মারা গেছেন একুশে পদকপ্রাপ্ত সংগীতশিল্পী সুজেয় শ্যাম

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৩:০৭:৩২ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪
  • ৭২৮ বার পড়া হয়েছে

একুশে পদকপ্রাপ্ত স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অন্যতম সংগীতযোদ্ধা, সুরকার-সংগীত পরিচালক সুজেয় শ্যাম মারা গেছেন। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার গভীর রাতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।

সুজেয় শ্যামের মৃত্যুর খবর গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন তার মেয়ে রুপা মঞ্জুরী শ্যাম। আনুমানিক রাত ২টা ৫০ মিনিটের দিকে মারা যান সুজেয় শ্যাম।

মহান মুক্তিযুদ্ধে, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শেষ গান এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের পর প্রথম গানটির সুর করেছিলেন সুজেয় শ্যাম।

গীতিকার শহীদুল আমিনের লেখা ‘বিজয় নিশান উড়ছে ওই’ গানটির সুর ও সংগীত পরিচালনা করেন তিনি। সুজেয় শ্যামের সুর করা অন্য গানগুলোর মধ্যে ‘রক্ত দিয়ে নাম লিখেছি’, ‘রক্ত চাই রক্ত চাই’, ‘আহা ধন্য আমার জন্মভূমি’ উল্লেখযোগ্য।

সংগীতে অবদানের জন্যে একাধিক জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন সুজেয় শ্যাম। ২০১৮ সালে তাকে একুশে পদক দেয়া হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

মারা গেছেন একুশে পদকপ্রাপ্ত সংগীতশিল্পী সুজেয় শ্যাম

আপডেট সময় : ০৩:০৭:৩২ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪

একুশে পদকপ্রাপ্ত স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অন্যতম সংগীতযোদ্ধা, সুরকার-সংগীত পরিচালক সুজেয় শ্যাম মারা গেছেন। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার গভীর রাতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।

সুজেয় শ্যামের মৃত্যুর খবর গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন তার মেয়ে রুপা মঞ্জুরী শ্যাম। আনুমানিক রাত ২টা ৫০ মিনিটের দিকে মারা যান সুজেয় শ্যাম।

মহান মুক্তিযুদ্ধে, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শেষ গান এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের পর প্রথম গানটির সুর করেছিলেন সুজেয় শ্যাম।

গীতিকার শহীদুল আমিনের লেখা ‘বিজয় নিশান উড়ছে ওই’ গানটির সুর ও সংগীত পরিচালনা করেন তিনি। সুজেয় শ্যামের সুর করা অন্য গানগুলোর মধ্যে ‘রক্ত দিয়ে নাম লিখেছি’, ‘রক্ত চাই রক্ত চাই’, ‘আহা ধন্য আমার জন্মভূমি’ উল্লেখযোগ্য।

সংগীতে অবদানের জন্যে একাধিক জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন সুজেয় শ্যাম। ২০১৮ সালে তাকে একুশে পদক দেয়া হয়।