জ্বালানিখাতে ৩ মাসে ৩৭০ কোটি টাকা সাশ্রয়: জ্বালানি উপদেষ্টা

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৬:৩৭:৫১ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
  • ৭৩৪ বার পড়া হয়েছে

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের তিন মাসে জ্বালানি খাতে ৩৭০ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে শিল্প খাতে জ্বালানি সংক শীর্ষক বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রির এক আলোচনাসভায় এ তথ্য তুলে ধরেন তিনি।

উপদেষ্টা জানান, নবায়নযোগ্য জ্বালানির উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। চলতি সপ্তাহে ৪০টি নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পের দরপত্র আহ্বান করা হবে।

তিনি বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে এগিয়ে যাওয়াই হবে ভবিষ্যতের পথ। টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে এ খাতকে আধুনিকায়ন করতে হবে।

জ্বালানি খাতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সুশাসনের ওপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, পাবলিক সেক্টরে প্রতিযোগিতার অভাব রয়েছে। টিকে থাকতে হলে ঘুষ বাণিজ্য থেকে বের হতে হবে। সরকারি ক্রয়ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা ও প্রতিযোগিতা আনতে হবে।

তিনি আরও বলেন, সরকারের সঙ্গে সখ্য করে ব্যবসা করার দিন শেষ। এখন ভালো ব্যবসায়ীদের জন্য উপযোগী পরিবেশ তৈরি করা হবে।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এ সাফল্য জ্বালানি খাতে ভবিষ্যতে আরও বড় পরিকল্পনা ও দক্ষ ব্যবস্থাপনার ইঙ্গিত দেয় বলে মত দেন আলোচনায় অংশ নেওয়া বিশেষজ্ঞরা।

সভার অন্যান্য আলোচনায় শিল্প খাতের জ্বালানি সংকট, খরচ সাশ্রয় ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে নতুন উদ্যোগের দিক নিয়ে আলোচনা হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

জ্বালানিখাতে ৩ মাসে ৩৭০ কোটি টাকা সাশ্রয়: জ্বালানি উপদেষ্টা

আপডেট সময় : ০৬:৩৭:৫১ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের তিন মাসে জ্বালানি খাতে ৩৭০ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে শিল্প খাতে জ্বালানি সংক শীর্ষক বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রির এক আলোচনাসভায় এ তথ্য তুলে ধরেন তিনি।

উপদেষ্টা জানান, নবায়নযোগ্য জ্বালানির উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। চলতি সপ্তাহে ৪০টি নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পের দরপত্র আহ্বান করা হবে।

তিনি বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে এগিয়ে যাওয়াই হবে ভবিষ্যতের পথ। টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে এ খাতকে আধুনিকায়ন করতে হবে।

জ্বালানি খাতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সুশাসনের ওপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, পাবলিক সেক্টরে প্রতিযোগিতার অভাব রয়েছে। টিকে থাকতে হলে ঘুষ বাণিজ্য থেকে বের হতে হবে। সরকারি ক্রয়ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা ও প্রতিযোগিতা আনতে হবে।

তিনি আরও বলেন, সরকারের সঙ্গে সখ্য করে ব্যবসা করার দিন শেষ। এখন ভালো ব্যবসায়ীদের জন্য উপযোগী পরিবেশ তৈরি করা হবে।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এ সাফল্য জ্বালানি খাতে ভবিষ্যতে আরও বড় পরিকল্পনা ও দক্ষ ব্যবস্থাপনার ইঙ্গিত দেয় বলে মত দেন আলোচনায় অংশ নেওয়া বিশেষজ্ঞরা।

সভার অন্যান্য আলোচনায় শিল্প খাতের জ্বালানি সংকট, খরচ সাশ্রয় ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে নতুন উদ্যোগের দিক নিয়ে আলোচনা হয়।