শিরোনাম :
Logo বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশী কিশোরকে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিজিবির নিকট হস্তান্তর Logo ব্যানসন গ্ৰুপের কোনো ঘরবাড়ি থাকবে না; রাবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক রাহী Logo নতুন পোপ নির্বাচিত হবে যেভাবে Logo শুল্কযুদ্ধ থামাতে যুক্তরাষ্ট্রকে যে বার্তা দিলো চীন Logo পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক Logo পারভেজ হত্যার বিচারের দাবিতে ইবি ছাত্রদলের মানববন্ধন Logo পঞ্চগড়ে ট্রাক মেরামতের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মেকানিক নিহত, আহত সহকারী Logo সড়ক অবকাঠামো উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে চাঁদপুর সওজ বিভাগ Logo জাবিতে বটতলাসহ ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলো ওয়াশরুম স্থাপনের দাবি লাল সবুজের Logo যবিপ্রবিতে সক্রিয় তেল চুরির সিন্ডিকেট, হাতেনাতে ধরা

যে কারণে নারীর প্রজনন ক্ষমতা কমে যায় !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৪:০৭:৫৮ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৮ আগস্ট ২০১৭
  • ৭৫৬ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

জন্ম নিয়ন্ত্রণ হলো গর্ভধারণ প্রতিরোধের এক বা একাধিক কর্মপ্রক্রিয়া, পদ্ধতি, সংযমিত যৌনচর্চা অথবা ঔষধ প্রয়োগের মাধ্যমে ঐচ্ছিকভাবে গর্ভধারণ বা সন্তান প্রসব থেকে বিরত থাকার স্বাস্থ্যবিধি। জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি আদিকাল থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে, কিন্তু এর কার্যকর ও নিরাপদ পদ্ধতি শুধুমাত্র বিশ শতকের মধ্যেই সহজলভ্য হয়ে ওঠে।

তবে সন্তান নিতে হলে তিরিশের মধ্যেই নেয়া ভালো। কেননা, তিরিশের পরে সন্তানের জন্ম দিলে বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক সমস্যাও দেখা দিতে পারে। তাছাড়া দীর্ঘমেয়াদী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারের ফলেও প্রজনন ক্ষমতা কমে যায়। তাই সতর্ক থাকা দরকার। চিকিৎসকদের বক্তব্য, ২৫ থেকে ৩০ বছর বয়সের মধ্যেই মেয়েদের প্রথমবার মা হওয়ার জন্য আদর্শ সময়। আগে বা পরে হলেই বিপদের ভয়। দেরি করে সন্তান নিলে, চর্বি জমে ফ্যালোপাইন টিউব বন্ধ হয়ে ‌যাওয়ারও সম্ভাবনা থাকে।

সাম্প্রতিক সমীক্ষা বলছে, ৩০ পেরিয়ে গেলে প্রজনন ক্ষমতা ৫০ শতাংশ কমে যায় এবং বয়স ৩৫ অতিক্রম করলে এই হার কমে যায় আরও ৩০ শতাংশ। তবে একটি সন্তান জন্ম নেওয়ার পরে এই ঝুঁকি কমে যায়।

যদিও একটা সময় মনে করা হত, মেয়েদের ২০ বছরের মধ্যেই প্রথমবার সন্তানধারণ করা উচিত। কিন্তু সময় বদলাচ্ছে।
আর সেই বদলানো সময়ে চিকিৎসকরা মনে করছেন, ২০ বছর নয়, বরং আরও একটু দেরি করে মা হওয়াই নিরাপদ। সেটা যেমন মায়ের জন্য ভালো, তেমনই সন্তানের জন্যও নিরাপদ। তবে খুব বেশি দেরি না করাই মঙ্গল। কারণ বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মেয়েদের জননক্ষমতা কমে যেতে থাকে এবং গর্ভকালীন নানা জটিলতার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। তাই, চেষ্টা থাকা উচিত, যাতে ৩০ পার হওয়ার আগেই অন্তত প্রথমবার গর্ভধারণ করা যায়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশী কিশোরকে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিজিবির নিকট হস্তান্তর

যে কারণে নারীর প্রজনন ক্ষমতা কমে যায় !

আপডেট সময় : ০৪:০৭:৫৮ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৮ আগস্ট ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

জন্ম নিয়ন্ত্রণ হলো গর্ভধারণ প্রতিরোধের এক বা একাধিক কর্মপ্রক্রিয়া, পদ্ধতি, সংযমিত যৌনচর্চা অথবা ঔষধ প্রয়োগের মাধ্যমে ঐচ্ছিকভাবে গর্ভধারণ বা সন্তান প্রসব থেকে বিরত থাকার স্বাস্থ্যবিধি। জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি আদিকাল থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে, কিন্তু এর কার্যকর ও নিরাপদ পদ্ধতি শুধুমাত্র বিশ শতকের মধ্যেই সহজলভ্য হয়ে ওঠে।

তবে সন্তান নিতে হলে তিরিশের মধ্যেই নেয়া ভালো। কেননা, তিরিশের পরে সন্তানের জন্ম দিলে বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক সমস্যাও দেখা দিতে পারে। তাছাড়া দীর্ঘমেয়াদী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারের ফলেও প্রজনন ক্ষমতা কমে যায়। তাই সতর্ক থাকা দরকার। চিকিৎসকদের বক্তব্য, ২৫ থেকে ৩০ বছর বয়সের মধ্যেই মেয়েদের প্রথমবার মা হওয়ার জন্য আদর্শ সময়। আগে বা পরে হলেই বিপদের ভয়। দেরি করে সন্তান নিলে, চর্বি জমে ফ্যালোপাইন টিউব বন্ধ হয়ে ‌যাওয়ারও সম্ভাবনা থাকে।

সাম্প্রতিক সমীক্ষা বলছে, ৩০ পেরিয়ে গেলে প্রজনন ক্ষমতা ৫০ শতাংশ কমে যায় এবং বয়স ৩৫ অতিক্রম করলে এই হার কমে যায় আরও ৩০ শতাংশ। তবে একটি সন্তান জন্ম নেওয়ার পরে এই ঝুঁকি কমে যায়।

যদিও একটা সময় মনে করা হত, মেয়েদের ২০ বছরের মধ্যেই প্রথমবার সন্তানধারণ করা উচিত। কিন্তু সময় বদলাচ্ছে।
আর সেই বদলানো সময়ে চিকিৎসকরা মনে করছেন, ২০ বছর নয়, বরং আরও একটু দেরি করে মা হওয়াই নিরাপদ। সেটা যেমন মায়ের জন্য ভালো, তেমনই সন্তানের জন্যও নিরাপদ। তবে খুব বেশি দেরি না করাই মঙ্গল। কারণ বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মেয়েদের জননক্ষমতা কমে যেতে থাকে এবং গর্ভকালীন নানা জটিলতার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। তাই, চেষ্টা থাকা উচিত, যাতে ৩০ পার হওয়ার আগেই অন্তত প্রথমবার গর্ভধারণ করা যায়।