টিন গুড় জব্দ করেন।

পরে এ ঘটনায় বিশুদ্ধ খাদ্য আইনে মামলা দায়ের করা হয়। ওই গুড় পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। ঢাকাতে পরীক্ষা নিরীক্ষা পর ওই গোলগুলো ভেজাল প্রমাণিত হওয়ায় বিজ্ঞ আদালত বিশুদ্ধ খাদ্য আইন ২০১৩ এর ৩/৪ এর ধারা ২৬ এ দোষ স্বীকার করায় আবু বক্করকে ১ বছর কারাদণ্ড এবং ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায় আরো ১ বছরের কারাদণ্ড ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের জেল। হাবিবুর রহমানকে ২/২৪ এর ২৬ ধারায় ১ বছরের জেল, ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায় আরো ১ বছরের জেল ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায় আরো ৬ মাসের জেল। আবু বক্করকে ৩ লক্ষ টাকা জরিমান, অনাদায়ে ১ বছরের জেল ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদাযে আরো ৬ মাসের জেল এবং দুলালকে ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ১ বছরে জেল ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা ৬ মাসের জেল দেওয়া হয়। জিয়া কে ২৬ ধারায় ৩ লক্ষ টাকা জরিমান, অনাদায়ে ১ বছরের জেল ও ৪৩ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৬ মাসে জেল দেওয়া হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ঝিনাইদহে দীর্ঘ ২৩ বছর পর পৈত্রিক জমি ফিরে পেলেন সাবেক প্রকৌশলী

মেহেরপুরে ভেজাল গুড় বিক্রির অভিযোগে ৪ জনকে জেল-জরিমানা

আপডেট সময় : ০১:৪৬:১৭ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর ২০২৪

ভেজাল গুড় বিক্রির অভিযোগে হাবিবুর রহমান, আবু বক্কর, জিয়া এবং দুলাল নামের ৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে জেল এবং জরিমানা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার দুপুরের দিকে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের বিচারক বেগম শারমিন নাহার এ রায় দেন।

সাজাপ্রাপ্ত হাবিবুর রহমান মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বামুন্দী মের্সাস ভাই ভাই এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকার ও আবু বক্কর আলী ছেলে, আবু বক্কর একই এলাকার আলিমুদ্দিনের ছেলে, দুলাল রামনগর গ্রামের আবু মণ্ডলের ছেলে এবং জিয়া কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলা দৌলতখালী গ্রামের হেরেজ মন্ডলের ছেলে।

জানাগেছে, চলতি সালের ১৮ জানুয়ারি গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেহেরপুর সদর উপজেলা সেক্রেটারি ইন্সপেক্টর তারিকুল ইসলামের নেতৃত্বে মেহেরপুর শহরের ওয়াপদা সড়কে ও গুড়ের আড়োতে অভিযান চালিয়ে উৎপাদনের তারিখ ও মেয়াদবিহীন ৪০ টিন গুড় জব্দ করেন।

পরে এ ঘটনায় বিশুদ্ধ খাদ্য আইনে মামলা দায়ের করা হয়। ওই গুড় পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। ঢাকাতে পরীক্ষা নিরীক্ষা পর ওই গোলগুলো ভেজাল প্রমাণিত হওয়ায় বিজ্ঞ আদালত বিশুদ্ধ খাদ্য আইন ২০১৩ এর ৩/৪ এর ধারা ২৬ এ দোষ স্বীকার করায় আবু বক্করকে ১ বছর কারাদণ্ড এবং ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায় আরো ১ বছরের কারাদণ্ড ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের জেল। হাবিবুর রহমানকে ২/২৪ এর ২৬ ধারায় ১ বছরের জেল, ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায় আরো ১ বছরের জেল ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায় আরো ৬ মাসের জেল। আবু বক্করকে ৩ লক্ষ টাকা জরিমান, অনাদায়ে ১ বছরের জেল ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদাযে আরো ৬ মাসের জেল এবং দুলালকে ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ১ বছরে জেল ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা ৬ মাসের জেল দেওয়া হয়। জিয়া কে ২৬ ধারায় ৩ লক্ষ টাকা জরিমান, অনাদায়ে ১ বছরের জেল ও ৪৩ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৬ মাসে জেল দেওয়া হয়।