শিরোনাম :
Logo হার্ভার্ডের সম্মাননা পেলেন রাবির আইআর বিভাগের ৭ শিক্ষার্থী Logo নিখোঁজের ৫ ঘন্টার পুকুর থেকে প্রতিবন্ধীর মরদেহ উদ্ধার Logo ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল Logo সাম্য হত্যা বিচারের দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ Logo চুয়াডাঙ্গায় ৪৪ দিনের তাপপ্রবাহে নাভিশ্বাস সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ডে শীর্ষে Logo আলমডাঙ্গায় চার প্রতিষ্ঠানকে ৭০ হাজার টাকা জরিমানা Logo দামুড়হুদায় ধান শুকানোর সময় ছাঁদ থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু Logo হাসনাতদের বেলায় ঠান্ডা পানি স্প্রে;জবি শিক্ষার্থীদের বেলায় টিয়ার শেল,সাউন্ড গ্রেনেড,লাঠি চার্জ Logo দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথ না ছাড়ার ঘোষণা জবি শিক্ষক শিক্ষার্থীদের, পুলিশের বিচার দাবি Logo মৎস্য খাতকে এগিয়ে নিতে প্রস্তাবিত অর্গানোগ্রাম বাস্তবায়ন জরুরি।

৯ বছর পর দেশে ফিরলেন সালাহউদ্দিন আহমেদ

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৩:২৩:২৫ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১১ আগস্ট ২০২৪
  • ৭৫৩ বার পড়া হয়েছে

দীর্ঘ ৯ বছর পর ভারত থেকে দেশে ফিরলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী সালাহউদ্দিন আহমেদ।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, রোববার (১১ আগস্ট) দুপুর সোয়া ২টার দিকে দিল্লি থেকে ঢাকায় এসেছেন সালাহউদ্দিন আহমেদ।

এর আগে, শনিবার (১০ আগস্ট) দলের পক্ষ থেকে জানানো হয় রোববার (১১ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে দিল্লি থেকে ঢাকায় আসবেন সালাহউদ্দিন আহমেদ।

২০১৫ সালের মার্চে ঢাকা থেকে ‘উধাও’ হন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ।

দুই মাস পর ২০১৫ সালের ১১ মে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের রাজধানী শিলংয়ে সালাহউদ্দিনের খোঁজ পাওয়া যায়। সে সময় বিএনপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, তাকে বাংলাদেশ থেকে অপহরণ করা হয়েছিল এবং কোন পথে কীভাবে তিনি শিলংয়ে পৌঁছেছেন তা কারও জানা নেই।

 

ভারতীয় পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং অনুপ্রবেশের দায়ে মামলা দায়ের করে। ২০১৫ সালের ২২ জুলাই ভারতের নিম্ন আদালতে আনুষ্ঠানিকভাবে ফরেনার অ্যাক্ট, ১৯৪৬ এর ধারা ১৪ এর অধীনে তার বিরুদ্ধে ভারতে (শিলং) কাগজপত্র ছাড়া অনুপ্রবেশের দায়ে অভিযোগ গঠন করা হয়। সেই মামলায় নিম্ন আদালতের রায়ে ২০১৮ সালে সালাহউদ্দিন খালাস পান। ভারত সরকার রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে তাকে সেখানেই থাকতে হয়।

২০২৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি আপিলেও খালাস পান সালাহউদ্দিন এবং আদালত তাকে দেশে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দেন। এরপর ওই বছরের ৮ মে সালাহউদ্দিন ভ্রমণ অনুমোদনের জন্য ভারতের আসাম রাজ্যের কাছে আবেদন করেন।

সালাহউদ্দিন আহমেদ যখন মেঘালয়ে আটক হন, তখন তিনি বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ছিলেন। ভারতের জেলে থাকাকালে বিএনপি তাকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য করে।

২০০১ সালে কক্সবাজার থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সালাহউদ্দিন। তিনি বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী ছিলেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

হার্ভার্ডের সম্মাননা পেলেন রাবির আইআর বিভাগের ৭ শিক্ষার্থী

৯ বছর পর দেশে ফিরলেন সালাহউদ্দিন আহমেদ

আপডেট সময় : ০৩:২৩:২৫ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১১ আগস্ট ২০২৪

দীর্ঘ ৯ বছর পর ভারত থেকে দেশে ফিরলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী সালাহউদ্দিন আহমেদ।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, রোববার (১১ আগস্ট) দুপুর সোয়া ২টার দিকে দিল্লি থেকে ঢাকায় এসেছেন সালাহউদ্দিন আহমেদ।

এর আগে, শনিবার (১০ আগস্ট) দলের পক্ষ থেকে জানানো হয় রোববার (১১ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে দিল্লি থেকে ঢাকায় আসবেন সালাহউদ্দিন আহমেদ।

২০১৫ সালের মার্চে ঢাকা থেকে ‘উধাও’ হন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ।

দুই মাস পর ২০১৫ সালের ১১ মে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের রাজধানী শিলংয়ে সালাহউদ্দিনের খোঁজ পাওয়া যায়। সে সময় বিএনপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, তাকে বাংলাদেশ থেকে অপহরণ করা হয়েছিল এবং কোন পথে কীভাবে তিনি শিলংয়ে পৌঁছেছেন তা কারও জানা নেই।

 

ভারতীয় পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং অনুপ্রবেশের দায়ে মামলা দায়ের করে। ২০১৫ সালের ২২ জুলাই ভারতের নিম্ন আদালতে আনুষ্ঠানিকভাবে ফরেনার অ্যাক্ট, ১৯৪৬ এর ধারা ১৪ এর অধীনে তার বিরুদ্ধে ভারতে (শিলং) কাগজপত্র ছাড়া অনুপ্রবেশের দায়ে অভিযোগ গঠন করা হয়। সেই মামলায় নিম্ন আদালতের রায়ে ২০১৮ সালে সালাহউদ্দিন খালাস পান। ভারত সরকার রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে তাকে সেখানেই থাকতে হয়।

২০২৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি আপিলেও খালাস পান সালাহউদ্দিন এবং আদালত তাকে দেশে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দেন। এরপর ওই বছরের ৮ মে সালাহউদ্দিন ভ্রমণ অনুমোদনের জন্য ভারতের আসাম রাজ্যের কাছে আবেদন করেন।

সালাহউদ্দিন আহমেদ যখন মেঘালয়ে আটক হন, তখন তিনি বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ছিলেন। ভারতের জেলে থাকাকালে বিএনপি তাকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য করে।

২০০১ সালে কক্সবাজার থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সালাহউদ্দিন। তিনি বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী ছিলেন।