শিরোনাম :
Logo পলাশবাড়ীতে ধানের শীর্ষ প্রতিকের পক্ষে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত Logo হাবিপ্রবিতে প্রথমবারের মতো দুই দিনব্যাপী ব্র‍্যাকনেট প্রেজেন্টস আইইইই কম্পিউটার সোসাইটি সামার সিম্পোজিয়াম ২০২৫ Logo সাজিদের মৃত্যু ‘অস্বাভাবিক’ দাবি করে ইবি শিক্ষার্থীদের প্রেস কনফারেন্স Logo শেরপুরে ‘রূপসী শেরপুর’-এর মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন Logo জবির উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত Logo খাগড়াছড়ির ত্রিপুরা কিশোরীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ মিছিল Logo ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন Logo সাজিদের জানাজা সম্পন্ন, মৃত্যুরহস্য উদঘাটনে তদন্তের ঘোষণা Logo ঊচত এর দাবীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ Logo সিরাজগঞ্জ‑৩ আসনের চারবারের নির্বাচিত সাবেক এমপি আর নেই

১১ কোটি বছর আগের ডাইনোসরের জীবাশ্ম এটি !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০২:০৭:২২ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৭ মে ২০১৭
  • ৭৪৯ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

লম্বায় প্রায় ১৮ ফুট৷ সারা শরীরে যেন ট্যাঙ্কের মতো মোটা বর্ম। প্রায় ১১ কোটি বছর আগের ডাইনোসরটি এখনও যেন অবিকল একই রকম। কানাডার খনি থেকে ছয় বছর আগে যখন নয়া প্রজাতির ডাইনোসরের জীবাশ্ম উদ্ধার হয়েছিল, অবাক হয়ে গিয়েছিলেন গবেষকরা। এর আকার দেখে নয়, এত বছর কী করে এত ভালোভাবে এটি সংরক্ষিত হল, সেটা দেখেই। আপাতত কানাডার আলবের্তায় রয়্যাল টাইরেল মিউজিয়ামে জনসাধারণের দেখার জন্য রাখা হয়েছে ডাইনোসরের জীবাশ্মটি।

জীবাশ্ম বলতে যদি ভাবেন হাড়ের কাঠামো, তা হলে কিন্ত্ত ভুল করবেন। এর বর্মের মতো মোটা চামড়া এমনভাবে হাড়ের সঙ্গে মিশে গিয়েছে, তা আলাদা করা কঠিন৷ আর সেই কারণেই মিউজিয়াম কর্তৃপক্ষ মনে করছেন, এ রকম অবিকৃত কাঠামোর জীবাশ্ম এর আগে তাঁরা দেখেননি। গবেষকদের কাছে এটি একেবারেই নয়া প্রজাতির ডায়নোসর। এর আগে এই প্রজাতির সন্ধান পাননি তাঁরা। তৃণভোজী বিশালাকার প্রাণীটি চার পায়ে হাঁটত। ট্যাঙ্কের মতো মোটা খোলসই ছিল এর বিশেষত্ব। আর নিরাপত্তার প্রয়োজনে সেই কঠিন খোলসে থাকত ছোট ছোট কাঁটাও। বিশেষজ্ঞদের ধারণা , নোডোসর আসলে আলবের্তার সবচেয়ে প্রাচীন প্রজাতির ডায়নোসর। আপাতত এই নয়া প্রজাতির ডাইনোসরের সন্ধানে গবেষক মহলেও যথেষ্ট উত্তেজনা ছড়িয়েছে।

সূত্র: এই সময়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

পলাশবাড়ীতে ধানের শীর্ষ প্রতিকের পক্ষে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ কোটি বছর আগের ডাইনোসরের জীবাশ্ম এটি !

আপডেট সময় : ০২:০৭:২২ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৭ মে ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

লম্বায় প্রায় ১৮ ফুট৷ সারা শরীরে যেন ট্যাঙ্কের মতো মোটা বর্ম। প্রায় ১১ কোটি বছর আগের ডাইনোসরটি এখনও যেন অবিকল একই রকম। কানাডার খনি থেকে ছয় বছর আগে যখন নয়া প্রজাতির ডাইনোসরের জীবাশ্ম উদ্ধার হয়েছিল, অবাক হয়ে গিয়েছিলেন গবেষকরা। এর আকার দেখে নয়, এত বছর কী করে এত ভালোভাবে এটি সংরক্ষিত হল, সেটা দেখেই। আপাতত কানাডার আলবের্তায় রয়্যাল টাইরেল মিউজিয়ামে জনসাধারণের দেখার জন্য রাখা হয়েছে ডাইনোসরের জীবাশ্মটি।

জীবাশ্ম বলতে যদি ভাবেন হাড়ের কাঠামো, তা হলে কিন্ত্ত ভুল করবেন। এর বর্মের মতো মোটা চামড়া এমনভাবে হাড়ের সঙ্গে মিশে গিয়েছে, তা আলাদা করা কঠিন৷ আর সেই কারণেই মিউজিয়াম কর্তৃপক্ষ মনে করছেন, এ রকম অবিকৃত কাঠামোর জীবাশ্ম এর আগে তাঁরা দেখেননি। গবেষকদের কাছে এটি একেবারেই নয়া প্রজাতির ডায়নোসর। এর আগে এই প্রজাতির সন্ধান পাননি তাঁরা। তৃণভোজী বিশালাকার প্রাণীটি চার পায়ে হাঁটত। ট্যাঙ্কের মতো মোটা খোলসই ছিল এর বিশেষত্ব। আর নিরাপত্তার প্রয়োজনে সেই কঠিন খোলসে থাকত ছোট ছোট কাঁটাও। বিশেষজ্ঞদের ধারণা , নোডোসর আসলে আলবের্তার সবচেয়ে প্রাচীন প্রজাতির ডায়নোসর। আপাতত এই নয়া প্রজাতির ডাইনোসরের সন্ধানে গবেষক মহলেও যথেষ্ট উত্তেজনা ছড়িয়েছে।

সূত্র: এই সময়।