শিরোনাম :
Logo ভেড়ামারায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার Logo বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা সন্দেহে ভারতে আটক ৪৪৮ জন Logo ফ্রান্সে ভয়াবহ দাবানল, আহত শতাধিক মানুষ Logo জমি বিরোধকে কেন্দ্র করে যুবককে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা Logo বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অনিয়ম, ৬০ হাজার টাকা জরিমানা Logo দিনমজুরি করেও স্বপ্ন দেখেছে আইনজীবী হওয়ার, পাঁচ বিশ্ববিদ্যালয় চান্স পেয়ে আইন বিভাগে ভর্তি হলেও পড়ালেখার ভবিষ্যৎ টাকার অভাবে অনিশ্চিৎ Logo কুবিতে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপনের দায়িত্বে বঙ্গবন্ধু পরিষদের নেতাকর্মীরা! Logo মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থার ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা Logo সুপারস্টার ডি এ তায়েব অফিসিয়াল ফ্যান ক্লাবের আয়োজনে ঈদ পুনর্মিলনী” শিশু শিল্পী টুনটুনির জন্মদিন উদযাপন Logo রাবিতে ডাইনিং সংকটসহ ৫ দফা দাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের

ইঞ্জিনিয়ার ছেলের ‘অমানবিক’ কীর্তি!

  • আপডেট সময় : ০৪:৫৩:৩৪ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২১ ডিসেম্বর ২০১৬
  • ৮১৭ বার পড়া হয়েছে

পাত্র ইঞ্জিনিয়ার। মোটা বেতন।

মাথার ওপর পাকা ছাদ। নিশ্চিন্ত আশ্রয়। মেয়ের জন্য আর কিই বা চাই! ভেবেছিলেন কাজলের বাবা-মা। কে জানত, সেই আশ্রয়ই মাত্র সাত দিনে, কোল থেকে কেড়ে নেবে আদরের মেয়েকে?

বিয়ের বয়স মোটে সাত দিন। এরই মধ্যে শেষ একটি জীবন। আরেকজন, গরাদের ওপারে।   বাড়ি আগে ছিল একতলা। বিয়ের কথাবার্তা শুরুর পরই, নতুন করে সব ভেঙেচুরে দোতলা তোলা হয়। সবটাই লিংকনের টাকায়। IBM-এ কর্মরত M.Tech ইঞ্জিনিয়ার ছেলের মাস গেলে পকেটে ঢুকত মোটা টাকা মাইনে। তাতেই ঠাঁটবাট। বৌভাতেও কম ধুমধাম হয়নি।

সব ছিল। মাথার ওপর ছাদ, ভাল ইনকাম। কিন্তু এরপরও চাহিদার শেষ ছিল না। তাই তো, ইঞ্জিনিয়ার ছেলের দরকার পড়ে, শ্বশুরবাড়ি থেকে ১০ লাখ টাকা পণ। নিজের টাকায় নয়, বৌয়ের বাড়ির টাকায় কিনতে হয় গাড়ি। আর দিতে না চাইলে! মারধর, অত্যাচার!

তবে বিয়ের আগে থেকেই বাড়িতে অশান্তি চলত। বাবা-ছেলের মধ্যেও ছিল বিবাদ। বাবা নারায়ণ দাস একসময় বিদেশে চাকরি করতেন। কলকাতায় ফিরে আসার পর বাগুইআটিতে বাড়ির সামনেই ছোট স্টেশনারি দোকান খোলেন। অভিযোগ, বছরখানেক আগে সেই দোকান বন্ধ করিয়ে দেয় ছেলে।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ভেড়ামারায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার

ইঞ্জিনিয়ার ছেলের ‘অমানবিক’ কীর্তি!

আপডেট সময় : ০৪:৫৩:৩৪ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২১ ডিসেম্বর ২০১৬

পাত্র ইঞ্জিনিয়ার। মোটা বেতন।

মাথার ওপর পাকা ছাদ। নিশ্চিন্ত আশ্রয়। মেয়ের জন্য আর কিই বা চাই! ভেবেছিলেন কাজলের বাবা-মা। কে জানত, সেই আশ্রয়ই মাত্র সাত দিনে, কোল থেকে কেড়ে নেবে আদরের মেয়েকে?

বিয়ের বয়স মোটে সাত দিন। এরই মধ্যে শেষ একটি জীবন। আরেকজন, গরাদের ওপারে।   বাড়ি আগে ছিল একতলা। বিয়ের কথাবার্তা শুরুর পরই, নতুন করে সব ভেঙেচুরে দোতলা তোলা হয়। সবটাই লিংকনের টাকায়। IBM-এ কর্মরত M.Tech ইঞ্জিনিয়ার ছেলের মাস গেলে পকেটে ঢুকত মোটা টাকা মাইনে। তাতেই ঠাঁটবাট। বৌভাতেও কম ধুমধাম হয়নি।

সব ছিল। মাথার ওপর ছাদ, ভাল ইনকাম। কিন্তু এরপরও চাহিদার শেষ ছিল না। তাই তো, ইঞ্জিনিয়ার ছেলের দরকার পড়ে, শ্বশুরবাড়ি থেকে ১০ লাখ টাকা পণ। নিজের টাকায় নয়, বৌয়ের বাড়ির টাকায় কিনতে হয় গাড়ি। আর দিতে না চাইলে! মারধর, অত্যাচার!

তবে বিয়ের আগে থেকেই বাড়িতে অশান্তি চলত। বাবা-ছেলের মধ্যেও ছিল বিবাদ। বাবা নারায়ণ দাস একসময় বিদেশে চাকরি করতেন। কলকাতায় ফিরে আসার পর বাগুইআটিতে বাড়ির সামনেই ছোট স্টেশনারি দোকান খোলেন। অভিযোগ, বছরখানেক আগে সেই দোকান বন্ধ করিয়ে দেয় ছেলে।