বুদ্ধিমান সন্তানের মা হতে যা করবেন !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০১:৫০:১১ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৯ মার্চ ২০১৭
  • ৭৫৫ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

মানব শিশুর ‘আইকিউ লেভেল’ মাত্র ৫০% নির্ভর করে তার জিনের উপর। বাকিটার জন্য দায়ি থাকে তার পারিপার্শ্বিক। এমনটাই বলছে নতুন গবেষণা। কোন কোন কারণে আপনার শিশুটি বুদ্ধিমান হয়ে জন্মাবে, গবেষণায় উঠে আসা সেই কারণগুলি জেনে নিন-

পুষ্টিকর খাবার- শিশুর ‘ব্রেন ডেভলপমেন্ট’-এর জন্য ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড খুবই জরুরি। তাই অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় মাছ, সোয়াবিন, পালং শাক খাওয়া প্রয়োজনীয়। অন্যান্য শাক যাতে আয়রণ রয়েছে, এমন শাকও শিশুর ব্রেনে অক্সিজেন সাপ্লাই করতে সাহায্য করে। আমন্ড ও ওয়ালনাটও খুবই প্রয়োজনীয়। ফিট ও অ্যাক্টিভ- একসরসাইজ করলে শরীরে রক্তের প্রবাহ ভাল হয়, যা শিশুর বেড়ে ওঠায় সাহায্য করে। রিসার্চ বলছে, মা শারীরিক কসরত করলে, গর্ভের সন্তানের ব্রেনে নিউরনের মাত্রা বেড়ে যায় প্রায় ৪০%। এটি মানুষের মনে রাখার শক্তি বহন করে।

কথা বলুন গর্ভস্থ সন্তানের সঙ্গে- অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় একই গান বা কবিতা যদি বারবার শোনা যায়। রিসার্চ বলছে, জন্মের পরে সেই গান বা কবিতা শুনলে শিশুটি চিনতে পারে।

গল্প সেশন- অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার তিন মাস পর থেকেই গর্ভের সন্তানটির আওয়াজ বা শব্দ মনে রাখার ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, জানাচ্ছেন প্যারেন্টিং এক্সপার্ট পলি সেনগুপ্ত। তার মতে, মা বা বাবা যদি লাগাতার ছোটদের কোন গল্প জোরে জোরে পড়ে, সে ক্ষেত্রে শিশুটির ব্রেন সেই শব্দগুলি মনে রাখে।
হাল্কা ম্যাসাজ- রিসার্চ বলছে, অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার ২০ সপ্তাহ থেকেই মায়ের পেটের উপর হাত রাখলে, শিশুটি তা বুঝতে পারে। রিসার্চে এমনও তথ্য বলা হয়েছে যে, শিশুটি বাবা বা মায়ের স্পর্শও বুঝতে পারে। তাই পেটের উপর আমন্ড ওয়েলের ম্যাসাজ খুবই উপকারি। সূত্র: ইন্টারনেট।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বুদ্ধিমান সন্তানের মা হতে যা করবেন !

আপডেট সময় : ০১:৫০:১১ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৯ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

মানব শিশুর ‘আইকিউ লেভেল’ মাত্র ৫০% নির্ভর করে তার জিনের উপর। বাকিটার জন্য দায়ি থাকে তার পারিপার্শ্বিক। এমনটাই বলছে নতুন গবেষণা। কোন কোন কারণে আপনার শিশুটি বুদ্ধিমান হয়ে জন্মাবে, গবেষণায় উঠে আসা সেই কারণগুলি জেনে নিন-

পুষ্টিকর খাবার- শিশুর ‘ব্রেন ডেভলপমেন্ট’-এর জন্য ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড খুবই জরুরি। তাই অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় মাছ, সোয়াবিন, পালং শাক খাওয়া প্রয়োজনীয়। অন্যান্য শাক যাতে আয়রণ রয়েছে, এমন শাকও শিশুর ব্রেনে অক্সিজেন সাপ্লাই করতে সাহায্য করে। আমন্ড ও ওয়ালনাটও খুবই প্রয়োজনীয়। ফিট ও অ্যাক্টিভ- একসরসাইজ করলে শরীরে রক্তের প্রবাহ ভাল হয়, যা শিশুর বেড়ে ওঠায় সাহায্য করে। রিসার্চ বলছে, মা শারীরিক কসরত করলে, গর্ভের সন্তানের ব্রেনে নিউরনের মাত্রা বেড়ে যায় প্রায় ৪০%। এটি মানুষের মনে রাখার শক্তি বহন করে।

কথা বলুন গর্ভস্থ সন্তানের সঙ্গে- অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় একই গান বা কবিতা যদি বারবার শোনা যায়। রিসার্চ বলছে, জন্মের পরে সেই গান বা কবিতা শুনলে শিশুটি চিনতে পারে।

গল্প সেশন- অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার তিন মাস পর থেকেই গর্ভের সন্তানটির আওয়াজ বা শব্দ মনে রাখার ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, জানাচ্ছেন প্যারেন্টিং এক্সপার্ট পলি সেনগুপ্ত। তার মতে, মা বা বাবা যদি লাগাতার ছোটদের কোন গল্প জোরে জোরে পড়ে, সে ক্ষেত্রে শিশুটির ব্রেন সেই শব্দগুলি মনে রাখে।
হাল্কা ম্যাসাজ- রিসার্চ বলছে, অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার ২০ সপ্তাহ থেকেই মায়ের পেটের উপর হাত রাখলে, শিশুটি তা বুঝতে পারে। রিসার্চে এমনও তথ্য বলা হয়েছে যে, শিশুটি বাবা বা মায়ের স্পর্শও বুঝতে পারে। তাই পেটের উপর আমন্ড ওয়েলের ম্যাসাজ খুবই উপকারি। সূত্র: ইন্টারনেট।