কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) শিক্ষক নিয়োগ ও সেশনজট নিরসনসহ বিভিন্ন দাবিতে মানববন্ধন করেছে চারুকলা বিভাগের শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার (০৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্র-নজরুল কলা ভবনের সামনে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনটি সঞ্চালনা করেন বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী নুর-ই-আলম। এসময় শিক্ষার্থীদের হাতে ‘চারুকলায় অন্য বিভাগের শিক্ষক কেন?’, ‘অনতিবিলম্বে শিক্ষক সংকট দূর করো’, ‘সব কাজ চলমান, শিক্ষক নিয়োগে গাফিলতি কেন?’, ‘সেশনজট দূর করো’— ইত্যাদি প্ল্যাকার্ড দেখা যায়।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, “শিক্ষক সংকট থাকার কারণে আমাদের বিভিন্ন সময়ে ক্লাস হয় না। একজন শিক্ষককে একাধিক কোর্স নিতে হয়। এতে আমরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছি, নিয়মিত পরীক্ষা হচ্ছে না, সেশনজটের আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে। অতি দ্রুত শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে এবং সেশনজট নিরসন করে আমাদের শিক্ষার মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি প্রশাসনের কাছে।”
শিক্ষার্থীরা বলেন, “আমরা তেমনভাবে শিক্ষকদের পাই না। এ কারণে হাতে-কলমে অনেক কিছু সঠিকভাবে শেখা সম্ভব হয় না। কিছু কিছু দেখিয়ে দিলেও আমরা পূর্ণাঙ্গ শিক্ষা পাই না। আমরা চাই — দ্রুত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হোক।”
“শিক্ষক সংকট নিরসন না করে নতুন নতুন বিভাগ খোলা প্রশাসনের তামাশা ছাড়া কিছু নয়। যদি যথেষ্ট শিক্ষক ও ক্লাসরুম দিতে না পারে, তাহলে নতুন বিভাগ খোলার প্রয়োজন নেই।”— বলে শিক্ষার্থীরা বক্তব্যে যুক্ত করেন।
ইবি প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) শিক্ষক নিয়োগ ও সেশনজট নিরসনসহ বিভিন্ন দাবিতে মানববন্ধন করেছে চারুকলা বিভাগের শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার (০৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্র-নজরুল কলা ভবনের সামনে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনটি সঞ্চালনা করেন বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী নুর-ই-আলম। এসময় শিক্ষার্থীদের হাতে ‘চারুকলায় অন্য বিভাগের শিক্ষক কেন?’, ‘অনতিবিলম্বে শিক্ষক সংকট দূর করো’, ‘সব কাজ চলমান, শিক্ষক নিয়োগে গাফিলতি কেন?’, ‘সেশনজট দূর করো’— ইত্যাদি প্ল্যাকার্ড দেখা যায়।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, “শিক্ষক সংকট থাকার কারণে আমাদের বিভিন্ন সময়ে ক্লাস হয় না। একজন শিক্ষককে একাধিক কোর্স নিতে হয়। এতে আমরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছি, নিয়মিত পরীক্ষা হচ্ছে না, সেশনজটের আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে। অতি দ্রুত শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে এবং সেশনজট নিরসন করে আমাদের শিক্ষার মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি প্রশাসনের কাছে।”
শিক্ষার্থীরা বলেন, “আমরা তেমনভাবে শিক্ষকদের পাই না। এ কারণে হাতে-কলমে অনেক কিছু সঠিকভাবে শেখা সম্ভব হয় না। কিছু কিছু দেখিয়ে দিলেও আমরা পূর্ণাঙ্গ শিক্ষা পাই না। আমরা চাই — দ্রুত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হোক।”
“শিক্ষক সংকট নিরসন না করে নতুন নতুন বিভাগ খোলা প্রশাসনের তামাশা ছাড়া কিছু নয়। যদি যথেষ্ট শিক্ষক ও ক্লাসরুম দিতে না পারে, তাহলে নতুন বিভাগ খোলার প্রয়োজন নেই।”— বলে শিক্ষার্থীরা বক্তব্যে যুক্ত করেন।