এমপি লিটন হত্যায় ডিআইজির ঘটনাস্থল পরিদর্শন !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:১৬:১০ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১ জানুয়ারি ২০১৭
  • ৭৫৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য মনজুরুল ইসলাম লিটনকে গুলি করে হত্যার পর রংপুর পুলিশ রেঞ্জের বিভাগীয় কমিশনার (ডিআইজি) খন্দকার ফারুক আহম্মেদ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। শনিবার রাতে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের সাহাবাজ গ্রামে এমপি লিটনের বাড়িতে যান ডিআইজি।

এ সময় তিনি লিটনের গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘর পরিদর্শন করেন এবং সেখান পড়ে থাকা গুলির খোসা, পানের বাটা ও মোবাইল ফোনসহ বিভিন্ন আলামত দেখেন।

এদিকে এ ঘটনার পর থেকে পুরো সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। রাতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে এলাকাবাসী। ঘটনার পর বামনডাঙ্গা এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ ও বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, শনিবার সন্ধ্যা পৌনে ৬টায় গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জের বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের শাহাবাজ এলাকার নিজ বাসভবনে নেতাকর্মীদের সাথে বৈঠক চলাকালিন দুর্বৃত্তরা তাকে লক্ষ্য করে ৩ রাউন্ড গুলি ছোড়ে। এতে লিটনের বুকের দুইদিকে ২টি এবং বাম হাতে একটি গুলিবিদ্ধ হয়। এরপর পরই তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে রাত পৌনে ৮টার দিকে চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. বিমল কুমার লিটনকে মৃত ঘোষণা করেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

এমপি লিটন হত্যায় ডিআইজির ঘটনাস্থল পরিদর্শন !

আপডেট সময় : ১২:১৬:১০ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১ জানুয়ারি ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য মনজুরুল ইসলাম লিটনকে গুলি করে হত্যার পর রংপুর পুলিশ রেঞ্জের বিভাগীয় কমিশনার (ডিআইজি) খন্দকার ফারুক আহম্মেদ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। শনিবার রাতে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের সাহাবাজ গ্রামে এমপি লিটনের বাড়িতে যান ডিআইজি।

এ সময় তিনি লিটনের গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘর পরিদর্শন করেন এবং সেখান পড়ে থাকা গুলির খোসা, পানের বাটা ও মোবাইল ফোনসহ বিভিন্ন আলামত দেখেন।

এদিকে এ ঘটনার পর থেকে পুরো সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। রাতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে এলাকাবাসী। ঘটনার পর বামনডাঙ্গা এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ ও বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, শনিবার সন্ধ্যা পৌনে ৬টায় গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জের বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের শাহাবাজ এলাকার নিজ বাসভবনে নেতাকর্মীদের সাথে বৈঠক চলাকালিন দুর্বৃত্তরা তাকে লক্ষ্য করে ৩ রাউন্ড গুলি ছোড়ে। এতে লিটনের বুকের দুইদিকে ২টি এবং বাম হাতে একটি গুলিবিদ্ধ হয়। এরপর পরই তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে রাত পৌনে ৮টার দিকে চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. বিমল কুমার লিটনকে মৃত ঘোষণা করেন।