গোলার শব্দে ফের অশান্ত টেকনাফ সীমান্ত

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০২:৩৪:৩১ অপরাহ্ণ, শনিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৪
  • ৭২৮ বার পড়া হয়েছে

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে আরাকান আর্মি ও দেশটির সেনাবাহিনীর মধ্যেই তীব্র লড়াইয়ে মর্টারশেল এবং গোলার বিস্ফোরণে ফের কেঁপে উঠেছে কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত। শনিবার ভোর থেকে থেমে থেমে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। 

উপজেলার শাহপরীর দ্বীপ, নোয়াপাড়া, সাবরাং এবং পৌরসভা এলাকার মানুষ বেশি আতঙ্ক ও ভয়ে রয়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মিয়ানমারের মংডু শহরে জান্তা বাহিনী ও আরাকান আর্মির মধ্যে সংঘর্ষ ক্রমশ বেড়ে চলেছে। মর্টারশেল, শক্তিশালী বোমা ও গ্রেনেড বিস্ফোরণের বিকট শব্দ সীমান্ত এলাকার জনজীবনকে আতঙ্কিত করে তুলছে।

হ্নীলা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য মোহাম্মদ আলী বলেন, রাতে গোলাগুলির শব্দে সীমান্তে বসবাস ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

টেকনাফ-২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক সৈয়দ ইশতিয়াক মুর্শেদ বলেন, ‌‘সীমান্তে প্রায় গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। সীমান্ত দিয়ে যাতে অনুপ্রবেশ না ঘটে, সেজন্য বিজিবি সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।’

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ এহসান উদ্দিন জানান, ‘মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সমস্যার সুযোগে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ রোধে সীমান্তে বিজিবি ও কোস্টগার্ডের নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।’

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ইবি ছাত্রদলের সদস্য ফরম বিতরণ আগামীকাল

গোলার শব্দে ফের অশান্ত টেকনাফ সীমান্ত

আপডেট সময় : ০২:৩৪:৩১ অপরাহ্ণ, শনিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৪

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে আরাকান আর্মি ও দেশটির সেনাবাহিনীর মধ্যেই তীব্র লড়াইয়ে মর্টারশেল এবং গোলার বিস্ফোরণে ফের কেঁপে উঠেছে কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত। শনিবার ভোর থেকে থেমে থেমে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। 

উপজেলার শাহপরীর দ্বীপ, নোয়াপাড়া, সাবরাং এবং পৌরসভা এলাকার মানুষ বেশি আতঙ্ক ও ভয়ে রয়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মিয়ানমারের মংডু শহরে জান্তা বাহিনী ও আরাকান আর্মির মধ্যে সংঘর্ষ ক্রমশ বেড়ে চলেছে। মর্টারশেল, শক্তিশালী বোমা ও গ্রেনেড বিস্ফোরণের বিকট শব্দ সীমান্ত এলাকার জনজীবনকে আতঙ্কিত করে তুলছে।

হ্নীলা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য মোহাম্মদ আলী বলেন, রাতে গোলাগুলির শব্দে সীমান্তে বসবাস ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

টেকনাফ-২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক সৈয়দ ইশতিয়াক মুর্শেদ বলেন, ‌‘সীমান্তে প্রায় গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। সীমান্ত দিয়ে যাতে অনুপ্রবেশ না ঘটে, সেজন্য বিজিবি সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।’

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ এহসান উদ্দিন জানান, ‘মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সমস্যার সুযোগে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ রোধে সীমান্তে বিজিবি ও কোস্টগার্ডের নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।’