শিরোনাম :
Logo মুমিনুল চান তিনশ’র লিড, দুইশ’তে আটকাতে চায় জিম্বাবুয়ে Logo স্বর্ণের দামে সব রেকর্ড ভেঙে নতুন ইতিহাস Logo দুবাইয়ে বিগ টিকিট লটারি জিতে লাখপতি দুই বাংলাদেশি Logo বাবা হলেন যুক্তরাষ্ট্রে আটক খলিল, দেখতে পারলেন না সদ্যোজাত সন্তানের মুখ Logo এটিএম আজহার মুক্তি না পাওয়ায় আমরা ব্যথিত, তবে হতাশ নই Logo আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ ৩ বিচারপতি থেকে প্রধান বিচারপতি নিয়োগের পক্ষে বিএনপি Logo ধর্ম নিরপেক্ষতা বিলুপ্তে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে একমত বিএনপি Logo হঠাৎ বৃষ্টিতে চাঁদপুর শহরের মুসলিম কবরস্থান রোড এলাকা সড়কের বেহাল দশা, ভোগান্তিতে এলাকাবাসী Logo ইনসাফের আকাঙ্ক্ষা থেকেই চব্বিশের লড়াই:ব্যারিস্টার ফুয়াদ Logo ইবিতে বিভাগের নাম পরিবর্তসহ দুই দফা দাবিতে প্রশাসন ভবন অবরোধ

মাশরুমের উপকারিতাগুলো !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০২:০২:৪২ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২০ জুন ২০১৭
  • ৭৪৫ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

মাশরুম খেতে খুব ভালোবাসেন? প্রায়ই দোকান থেকে মাশরুম কিনে এনে খান? তাহলে জেনে নিন মাশরুমের উপকারিতাগুলো কী কী..

১) মাশরুমে খুব কম পরিমানে কোলেস্টেরল , ফ্যাট এবং কার্বোহাইড্রেট রয়েছে। মাশরুমে যে ফাইবার থাকে, তা আমাদের শীররে কোলেস্টেরলের মাত্র কম রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া, যে কোলেস্টেরল হজম হয়ে যায়, তা ক্ষয় করতেও সাহায্য করে।

২) অ্যানিমিয়ার রোগীদের রক্তে আয়রনের পরিমান খুব কুমে যায়। এর ফলে মানসিক অবসাদ , মাথার যন্ত্রণা এবং হজমের সমস্যা দেখা দেয়। মাশরুমে প্রচুর পরিমানে আয়রন থাকে। যা অ্যানিমিয়ার সমস্যা দূর করে।
৩) স্তন ক্যানসার এবং প্রস্টেট ক্যানসার প্রতিরোধ করতে মাশরুমের কোনও তুলনাই নেই।
৪) প্রোটিন, ভিটামিন এবং মিনারেলে ভরপুর মাশরুম ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এতে প্রচুর পরিমানে জল এবং ফাইবার থাকে।
৫) প্রচুর পরিমানে ক্যালশিয়াম থাকার জন্য মাশরুম আমাদের হাড়ের শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। গাঁটের ব্যথা কমাতে এবং হাড়ের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতে মাশরুমের জুড়ি মেলা ভার।
৬) সব্জিতে ভিটামিন ডি পাওয়া এখন খুবই দুষ্কর। মাশরুমে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ডি রয়েছে। তাই শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি পূরণে যখনই সময় পাবেন, মাশরুম খাবেন।
৭) আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় মাশরুম।
৮) রক্তচাপের ভারসাম্য বজায় রেখে হার্ট অ্যাটাক , স্ট্রোক প্রভৃতি প্রতিরোধ করে মাশরুম।
৯) ওজন কমিয়ে পেশীবহুল শরীর তৈরি করতে সাহায্য করে মাশরুম।
তবে মাশরুম কেনার আগে কয়েকটা জিনিস অবশ্যই মাথায় রাখবেন। সব মাশরুম ভোজ্য বা খাবার উপযোগী নয়।  প্রকৃতিতে বহু রকমের মাশরুম জন্মে। তার মধ্যে মাত্র ৩৫ রকমের মাশরুম পুষ্টিকর এবং খাবার যোগ্য।
তাছাড়া তাজা মাশরুম ২৪ ঘন্টার বেশি টাটকা থাকে না, ফ্রিজে রাখলেও সর্বোচ্চ ৭২ ঘন্টা বা ৩ দিন, এর মধেই খেয়ে ফেলতে হবে। প্রথম দিনেই খাওয়া সবচেয়ে ভাল। বাজারে কৌটায় ভরা যে সব মাশরুম পাওয়া যায়, সেগুলো সাইট্রিক্ এসিড এবং লবনের সংমিশ্রনে প্রসেস করা তাই এগুলো তুলনামুলক ঠান্ডা জায়গা বা ফ্রিজে অনেকদিন রাখা যায়।  যদি আপনি ভালো করে না জানেন যে, কোন মাশরুম খাওয়ার উপযোগী আর কোনটা নয়, তাহলে কিনবেন না।
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

মুমিনুল চান তিনশ’র লিড, দুইশ’তে আটকাতে চায় জিম্বাবুয়ে

মাশরুমের উপকারিতাগুলো !

আপডেট সময় : ০২:০২:৪২ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২০ জুন ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

মাশরুম খেতে খুব ভালোবাসেন? প্রায়ই দোকান থেকে মাশরুম কিনে এনে খান? তাহলে জেনে নিন মাশরুমের উপকারিতাগুলো কী কী..

১) মাশরুমে খুব কম পরিমানে কোলেস্টেরল , ফ্যাট এবং কার্বোহাইড্রেট রয়েছে। মাশরুমে যে ফাইবার থাকে, তা আমাদের শীররে কোলেস্টেরলের মাত্র কম রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া, যে কোলেস্টেরল হজম হয়ে যায়, তা ক্ষয় করতেও সাহায্য করে।

২) অ্যানিমিয়ার রোগীদের রক্তে আয়রনের পরিমান খুব কুমে যায়। এর ফলে মানসিক অবসাদ , মাথার যন্ত্রণা এবং হজমের সমস্যা দেখা দেয়। মাশরুমে প্রচুর পরিমানে আয়রন থাকে। যা অ্যানিমিয়ার সমস্যা দূর করে।
৩) স্তন ক্যানসার এবং প্রস্টেট ক্যানসার প্রতিরোধ করতে মাশরুমের কোনও তুলনাই নেই।
৪) প্রোটিন, ভিটামিন এবং মিনারেলে ভরপুর মাশরুম ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এতে প্রচুর পরিমানে জল এবং ফাইবার থাকে।
৫) প্রচুর পরিমানে ক্যালশিয়াম থাকার জন্য মাশরুম আমাদের হাড়ের শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। গাঁটের ব্যথা কমাতে এবং হাড়ের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতে মাশরুমের জুড়ি মেলা ভার।
৬) সব্জিতে ভিটামিন ডি পাওয়া এখন খুবই দুষ্কর। মাশরুমে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ডি রয়েছে। তাই শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি পূরণে যখনই সময় পাবেন, মাশরুম খাবেন।
৭) আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় মাশরুম।
৮) রক্তচাপের ভারসাম্য বজায় রেখে হার্ট অ্যাটাক , স্ট্রোক প্রভৃতি প্রতিরোধ করে মাশরুম।
৯) ওজন কমিয়ে পেশীবহুল শরীর তৈরি করতে সাহায্য করে মাশরুম।
তবে মাশরুম কেনার আগে কয়েকটা জিনিস অবশ্যই মাথায় রাখবেন। সব মাশরুম ভোজ্য বা খাবার উপযোগী নয়।  প্রকৃতিতে বহু রকমের মাশরুম জন্মে। তার মধ্যে মাত্র ৩৫ রকমের মাশরুম পুষ্টিকর এবং খাবার যোগ্য।
তাছাড়া তাজা মাশরুম ২৪ ঘন্টার বেশি টাটকা থাকে না, ফ্রিজে রাখলেও সর্বোচ্চ ৭২ ঘন্টা বা ৩ দিন, এর মধেই খেয়ে ফেলতে হবে। প্রথম দিনেই খাওয়া সবচেয়ে ভাল। বাজারে কৌটায় ভরা যে সব মাশরুম পাওয়া যায়, সেগুলো সাইট্রিক্ এসিড এবং লবনের সংমিশ্রনে প্রসেস করা তাই এগুলো তুলনামুলক ঠান্ডা জায়গা বা ফ্রিজে অনেকদিন রাখা যায়।  যদি আপনি ভালো করে না জানেন যে, কোন মাশরুম খাওয়ার উপযোগী আর কোনটা নয়, তাহলে কিনবেন না।