ট্রাম্পকে নিয়ে আতঙ্কে চীন-পাকিস্তান !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:২৭:৪৫ অপরাহ্ণ, রবিবার, ২২ জানুয়ারি ২০১৭
  • ৭৬৪ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শুক্রবার শপথবাক্য পাঠের পরেই দেশবাসীর উদ্দেশে বার্তা দেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। কিন্তু তার সেই বক্তৃতায় ক্ষিপ্ত পাকিস্তান। ট্রাম্প তার বার্তায় বলেছিলেন, বিশ্বের সমস্ত ইসলামি উগ্রবাদী সংগঠনকে তিনি ধ্বংস করবেন। আর এতেই বেশ চিন্তিত পাকিস্তানের সাধারণ মানুষ।

শনিবার ইসলামাবাদের বিভিন্ন জায়গায় আমজনতা থেকে শুরু করে সাবেক সরকারি অফিসাররাও নিজেদের মধ্যে ট্রাম্পের বক্তৃতা নিয়েই কথা বলেন। তাদের অনেকেই মনে করছেন, ‘যেহেতু ইসলামি উগ্রবাদী সংগঠনগুলো ট্রাম্পের চক্ষুশূল, তাই তার রোষের মুখে পড়তে ‌পারে পাকিস্তান। ’ আবার কেউ কেউ বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের রোষানলে গোটা বিশ্বের ইসালামিক সংগ‌ঠনগুলোও আসতে পারে।

তবে অনেকেই আশাবাদী, প্রেসিডেন্টের চেয়ার বসলে ট্রাম্প হয়তো কিছুটা শান্ত হবেন। পাকিস্তানের পাশাপাশি‌‌ কিছুটা আতঙ্কে রয়েছেন চীনের জনগণও। আগামী দিনে চীন–আমেরিকা সম্পর্ক থেকে শুরু করে দু’‌দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক, এমনকী তাইওয়ান ইস্যুতে কী পদক্ষেপ নেবেন ট্রাম্প,‌ সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছেন তারা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ট্রাম্পকে নিয়ে আতঙ্কে চীন-পাকিস্তান !

আপডেট সময় : ১২:২৭:৪৫ অপরাহ্ণ, রবিবার, ২২ জানুয়ারি ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শুক্রবার শপথবাক্য পাঠের পরেই দেশবাসীর উদ্দেশে বার্তা দেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। কিন্তু তার সেই বক্তৃতায় ক্ষিপ্ত পাকিস্তান। ট্রাম্প তার বার্তায় বলেছিলেন, বিশ্বের সমস্ত ইসলামি উগ্রবাদী সংগঠনকে তিনি ধ্বংস করবেন। আর এতেই বেশ চিন্তিত পাকিস্তানের সাধারণ মানুষ।

শনিবার ইসলামাবাদের বিভিন্ন জায়গায় আমজনতা থেকে শুরু করে সাবেক সরকারি অফিসাররাও নিজেদের মধ্যে ট্রাম্পের বক্তৃতা নিয়েই কথা বলেন। তাদের অনেকেই মনে করছেন, ‘যেহেতু ইসলামি উগ্রবাদী সংগঠনগুলো ট্রাম্পের চক্ষুশূল, তাই তার রোষের মুখে পড়তে ‌পারে পাকিস্তান। ’ আবার কেউ কেউ বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের রোষানলে গোটা বিশ্বের ইসালামিক সংগ‌ঠনগুলোও আসতে পারে।

তবে অনেকেই আশাবাদী, প্রেসিডেন্টের চেয়ার বসলে ট্রাম্প হয়তো কিছুটা শান্ত হবেন। পাকিস্তানের পাশাপাশি‌‌ কিছুটা আতঙ্কে রয়েছেন চীনের জনগণও। আগামী দিনে চীন–আমেরিকা সম্পর্ক থেকে শুরু করে দু’‌দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক, এমনকী তাইওয়ান ইস্যুতে কী পদক্ষেপ নেবেন ট্রাম্প,‌ সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছেন তারা।