বৃহস্পতিবার | ১১ ডিসেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo চাঁদপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কের পিতার মৃত্যুতে দোয়া Logo জাতীয় ছাত্রশক্তি জাবি শাখার নতুন কমিটি ঘোষণা Logo জাবিতে ইলিয়াস ও পিনাকীর কুশপুত্তলিকা দাহন Logo পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদ Logo সাতক্ষীরা-কলারোয়া সীমান্তে বিজিবির বিশেষ অভিযানে ভারতীয় মদ ও ঔষধসহ আড়াই লক্ষাধিক টাকার চোরাচালানী মালামাল জব্দ Logo কয়রায় আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস পালন উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা Logo চাঁদপুর ভূঁইয়ার ঘাট ডিঙ্গি মাঝি সমবায় সমিতির ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন Logo টেকনাফে বিজিবির অভিযানে সাগর পথে মানব পাচারকালে দুই দালালসহ ৭ জন ভিকটিম উদ্ধার Logo দেশকে এগিয়ে নেয়ার ‘ডিটেইল প্ল্যানিং’ শুধু বিএনপির আছে: তারেক রহমান Logo রাশিয়াকে ভূখণ্ড ছেড়ে দেওয়ার কোনো অধিকার নেই কিয়েভের : জেলেনস্কি

মেহেরপুরে ভেজাল গুড় বিক্রির অভিযোগে ৪ জনকে জেল-জরিমানা

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০১:৪৬:১৭ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর ২০২৪
  • ৭৭৮ বার পড়া হয়েছে

ভেজাল গুড় বিক্রির অভিযোগে হাবিবুর রহমান, আবু বক্কর, জিয়া এবং দুলাল নামের ৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে জেল এবং জরিমানা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার দুপুরের দিকে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের বিচারক বেগম শারমিন নাহার এ রায় দেন।

সাজাপ্রাপ্ত হাবিবুর রহমান মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বামুন্দী মের্সাস ভাই ভাই এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকার ও আবু বক্কর আলী ছেলে, আবু বক্কর একই এলাকার আলিমুদ্দিনের ছেলে, দুলাল রামনগর গ্রামের আবু মণ্ডলের ছেলে এবং জিয়া কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলা দৌলতখালী গ্রামের হেরেজ মন্ডলের ছেলে।

জানাগেছে, চলতি সালের ১৮ জানুয়ারি গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেহেরপুর সদর উপজেলা সেক্রেটারি ইন্সপেক্টর তারিকুল ইসলামের নেতৃত্বে মেহেরপুর শহরের ওয়াপদা সড়কে ও গুড়ের আড়োতে অভিযান চালিয়ে উৎপাদনের তারিখ ও মেয়াদবিহীন ৪০ টিন গুড় জব্দ করেন।

পরে এ ঘটনায় বিশুদ্ধ খাদ্য আইনে মামলা দায়ের করা হয়। ওই গুড় পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। ঢাকাতে পরীক্ষা নিরীক্ষা পর ওই গোলগুলো ভেজাল প্রমাণিত হওয়ায় বিজ্ঞ আদালত বিশুদ্ধ খাদ্য আইন ২০১৩ এর ৩/৪ এর ধারা ২৬ এ দোষ স্বীকার করায় আবু বক্করকে ১ বছর কারাদণ্ড এবং ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায় আরো ১ বছরের কারাদণ্ড ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের জেল। হাবিবুর রহমানকে ২/২৪ এর ২৬ ধারায় ১ বছরের জেল, ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায় আরো ১ বছরের জেল ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায় আরো ৬ মাসের জেল। আবু বক্করকে ৩ লক্ষ টাকা জরিমান, অনাদায়ে ১ বছরের জেল ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদাযে আরো ৬ মাসের জেল এবং দুলালকে ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ১ বছরে জেল ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা ৬ মাসের জেল দেওয়া হয়। জিয়া কে ২৬ ধারায় ৩ লক্ষ টাকা জরিমান, অনাদায়ে ১ বছরের জেল ও ৪৩ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৬ মাসে জেল দেওয়া হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চাঁদপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কের পিতার মৃত্যুতে দোয়া

মেহেরপুরে ভেজাল গুড় বিক্রির অভিযোগে ৪ জনকে জেল-জরিমানা

আপডেট সময় : ০১:৪৬:১৭ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর ২০২৪

ভেজাল গুড় বিক্রির অভিযোগে হাবিবুর রহমান, আবু বক্কর, জিয়া এবং দুলাল নামের ৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে জেল এবং জরিমানা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার দুপুরের দিকে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের বিচারক বেগম শারমিন নাহার এ রায় দেন।

সাজাপ্রাপ্ত হাবিবুর রহমান মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বামুন্দী মের্সাস ভাই ভাই এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকার ও আবু বক্কর আলী ছেলে, আবু বক্কর একই এলাকার আলিমুদ্দিনের ছেলে, দুলাল রামনগর গ্রামের আবু মণ্ডলের ছেলে এবং জিয়া কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলা দৌলতখালী গ্রামের হেরেজ মন্ডলের ছেলে।

জানাগেছে, চলতি সালের ১৮ জানুয়ারি গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেহেরপুর সদর উপজেলা সেক্রেটারি ইন্সপেক্টর তারিকুল ইসলামের নেতৃত্বে মেহেরপুর শহরের ওয়াপদা সড়কে ও গুড়ের আড়োতে অভিযান চালিয়ে উৎপাদনের তারিখ ও মেয়াদবিহীন ৪০ টিন গুড় জব্দ করেন।

পরে এ ঘটনায় বিশুদ্ধ খাদ্য আইনে মামলা দায়ের করা হয়। ওই গুড় পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। ঢাকাতে পরীক্ষা নিরীক্ষা পর ওই গোলগুলো ভেজাল প্রমাণিত হওয়ায় বিজ্ঞ আদালত বিশুদ্ধ খাদ্য আইন ২০১৩ এর ৩/৪ এর ধারা ২৬ এ দোষ স্বীকার করায় আবু বক্করকে ১ বছর কারাদণ্ড এবং ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায় আরো ১ বছরের কারাদণ্ড ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের জেল। হাবিবুর রহমানকে ২/২৪ এর ২৬ ধারায় ১ বছরের জেল, ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায় আরো ১ বছরের জেল ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায় আরো ৬ মাসের জেল। আবু বক্করকে ৩ লক্ষ টাকা জরিমান, অনাদায়ে ১ বছরের জেল ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদাযে আরো ৬ মাসের জেল এবং দুলালকে ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ১ বছরে জেল ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা ৬ মাসের জেল দেওয়া হয়। জিয়া কে ২৬ ধারায় ৩ লক্ষ টাকা জরিমান, অনাদায়ে ১ বছরের জেল ও ৪৩ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৬ মাসে জেল দেওয়া হয়।