শিরোনাম :
Logo আন্তর্জাতিক সেমিনারে যাচ্ছেন ইবি ভিসি Logo সিরাজগঞ্জে জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত Logo কচুয়ার পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রী কলেজে নবীন বরণ ও ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত Logo শহীদ রুমি স্মৃতি পাঠাগারের সাময়িকী  ” মুক্তবাক” এর মোড়ক উন্মোচন Logo খুলনার কয়রায় প্রায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংস, মাথা এবং হরিণ শিকারের ফাঁদসহ ১ জন হরিণ শিকারিকে আটক করেছে কোস্ট গার্ড Logo জসিম সভাপতি, ফখরুল সম্পাদক দীর্ঘ ছয় বছর পর চাঁদপুর জেলা সমিতি ইউকের নির্বাচন সম্পন্ন Logo নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে: প্রধান উপদেষ্টাকে কমিশন চেয়ারম্যান Logo ইবি অভয়ারণ্যের শরৎ সম্ভাষণ: “গ্রামীণ ঐতিহ্যের ছোঁয়া ও বায়োস্কোপের রঙিন আবেশ” Logo চাঁদপুর সদরের ১৪ ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগে সেবা প্রার্থীদের হয়রানি ও ভোগান্তি কমেছে Logo চাঁদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বদলী জনিত বিদায় সংবর্ধনা

যে ব্যাক্তি বর্জ্য কুড়িয়ে লাখপতি !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০১:২৪:৪৪ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১২ জুলাই ২০১৭
  • ৭৫২ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

২৩ বছর আগে জীবনটা এত সহজ ছিল না জয়প্রকাশ চৌধুরীর। যিনি নিজেকে শান্তু হিসেবে পরিচয় দিতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। বিহারের মুঙ্গের থেকে দিল্লিতে এসেছিলেন তখন। আবর্জনা কুড়িয়ে দিনে তার আয় হতো ১৫০ রুপি। ২৩ বছরে পরে জয়প্রকাশের আয় শুনলে ভ্রু কুঁচকে যেতে বাধ্য। কারণ মাসে ১১ লাখ রুপি আয় তো চাট্টিখানি কথা নয়।

৪০ বছরের জয়প্রকাশ চৌধুরীর কর্মজীবন শুরু হয়েছিল ফলের দোকানে সহকারী হিসেবে। তখন ২০ রুপি করে দৈনিক পেতেন। এখন তার অধীনে থাকা দুইটি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কেন্দ্রে এখন ১৬০ জন কাজ করেন। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে জয়প্রকাশ চৌধুরী বক্তৃতা দিয়েছেন কোপেনহেগেন, লুক্সেমবার্গ ও ব্রাজিলে। সেখানে তিনি নিজের জীবনেরও গল্প শুনিয়েছেন।

জয়প্রকাশ চৌধুরী বলেন, আমার শিক্ষকেরা মনে করেন পরিবেশের জন্য আমি যা করেছি তা শিক্ষিত লোকেরাও করতে পারেনি। অথচ তারাই আমার কাজকে তাচ্ছিল্যের সঙ্গে দেখেছে।

সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

আন্তর্জাতিক সেমিনারে যাচ্ছেন ইবি ভিসি

যে ব্যাক্তি বর্জ্য কুড়িয়ে লাখপতি !

আপডেট সময় : ০১:২৪:৪৪ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১২ জুলাই ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

২৩ বছর আগে জীবনটা এত সহজ ছিল না জয়প্রকাশ চৌধুরীর। যিনি নিজেকে শান্তু হিসেবে পরিচয় দিতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। বিহারের মুঙ্গের থেকে দিল্লিতে এসেছিলেন তখন। আবর্জনা কুড়িয়ে দিনে তার আয় হতো ১৫০ রুপি। ২৩ বছরে পরে জয়প্রকাশের আয় শুনলে ভ্রু কুঁচকে যেতে বাধ্য। কারণ মাসে ১১ লাখ রুপি আয় তো চাট্টিখানি কথা নয়।

৪০ বছরের জয়প্রকাশ চৌধুরীর কর্মজীবন শুরু হয়েছিল ফলের দোকানে সহকারী হিসেবে। তখন ২০ রুপি করে দৈনিক পেতেন। এখন তার অধীনে থাকা দুইটি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কেন্দ্রে এখন ১৬০ জন কাজ করেন। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে জয়প্রকাশ চৌধুরী বক্তৃতা দিয়েছেন কোপেনহেগেন, লুক্সেমবার্গ ও ব্রাজিলে। সেখানে তিনি নিজের জীবনেরও গল্প শুনিয়েছেন।

জয়প্রকাশ চৌধুরী বলেন, আমার শিক্ষকেরা মনে করেন পরিবেশের জন্য আমি যা করেছি তা শিক্ষিত লোকেরাও করতে পারেনি। অথচ তারাই আমার কাজকে তাচ্ছিল্যের সঙ্গে দেখেছে।

সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া