শিরোনাম :
Logo সবচেয়ে টেকসই টেলিকম কোম্পানির স্বীকৃতি পেল গ্রামীণফোন Logo বর্ষায় মসলা সংরক্ষণের ৫ উপায় Logo ৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক Logo ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের পুকুরে মিলল শিক্ষার্থীর মরদেহ Logo সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ Logo অর্থের বিনিময়ে পলাশবাড়ীর খাদ্যবান্ধব ডিলার নিয়োগ দিয়ে লাপাত্তা টিসিএফ Logo ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু; শিক্ষার্থীরা রাবি মেডিকেলের নাম দিল নাপা সেন্টার Logo জাতির উন্নতির জন্য জাতীয় ঐক্য প্রয়োজন – মির্জা গালিব Logo গোপালগঞ্জে চলমান কারফিউ’র মেয়াদ বাড়লো Logo লেডি দেহলভী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা মাদক সমাজ ও জাতিকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয় ………….সাখাওয়াত জামিল সৈকত

যেসব ভুল কম্বিনেশনের খাবার স্বাস্থ্য-ঝুঁকি বাড়ায় !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৭:৪৫:২৭ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৬ এপ্রিল ২০১৭
  • ৭৫৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

আমাদের প্রতিনিয়তই স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে উৎসাহ দেওয়া হয়। সবকিছুই বলা হয় আমাদের খাওয়ার জন্য তবে যেটা বলা হয় না, সেটা হল কোন খাবারের সঙ্গে কোন খাবার খাবেন না। দুধ, ফল, পর্যাপ্ত পানি খাওয়া সব সময়ই ভাল। আমরা তো জানি যে ফল খেলে পানি খাওয়া যাবে না তাহলে হিতে বিপরীত ফল দেখা দেবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কিছু ভুল কম্বিনেশনের খাবারের তথ্য যা আমাদের স্বাস্থ্য-ঝুঁকি বাড়াচ্ছে-

১। আমরা সকলেই জানি কথাতেই রয়েছে দুধ–কলা দিয়ে কালসাপ পোষা। সাপ দুধ এবং কলা খায় না। আর আপনি কখনও এক সঙ্গে দুধ এবং কলা খাওয়ার চেষ্টা করবেন না। কারণ কলা অ্যাসিড তৈরি করে। দুধ কলার সংস্পর্শে এলে ছানা হয়ে যায়। ‌
২। কোল্ড ড্রিঙ্কের সঙ্গে চিজ খাবেন না— চিজ দেওয়া খাবার মোটেই স্বাস্থ্যকর নয়। তবে আপনি চিজ প্রেমী হলে সফট ড্রিঙ্ক খাওয়া ছাড়ুন। কার্বন যুক্ত এই খাবার শরীরে ফ্যাট এবং ক্যালরি জমাতে সাহায্য করে। তা সহজে হজম করা যায় না। ফলে মোটা হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।

৩। খালি পেটে পানি আর ভরা পেটে ফল। বয়স্করা এমনই পরামর্শ দেন। পুষ্টিবিদরা বলছেন, এমনটা করবেন না। নিয়ম হল খাওয়ার এক ঘণ্টা আগে ফল খান। তাতে আপনার খিদে বাড়বে। খাবার পরেই ফল খেলে পুরো পুষ্টি পাবেন না। তাঁদের আরও পরামর্শ, দৈনিক সিজন ফ্রুট খান। রাতে খিদে পেলে কোনো খাবার খাওয়ার পরিবর্তে ফল খান।

৪। খাবার সঙ্গে পানি— খাবার ঠিক আগে, সঙ্গে বা ঠিক পরেই পানি খাবেন না। কারণ পানি পরিপাকের জন্য পাকস্থলিতে নির্গত অ্যাসিড লঘু করে দেয়। ফলে, হজমে সমস্যা দেখা দেয়। পানি এবং খাবার খাওয়ার মধ্যে ৩০ মিনিট ব্যবধান রাখুন।

৫। খাওয়ার পর চা পান— চা–এ রয়েছে ট্যানিন। খাবার থেকে পুষ্ঠি বার করার অন্তরায় এই ট্যানিন। খাবার পরেই চা খেলে ট্যানিক অ্যাসিড তৈরি হয়। তাই খাবারে থাকা লোহা এবং প্রোটিন সংশ্লেষে বাধা হয়ে দাঁড়ায় এই ট্যানিক অ্যাসিড।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সবচেয়ে টেকসই টেলিকম কোম্পানির স্বীকৃতি পেল গ্রামীণফোন

যেসব ভুল কম্বিনেশনের খাবার স্বাস্থ্য-ঝুঁকি বাড়ায় !

আপডেট সময় : ০৭:৪৫:২৭ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৬ এপ্রিল ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

আমাদের প্রতিনিয়তই স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে উৎসাহ দেওয়া হয়। সবকিছুই বলা হয় আমাদের খাওয়ার জন্য তবে যেটা বলা হয় না, সেটা হল কোন খাবারের সঙ্গে কোন খাবার খাবেন না। দুধ, ফল, পর্যাপ্ত পানি খাওয়া সব সময়ই ভাল। আমরা তো জানি যে ফল খেলে পানি খাওয়া যাবে না তাহলে হিতে বিপরীত ফল দেখা দেবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কিছু ভুল কম্বিনেশনের খাবারের তথ্য যা আমাদের স্বাস্থ্য-ঝুঁকি বাড়াচ্ছে-

১। আমরা সকলেই জানি কথাতেই রয়েছে দুধ–কলা দিয়ে কালসাপ পোষা। সাপ দুধ এবং কলা খায় না। আর আপনি কখনও এক সঙ্গে দুধ এবং কলা খাওয়ার চেষ্টা করবেন না। কারণ কলা অ্যাসিড তৈরি করে। দুধ কলার সংস্পর্শে এলে ছানা হয়ে যায়। ‌
২। কোল্ড ড্রিঙ্কের সঙ্গে চিজ খাবেন না— চিজ দেওয়া খাবার মোটেই স্বাস্থ্যকর নয়। তবে আপনি চিজ প্রেমী হলে সফট ড্রিঙ্ক খাওয়া ছাড়ুন। কার্বন যুক্ত এই খাবার শরীরে ফ্যাট এবং ক্যালরি জমাতে সাহায্য করে। তা সহজে হজম করা যায় না। ফলে মোটা হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।

৩। খালি পেটে পানি আর ভরা পেটে ফল। বয়স্করা এমনই পরামর্শ দেন। পুষ্টিবিদরা বলছেন, এমনটা করবেন না। নিয়ম হল খাওয়ার এক ঘণ্টা আগে ফল খান। তাতে আপনার খিদে বাড়বে। খাবার পরেই ফল খেলে পুরো পুষ্টি পাবেন না। তাঁদের আরও পরামর্শ, দৈনিক সিজন ফ্রুট খান। রাতে খিদে পেলে কোনো খাবার খাওয়ার পরিবর্তে ফল খান।

৪। খাবার সঙ্গে পানি— খাবার ঠিক আগে, সঙ্গে বা ঠিক পরেই পানি খাবেন না। কারণ পানি পরিপাকের জন্য পাকস্থলিতে নির্গত অ্যাসিড লঘু করে দেয়। ফলে, হজমে সমস্যা দেখা দেয়। পানি এবং খাবার খাওয়ার মধ্যে ৩০ মিনিট ব্যবধান রাখুন।

৫। খাওয়ার পর চা পান— চা–এ রয়েছে ট্যানিন। খাবার থেকে পুষ্ঠি বার করার অন্তরায় এই ট্যানিন। খাবার পরেই চা খেলে ট্যানিক অ্যাসিড তৈরি হয়। তাই খাবারে থাকা লোহা এবং প্রোটিন সংশ্লেষে বাধা হয়ে দাঁড়ায় এই ট্যানিক অ্যাসিড।