বাংলাদেশ সফরের আগ্রহ কম্বোডিয়ার বাণিজ্য মন্ত্রীর !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১১:৫১:২০ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারি ২০১৭
  • ৭৫৩ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

বাংলাদেশে সফরের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন কম্বোডিয়ার বাণিজ্য মন্ত্রী চুয়োন দারা। মঙ্গলবার সকালে কম্বোডিয়ার রাজধানী নমপেনে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কনফারেন্সে সফররত বাণিজ্য সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় তিনি এ আগ্রহ প্রকাশ করেন।

আলোচনায় বাংলাদেশে বাণিজ্য সচিব ও কম্বোডিয়ার দায়িত্বে থাকা বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সাইদা মুনা তাসনীম আগামী জুনের আগে কম্বোডিয়ার মন্ত্রীকে ঢাকা সফরের আমন্ত্রন জানান। জবাবে তিনি আগ্রহ প্রকাশ করে সুযোগ মতো সময় নির্ধারণের আহ্বান জানান।

আলোচনায় কম্বোডিয়ার মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ নমপেনে এমন কনফারেন্স আয়োজনে উভয় দেশই উপকৃত হবে।  ভবিষ্যতে আরও দ্বিপাক্ষিক আয়োজনেরও উৎসাহ দেন তিনি।

বাণিজ্য সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন বলেন, ঢাকা ও নমপেনে বাংলাদেশ ও কম্বোডিয়ার কোন দূতাবাস না থাকায় উভয় দেশই বিদ্যমান সুযোগ কাজে লাগাতে পারছে না। তাই স্বল্পতম সময়ের মধ্যে অন্তত কনসাল জেনারেল নিয়োগ করা প্রয়োজন।

আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন কম্বোডিয়ার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও থাইল্যান্ডে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তারা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বাংলাদেশ সফরের আগ্রহ কম্বোডিয়ার বাণিজ্য মন্ত্রীর !

আপডেট সময় : ১১:৫১:২০ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারি ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

বাংলাদেশে সফরের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন কম্বোডিয়ার বাণিজ্য মন্ত্রী চুয়োন দারা। মঙ্গলবার সকালে কম্বোডিয়ার রাজধানী নমপেনে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কনফারেন্সে সফররত বাণিজ্য সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় তিনি এ আগ্রহ প্রকাশ করেন।

আলোচনায় বাংলাদেশে বাণিজ্য সচিব ও কম্বোডিয়ার দায়িত্বে থাকা বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সাইদা মুনা তাসনীম আগামী জুনের আগে কম্বোডিয়ার মন্ত্রীকে ঢাকা সফরের আমন্ত্রন জানান। জবাবে তিনি আগ্রহ প্রকাশ করে সুযোগ মতো সময় নির্ধারণের আহ্বান জানান।

আলোচনায় কম্বোডিয়ার মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ নমপেনে এমন কনফারেন্স আয়োজনে উভয় দেশই উপকৃত হবে।  ভবিষ্যতে আরও দ্বিপাক্ষিক আয়োজনেরও উৎসাহ দেন তিনি।

বাণিজ্য সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন বলেন, ঢাকা ও নমপেনে বাংলাদেশ ও কম্বোডিয়ার কোন দূতাবাস না থাকায় উভয় দেশই বিদ্যমান সুযোগ কাজে লাগাতে পারছে না। তাই স্বল্পতম সময়ের মধ্যে অন্তত কনসাল জেনারেল নিয়োগ করা প্রয়োজন।

আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন কম্বোডিয়ার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও থাইল্যান্ডে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তারা।