স্কুলছাত্রীকে অপহরণ ও ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৭:০৪:৩৫ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৭২৬ বার পড়া হয়েছে

টাঙ্গাইলে স্কুলছাত্রীকে অপহরণ ও ধর্ষণের দায়ে সাব্বির (৩২) নামে এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বিচারক মো. কাউসার আহমেদ এ রায় দেন।

সাব্বির ধনবাড়ী উপজেলার সিংগাটার গ্রামের হাতেম আলীর ছেলে।

রায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় এ মামলার অপর পাঁচ আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সহকারী কৌঁসুলি মোহাম্মদ আবদুল কদ্দুস জানান, ২০১২ সালের ৮ সেপ্টেম্বর নবম শ্রেণির এক স্কুল ছাত্রীকে সাব্বির তাদের গ্রাম থেকে অপহরণ করেন। পরে ওই ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে দুইদিন পর ধনবাড়ী থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় সাত জনকে আসামি করা হয়।

তদন্ত শেষে ধনবাড়ী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোরহাব হোসেন ২০১২ সালের ৩১ ডিসেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। এতে দণ্ডিত সাব্বিরের বিরুদ্ধে অপহরণ ও ধর্ষণের অভিযোগ আনা হয়। এ ছাড়াও আরও পাঁচজনের বিরুদ্ধে অপরাধে সহায়তার অভিযোগ আনা হয়। তবে মামলা চলাকালে আসামিরা জামিন পেয়ে পলাতক রয়েছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

স্কুলছাত্রীকে অপহরণ ও ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন

আপডেট সময় : ০৭:০৪:৩৫ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

টাঙ্গাইলে স্কুলছাত্রীকে অপহরণ ও ধর্ষণের দায়ে সাব্বির (৩২) নামে এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বিচারক মো. কাউসার আহমেদ এ রায় দেন।

সাব্বির ধনবাড়ী উপজেলার সিংগাটার গ্রামের হাতেম আলীর ছেলে।

রায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় এ মামলার অপর পাঁচ আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সহকারী কৌঁসুলি মোহাম্মদ আবদুল কদ্দুস জানান, ২০১২ সালের ৮ সেপ্টেম্বর নবম শ্রেণির এক স্কুল ছাত্রীকে সাব্বির তাদের গ্রাম থেকে অপহরণ করেন। পরে ওই ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে দুইদিন পর ধনবাড়ী থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় সাত জনকে আসামি করা হয়।

তদন্ত শেষে ধনবাড়ী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোরহাব হোসেন ২০১২ সালের ৩১ ডিসেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। এতে দণ্ডিত সাব্বিরের বিরুদ্ধে অপহরণ ও ধর্ষণের অভিযোগ আনা হয়। এ ছাড়াও আরও পাঁচজনের বিরুদ্ধে অপরাধে সহায়তার অভিযোগ আনা হয়। তবে মামলা চলাকালে আসামিরা জামিন পেয়ে পলাতক রয়েছে।