শিরোনাম :
Logo বাংলাদেশের বোলিং তোপে ১১০ রানে অলআউট পাকিস্তান Logo সিরাজগঞ্জে ওয়ার্ড সভা অনুষ্ঠিত Logo ইসরাইলের ড্রোন হামলায় লেবাননে নিহত ২ Logo আইট্রিপলই’র সামার সিম্পোজিয়ামে প্রথম ইবি’র ফাহাদ Logo সাজিদের রহস্যজনক মৃত্যু: সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রো-ভিসি’র ব্রিফিং Logo চাঁদপুরে বাংলাদেশ মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষক সমিতির স্মারকলিপি প্রদান Logo সিরাজগঞ্জের সালেহা ইসহাক সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিয়ে বিস্তর অভিযোগ, তদন্ত হলেও পদক্ষেপ অনিশ্চিত Logo চাঁদপুর বিআরটিএ কার্যালয়ের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের নেপথ্যে দুর্নীতি বিরোধী অভিযান Logo বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের সদস্য ফরম বিতরণ কর্মসূচি Logo সিরাজগঞ্জে সরকারি জমির টাকা নিয়েও ব্রীজের জমিতে ভবন

যে ব্যাক্তি বর্জ্য কুড়িয়ে লাখপতি !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০১:২৪:৪৪ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১২ জুলাই ২০১৭
  • ৭৪৪ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

২৩ বছর আগে জীবনটা এত সহজ ছিল না জয়প্রকাশ চৌধুরীর। যিনি নিজেকে শান্তু হিসেবে পরিচয় দিতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। বিহারের মুঙ্গের থেকে দিল্লিতে এসেছিলেন তখন। আবর্জনা কুড়িয়ে দিনে তার আয় হতো ১৫০ রুপি। ২৩ বছরে পরে জয়প্রকাশের আয় শুনলে ভ্রু কুঁচকে যেতে বাধ্য। কারণ মাসে ১১ লাখ রুপি আয় তো চাট্টিখানি কথা নয়।

৪০ বছরের জয়প্রকাশ চৌধুরীর কর্মজীবন শুরু হয়েছিল ফলের দোকানে সহকারী হিসেবে। তখন ২০ রুপি করে দৈনিক পেতেন। এখন তার অধীনে থাকা দুইটি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কেন্দ্রে এখন ১৬০ জন কাজ করেন। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে জয়প্রকাশ চৌধুরী বক্তৃতা দিয়েছেন কোপেনহেগেন, লুক্সেমবার্গ ও ব্রাজিলে। সেখানে তিনি নিজের জীবনেরও গল্প শুনিয়েছেন।

জয়প্রকাশ চৌধুরী বলেন, আমার শিক্ষকেরা মনে করেন পরিবেশের জন্য আমি যা করেছি তা শিক্ষিত লোকেরাও করতে পারেনি। অথচ তারাই আমার কাজকে তাচ্ছিল্যের সঙ্গে দেখেছে।

সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বাংলাদেশের বোলিং তোপে ১১০ রানে অলআউট পাকিস্তান

যে ব্যাক্তি বর্জ্য কুড়িয়ে লাখপতি !

আপডেট সময় : ০১:২৪:৪৪ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১২ জুলাই ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

২৩ বছর আগে জীবনটা এত সহজ ছিল না জয়প্রকাশ চৌধুরীর। যিনি নিজেকে শান্তু হিসেবে পরিচয় দিতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। বিহারের মুঙ্গের থেকে দিল্লিতে এসেছিলেন তখন। আবর্জনা কুড়িয়ে দিনে তার আয় হতো ১৫০ রুপি। ২৩ বছরে পরে জয়প্রকাশের আয় শুনলে ভ্রু কুঁচকে যেতে বাধ্য। কারণ মাসে ১১ লাখ রুপি আয় তো চাট্টিখানি কথা নয়।

৪০ বছরের জয়প্রকাশ চৌধুরীর কর্মজীবন শুরু হয়েছিল ফলের দোকানে সহকারী হিসেবে। তখন ২০ রুপি করে দৈনিক পেতেন। এখন তার অধীনে থাকা দুইটি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কেন্দ্রে এখন ১৬০ জন কাজ করেন। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে জয়প্রকাশ চৌধুরী বক্তৃতা দিয়েছেন কোপেনহেগেন, লুক্সেমবার্গ ও ব্রাজিলে। সেখানে তিনি নিজের জীবনেরও গল্প শুনিয়েছেন।

জয়প্রকাশ চৌধুরী বলেন, আমার শিক্ষকেরা মনে করেন পরিবেশের জন্য আমি যা করেছি তা শিক্ষিত লোকেরাও করতে পারেনি। অথচ তারাই আমার কাজকে তাচ্ছিল্যের সঙ্গে দেখেছে।

সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া