শুক্রবার | ২৮ নভেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo রাবিতে ইলা মিত্রকে নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত Logo নোবিপ্রবির সঙ্গে তুরস্কের রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর Logo নোবিপ্রবিতে গবেষণা, বৈশ্বিক র‌্যাঙ্কিং এবং সরকারের নীতিনির্ধারকদের করণীয় শীর্ষক প্রশিক্ষণ Logo রাবি ময়মনসিংহ জেলা সমিতির নতুন কমিটি ঘোষণা Logo “কণিকা”সংগঠনের সচেতনতা সেমিনার ও কুইজ এমইএস কলেজে অনুষ্ঠিত Logo গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি রবিউল হাসানকে চাঁদপুর জেলার পুলিশ সুপার পদে বদলী Logo প্রতিষ্ঠার পর থেকে নির্মাণ হয়নি চাঁদপুর সদর হাসপাতালে স্থায়ী মর্গ, জীর্ণ-ভবনে ময়নাতদন্ত Logo চাঁদপুর ফরিদগঞ্জে তারুণ্যের আলো সামাজিক উন্নয়ন পরিষদের উদ্যোগ ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প Logo ফের ভূমিকম্প Logo কচুয়ায় জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ উপলক্ষে ৩০টি প্রদর্শনী

প্রসব ‌যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে প্রসূতির আত্মহত্যা !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:১৮:৪৫ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • ৮০৫ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

বয়স ২৬ বছর। ছটফট করছিলেন প্রসব ‌যন্ত্রণায়।
দাঁড়ানোর ক্ষমতা নেই, বারবার তাই বসে পড়ছিলেন। কাকুতি মিনতি করছিলেন স্বামী ও পরিবারের অন্যান্যদের কাছে সিজারিয়ান ডেলিভারি করার অনুমতি দেওয়ার জন্য। তা সত্ত্বেও রাজি হয়নি তার পরিবারের লোকজন।

তখন সেই নারী গত ৪১ সপ্তাহ ধরে গর্ভবতী। চিকিৎসকরাও পরীক্ষা করার পর জানান, তার গর্ভস্থ সন্তানের মাথা বড় হওয়ায় ওই মহিলার পক্ষে নর্মাল ডেলিভারি হওয়া খুবই কঠিন। তবে তার স্বামী ও শ্বশুড় বাড়ির লোকজন সেটা কিছুতেই মানতে রাজি নন। তারপর অস‌হ্য প্রসব ‌যন্ত্রণা সত্ত্বেও তাকে নর্মাল ডেলিভারির জন্যই ফেলে রাখা হয়।

কষ্ট সহ্য না করতে পেরে হাসপাতালে ৫ তলা থেকে ঝাঁপ দেন বছর সেই নারী। তারপর সব শেষ। গর্ভস্থ সন্তান ও মা দুজনেই। এই ‌যন্ত্রণাকাতর ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়েছে ইউটিউবে। এটি চীনের সংহাই প্রদেশের অন্যতম বড় হাসপাতাল ইউলিনের ঘটনা বলে জানা গেছে।

চীনা নিয়ম অনুসারে সন্তানসম্ভবা নারীর সিজার করা হবে কিনা তার সিদ্ধান্ত নেয় তার পরিবার। এক্ষেত্রে ‌যিনি সন্তান জন্ম দেবেন তার মতের কোনও গুরুত্ব দেওয়া হয় না। এই নারীর ক্ষেত্রেও তেমনটাই ঘটেছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

রাবিতে ইলা মিত্রকে নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

প্রসব ‌যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে প্রসূতির আত্মহত্যা !

আপডেট সময় : ১২:১৮:৪৫ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

বয়স ২৬ বছর। ছটফট করছিলেন প্রসব ‌যন্ত্রণায়।
দাঁড়ানোর ক্ষমতা নেই, বারবার তাই বসে পড়ছিলেন। কাকুতি মিনতি করছিলেন স্বামী ও পরিবারের অন্যান্যদের কাছে সিজারিয়ান ডেলিভারি করার অনুমতি দেওয়ার জন্য। তা সত্ত্বেও রাজি হয়নি তার পরিবারের লোকজন।

তখন সেই নারী গত ৪১ সপ্তাহ ধরে গর্ভবতী। চিকিৎসকরাও পরীক্ষা করার পর জানান, তার গর্ভস্থ সন্তানের মাথা বড় হওয়ায় ওই মহিলার পক্ষে নর্মাল ডেলিভারি হওয়া খুবই কঠিন। তবে তার স্বামী ও শ্বশুড় বাড়ির লোকজন সেটা কিছুতেই মানতে রাজি নন। তারপর অস‌হ্য প্রসব ‌যন্ত্রণা সত্ত্বেও তাকে নর্মাল ডেলিভারির জন্যই ফেলে রাখা হয়।

কষ্ট সহ্য না করতে পেরে হাসপাতালে ৫ তলা থেকে ঝাঁপ দেন বছর সেই নারী। তারপর সব শেষ। গর্ভস্থ সন্তান ও মা দুজনেই। এই ‌যন্ত্রণাকাতর ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়েছে ইউটিউবে। এটি চীনের সংহাই প্রদেশের অন্যতম বড় হাসপাতাল ইউলিনের ঘটনা বলে জানা গেছে।

চীনা নিয়ম অনুসারে সন্তানসম্ভবা নারীর সিজার করা হবে কিনা তার সিদ্ধান্ত নেয় তার পরিবার। এক্ষেত্রে ‌যিনি সন্তান জন্ম দেবেন তার মতের কোনও গুরুত্ব দেওয়া হয় না। এই নারীর ক্ষেত্রেও তেমনটাই ঘটেছে।