বিচারবহির্ভূত হত্যা বাংলাদেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে বাধা !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৩:৪০:১১ অপরাহ্ণ, শনিবার, ৪ মার্চ ২০১৭
  • ৭৪৩ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

বাংলাদেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, নির্বিচারে বা বেআইনিভাবে আটক করে রাখা এবং সরকারি নিরাপত্তা সংস্থার মাধ্যমে গুম করাকে সবচেয়ে বড় অন্তরায় হিসেবে দেখছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ২০১৬ সালের বৈশ্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পররাষ্ট্র দফতরের বার্ষিক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এই বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। সেখানে অন্যান্য মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্যও দায়ী করা হয়েছে দেশের নিরাপত্তা বিভাগকে।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের বার্ষিক এই প্রতিবেদনে জানানো হয়, দক্ষিণ এশিয়া দায়েশ (আইএস) ও তালেবানদের উপস্থিতি দিনে দিনে বাড়াতে এর প্রভাব বাংলাদেশেও পড়েছে। গত কয়েক বছরে সংখ্যালঘু ধর্মীও গোষ্ঠীর ওপর বেশ কয়েক দফা আক্রমণ হয়েছে। এ ছাড়াও খুন করা হয়েছে শিক্ষক, বিদেশি, মানবাধিকার কর্মী, সমকামীসহ আরো অনেককে। এরূপ পরিস্থিতি সরকার জঙ্গিদের কঠোর হস্তে মোকাবেলা করছে বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়। তবে সরকারের এই কঠোর পদক্ষেপের কারণে এন্টি টেরোরিজম বিভাগ অতিরিক্ত ক্ষমতা প্রদর্শন করছে, আর এতে রাজনৈতিক ও ব্যক্তি স্বাধীনতা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে রিপোর্টের সারমর্মে উল্লেখ করা হয়েছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বিচারবহির্ভূত হত্যা বাংলাদেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে বাধা !

আপডেট সময় : ০৩:৪০:১১ অপরাহ্ণ, শনিবার, ৪ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

বাংলাদেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, নির্বিচারে বা বেআইনিভাবে আটক করে রাখা এবং সরকারি নিরাপত্তা সংস্থার মাধ্যমে গুম করাকে সবচেয়ে বড় অন্তরায় হিসেবে দেখছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ২০১৬ সালের বৈশ্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পররাষ্ট্র দফতরের বার্ষিক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এই বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। সেখানে অন্যান্য মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্যও দায়ী করা হয়েছে দেশের নিরাপত্তা বিভাগকে।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের বার্ষিক এই প্রতিবেদনে জানানো হয়, দক্ষিণ এশিয়া দায়েশ (আইএস) ও তালেবানদের উপস্থিতি দিনে দিনে বাড়াতে এর প্রভাব বাংলাদেশেও পড়েছে। গত কয়েক বছরে সংখ্যালঘু ধর্মীও গোষ্ঠীর ওপর বেশ কয়েক দফা আক্রমণ হয়েছে। এ ছাড়াও খুন করা হয়েছে শিক্ষক, বিদেশি, মানবাধিকার কর্মী, সমকামীসহ আরো অনেককে। এরূপ পরিস্থিতি সরকার জঙ্গিদের কঠোর হস্তে মোকাবেলা করছে বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়। তবে সরকারের এই কঠোর পদক্ষেপের কারণে এন্টি টেরোরিজম বিভাগ অতিরিক্ত ক্ষমতা প্রদর্শন করছে, আর এতে রাজনৈতিক ও ব্যক্তি স্বাধীনতা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে রিপোর্টের সারমর্মে উল্লেখ করা হয়েছে।