শিরোনাম :
Logo রাবি ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীর স্বপ্ন বাচিঁয়ে রাখলেন ছাত্রদল নেতা রাবিত Logo কয়রা ৬ সাংবাদিকের নামে এক যুগ আগের ঘটনায় হত্যা মামলা Logo চকবাজারে খালে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ চাক্তাই খালে উদ্ধার Logo আ.লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য দারুণ সুখবর Logo জীবননগরে ৯০ বোতল ফেন্সিডিলসহ নারী আটক Logo রাবি ভর্তি পরীক্ষায় শহীদ আবু সাঈদ ও জেন-জি নিয়ে প্রশ্ন Logo শেখ হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন Logo রাবির ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুরু, আসন প্রতি লড়ছেন ৫১ ভর্তিচ্ছু Logo রাশিয়ার হয়ে ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি যুবক নিহত

পুরুষকে বশে আনার মন্ত্র !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০১:১৩:৫৮ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • ৭৬০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

পুরুষ ও নারী একে অপরের পরিপূরক। তাই দু’জনের সামাজিক স্থান সমান হওয়া উচিত।
দুর্ভাগ্যবশত পুরুষতান্ত্রিক সামাজিক কাঠামো তা হতে দেয় না। পুরুষ যেমন কথায় কথায় নারীকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়, তেমনই নারীদেরও জেনে রাখা ভাল, কীভাবে পুরুষসঙ্গীকে হাতের মুঠোয় রাখতে হয়। নীচে রইল তার ১২টি টিপস—

১) অতিরিক্ত সম্মান দেখাবেন না। এতে পুরুষেরা নারীদের দুর্বল ভেবে বসেন। তাছাড়া কেউ ছেলে হয়ে জন্মেছেন বলে তার অতিরিক্ত কোন সম্মান প্রাপ্যও নয়।

২) কখনও কোন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময়ে আলোচনা করবেন কিন্তু পুরুষের উপর নির্ভর করবেন না। যত নির্ভরতা বাড়ে ততই পুরুষেরা মনে করে তাদের ছাড়া মেয়েদের জীবন চলবে না।

৩) অন্ততপক্ষে এক বছর সম্পর্ক থাকার পরেই যৌনতায় যাবেন। খুব ভালবাসা থাকলেও চুম্বন পর্যন্ত এগোবেন, তার বেশি নয়। সহজে শরীর পেয়ে গেলে পুরুষেরা মেয়েদের যেমন খুশি নিয়ন্ত্রণ করার সুযোগ পেয়ে যান। আর উলটোটা হলে পুরুষেরা সেই মেয়েদের সমীহ করে চলেন।

৪) বিয়ে সংক্রান্ত কথা কখনও নিজে মুখে বলবেন না। পুরুষেরা যখন দেখে অনেকদিন সম্পর্কের পরেও মেয়েরা নিজে থেকে কিছু বলছে না তখন তারাই মেয়েদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।

৫) বিয়ের প্রস্তাব দিলে বা প্রেমের প্রস্তাব দিলে সঙ্গে সঙ্গে লাফিয়ে উঠবেন না। দুয়েকদিন ভাবনা-চিন্তা করার সময় নেবেন। আর তেমন নিশ্চিত না হলে কোন কথা দেবেনই না।

৬) কেমন দেখাচ্ছে, এই কথাটা কখনও জিজ্ঞেস করবেন না। নিজেকে কেমন দেখাচ্ছে তা সবচেয়ে ভাল আপনিই জানেন এবং সে ব্যাপারে অন্য কারও মতামতের দরকার নেই।

৭) ঘরে-বাইরে যতটা পারা যায় সব কাজ নিজে করুন। যেমন বাজার-দোকান করা, বিল জমা দেওয়া, ট্রেন বা ফ্লাইটের টিকিট বুক করা ইত্যাদি যাতে আপনার উপরেই পুরুষসঙ্গী নির্ভর করতে বাধ্য হন।

৮) নিজেকে সব সময় প্রযুক্তি সংক্রান্ত বিষয়ে আপডেটেড রাখুন। অত্যাধুনিক অ্যাপের খোঁজখবর থেকে শুরু করে বিভিন্ন গ্যাজেট, গাড়ি, বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ইত্যাদির বিষয়ে বিশদে জানবেন। যে সব মেয়েরা এগুলি বোঝেন, পুরুষেরা খুব সহজেই তাদের প্রতি মুগ্ধ হন।

৯) নিজেকেই সবচেয়ে বেশি ভালবাসুন। সঙ্গীর প্রতি যত্মশীল হবেন কিন্তু আত্মত্যাগী মনোভাব রাখবেন না। সঙ্গী আপনাকে ছেড়ে গেলেও যে আপনি ভেঙে পড়বেন না সেটা বুঝলেই সঙ্গী আপনার নিয়ন্ত্রণে থাকবেন।

১০) অর্থনৈতিক স্বাধীনতা মেয়েদের সবচেয়ে বড় শক্তি দেয়। যদি পুরুষের উপর এই কারণে নির্ভর করতে না হয়, তবে পুরুষকে নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়।

১১) পুরুষসঙ্গীর অন্য বান্ধবীদের প্রতি কোন আগ্রহ দেখাবেন না এবং বিষয়টিকে পাত্তাই দেবেন না। অন্যদিকে নিজের বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে ইচ্ছেমতো ঘুরবেন-বেড়াবেন। এতেই পুরুষসঙ্গী আপনার নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

১২) পুরুষসঙ্গীর সামনে কখনও কাঁদবেন না। নিজেকে সংযত করতে না পারলে অন্য ঘরে চলে যান। এতে আপনার প্রতি সঙ্গীর সম্মান বাড়বে এবং পুরুষকে নিয়ন্ত্রণ করা আপনার পক্ষে সহজ হবে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

রাবি ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীর স্বপ্ন বাচিঁয়ে রাখলেন ছাত্রদল নেতা রাবিত

পুরুষকে বশে আনার মন্ত্র !

আপডেট সময় : ০১:১৩:৫৮ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

পুরুষ ও নারী একে অপরের পরিপূরক। তাই দু’জনের সামাজিক স্থান সমান হওয়া উচিত।
দুর্ভাগ্যবশত পুরুষতান্ত্রিক সামাজিক কাঠামো তা হতে দেয় না। পুরুষ যেমন কথায় কথায় নারীকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়, তেমনই নারীদেরও জেনে রাখা ভাল, কীভাবে পুরুষসঙ্গীকে হাতের মুঠোয় রাখতে হয়। নীচে রইল তার ১২টি টিপস—

১) অতিরিক্ত সম্মান দেখাবেন না। এতে পুরুষেরা নারীদের দুর্বল ভেবে বসেন। তাছাড়া কেউ ছেলে হয়ে জন্মেছেন বলে তার অতিরিক্ত কোন সম্মান প্রাপ্যও নয়।

২) কখনও কোন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময়ে আলোচনা করবেন কিন্তু পুরুষের উপর নির্ভর করবেন না। যত নির্ভরতা বাড়ে ততই পুরুষেরা মনে করে তাদের ছাড়া মেয়েদের জীবন চলবে না।

৩) অন্ততপক্ষে এক বছর সম্পর্ক থাকার পরেই যৌনতায় যাবেন। খুব ভালবাসা থাকলেও চুম্বন পর্যন্ত এগোবেন, তার বেশি নয়। সহজে শরীর পেয়ে গেলে পুরুষেরা মেয়েদের যেমন খুশি নিয়ন্ত্রণ করার সুযোগ পেয়ে যান। আর উলটোটা হলে পুরুষেরা সেই মেয়েদের সমীহ করে চলেন।

৪) বিয়ে সংক্রান্ত কথা কখনও নিজে মুখে বলবেন না। পুরুষেরা যখন দেখে অনেকদিন সম্পর্কের পরেও মেয়েরা নিজে থেকে কিছু বলছে না তখন তারাই মেয়েদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।

৫) বিয়ের প্রস্তাব দিলে বা প্রেমের প্রস্তাব দিলে সঙ্গে সঙ্গে লাফিয়ে উঠবেন না। দুয়েকদিন ভাবনা-চিন্তা করার সময় নেবেন। আর তেমন নিশ্চিত না হলে কোন কথা দেবেনই না।

৬) কেমন দেখাচ্ছে, এই কথাটা কখনও জিজ্ঞেস করবেন না। নিজেকে কেমন দেখাচ্ছে তা সবচেয়ে ভাল আপনিই জানেন এবং সে ব্যাপারে অন্য কারও মতামতের দরকার নেই।

৭) ঘরে-বাইরে যতটা পারা যায় সব কাজ নিজে করুন। যেমন বাজার-দোকান করা, বিল জমা দেওয়া, ট্রেন বা ফ্লাইটের টিকিট বুক করা ইত্যাদি যাতে আপনার উপরেই পুরুষসঙ্গী নির্ভর করতে বাধ্য হন।

৮) নিজেকে সব সময় প্রযুক্তি সংক্রান্ত বিষয়ে আপডেটেড রাখুন। অত্যাধুনিক অ্যাপের খোঁজখবর থেকে শুরু করে বিভিন্ন গ্যাজেট, গাড়ি, বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ইত্যাদির বিষয়ে বিশদে জানবেন। যে সব মেয়েরা এগুলি বোঝেন, পুরুষেরা খুব সহজেই তাদের প্রতি মুগ্ধ হন।

৯) নিজেকেই সবচেয়ে বেশি ভালবাসুন। সঙ্গীর প্রতি যত্মশীল হবেন কিন্তু আত্মত্যাগী মনোভাব রাখবেন না। সঙ্গী আপনাকে ছেড়ে গেলেও যে আপনি ভেঙে পড়বেন না সেটা বুঝলেই সঙ্গী আপনার নিয়ন্ত্রণে থাকবেন।

১০) অর্থনৈতিক স্বাধীনতা মেয়েদের সবচেয়ে বড় শক্তি দেয়। যদি পুরুষের উপর এই কারণে নির্ভর করতে না হয়, তবে পুরুষকে নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়।

১১) পুরুষসঙ্গীর অন্য বান্ধবীদের প্রতি কোন আগ্রহ দেখাবেন না এবং বিষয়টিকে পাত্তাই দেবেন না। অন্যদিকে নিজের বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে ইচ্ছেমতো ঘুরবেন-বেড়াবেন। এতেই পুরুষসঙ্গী আপনার নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

১২) পুরুষসঙ্গীর সামনে কখনও কাঁদবেন না। নিজেকে সংযত করতে না পারলে অন্য ঘরে চলে যান। এতে আপনার প্রতি সঙ্গীর সম্মান বাড়বে এবং পুরুষকে নিয়ন্ত্রণ করা আপনার পক্ষে সহজ হবে।