শিরোনাম :

প্যারিসের অরলি বিমানবন্দরে হামলাকারী ছিল ‘মাদকাসক্ত’

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১১:১৫:৪৫ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২০ মার্চ ২০১৭
  • ৭৪৬ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

প্যারিসের অরলি বিমানবন্দরে গত শনিবার নিরাপত্তারক্ষীদের উপর হামলা চালানো বন্দুকবাজের শরীরে মাদকের উপাদান পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে দেশটির পুলিশ। এ ব্যাপারে প্যারিসের প্রসিকিউটরের কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, হামলাকারীর ময়নাতদন্তের সময় ভিসেরা পরীক্ষায় তার শরীরে উচ্চমাত্রার কোকেন ও গাঁজার উপাদান পাওয়া যায়।

এর আগে তিউনিসীয় বংশোদ্ভূত ৩৯ বছরের জিয়েদ বেন বেলগাসেম নামের ওই ব্যক্তিকে বিমানবন্দরের নিরাপত্তায় নিয়োজিত এক নারী সেনার বন্দুক ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টাকালে গুলি করে হত্যা করা হয়। এসময় তিনি ওই সেনার মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে চিৎকার করে বলছিলেন, ‘আমি আল্লাহ’র জন্য মরতে যাচ্ছি।

এ ঘটনায় দেশটির সরকারি আইন কর্মকর্তা ফ্রাঁসোয়া মোলাঁ বলেন, জিয়েদের মধ্যে সন্ত্রাসী প্রবণতা ছিল। আর প্রতিবেশীদের বিবরণ অনুযায়ী তিনি ছিলেন ‘বিপজ্জনক’। চরমপন্থায় তাঁর জড়িত থাকার বিষয়ে আগেও তদন্ত হয়েছিল। এ ছাড়া সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে জিয়েদ ২০০১ সালে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড পান।

এদিকে জিয়েদের বাবা এক রেডিও সাক্ষাৎকারে বলেছেন, তাঁর ছেলে আগে ভালো ছিল। তবে মাদকাসক্ত হওয়ার কারণে এ কাজ করে থাকতে পারে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সংবাদপত্রের মানোন্নয়নে হচ্ছে টাস্কফোর্স

প্যারিসের অরলি বিমানবন্দরে হামলাকারী ছিল ‘মাদকাসক্ত’

আপডেট সময় : ১১:১৫:৪৫ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২০ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

প্যারিসের অরলি বিমানবন্দরে গত শনিবার নিরাপত্তারক্ষীদের উপর হামলা চালানো বন্দুকবাজের শরীরে মাদকের উপাদান পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে দেশটির পুলিশ। এ ব্যাপারে প্যারিসের প্রসিকিউটরের কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, হামলাকারীর ময়নাতদন্তের সময় ভিসেরা পরীক্ষায় তার শরীরে উচ্চমাত্রার কোকেন ও গাঁজার উপাদান পাওয়া যায়।

এর আগে তিউনিসীয় বংশোদ্ভূত ৩৯ বছরের জিয়েদ বেন বেলগাসেম নামের ওই ব্যক্তিকে বিমানবন্দরের নিরাপত্তায় নিয়োজিত এক নারী সেনার বন্দুক ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টাকালে গুলি করে হত্যা করা হয়। এসময় তিনি ওই সেনার মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে চিৎকার করে বলছিলেন, ‘আমি আল্লাহ’র জন্য মরতে যাচ্ছি।

এ ঘটনায় দেশটির সরকারি আইন কর্মকর্তা ফ্রাঁসোয়া মোলাঁ বলেন, জিয়েদের মধ্যে সন্ত্রাসী প্রবণতা ছিল। আর প্রতিবেশীদের বিবরণ অনুযায়ী তিনি ছিলেন ‘বিপজ্জনক’। চরমপন্থায় তাঁর জড়িত থাকার বিষয়ে আগেও তদন্ত হয়েছিল। এ ছাড়া সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে জিয়েদ ২০০১ সালে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড পান।

এদিকে জিয়েদের বাবা এক রেডিও সাক্ষাৎকারে বলেছেন, তাঁর ছেলে আগে ভালো ছিল। তবে মাদকাসক্ত হওয়ার কারণে এ কাজ করে থাকতে পারে।